বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার ভারত-বাংলাদেশ তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র গত আগস্ট মাসে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন করে একটি নতুন মাইল ফলক অর্জন করেছে। বাংলাদেশ-ভারত যৌথ উদ্যোগে নির্মিত ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্লান্টের দুই ইউনিট থেকে আগষ্ট মাসে মোট ৭৭১ দশমিক ৭০ মিলিয়ন ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়েছে। এটি কেন্দ্রটির সর্বোচ্চ প্যারামিটার অর্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ রেকর্ড। যা ৭৮ দশমিক ৫৮ শতাংশ সক্ষমতার প্রতিফলন।
জাতীয় পরিসংখ্যান অনুযায়ী, আগস্টে দেশের মোট ১০ হাজার ১০০ মিলিয়ন ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদনের মধ্যে এককভাবে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের অবদান ছিল ৭ দশমিক ১৫ শতাংশ। গত তিন মাস ধরে ধারাবাহিকভাবে এই কেন্দ্রটি প্রতি মাসে ৬০০ মিলিয়ন ইউনিটের বেশি বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে। এর ফলে এ পর্যন্ত কেন্দ্রটির মোট উৎপাদন দাঁড়িয়েছে ২০৩৬ দশমিক ৪ মিলিয়ন ইউনিটে। বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী প্রকল্পের উপ-মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) আনোয়ারুল আজিম এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, কেন্দ্রটিতে আমদানিকৃত কয়লার ওপর নির্ভরশীল হলেও সর্বাধুনিক আল্ট্রা-সুপারক্রিটিক্যাল প্রযুক্তি ব্যবহার করছে।
এখানে ফ্লুগ্যাস ডি-সালফারাইজেশন, উন্নত ইলেক্ট্রোস্ট্যাটিক প্রিসিপিটেটর, ২৭৫ মিটার উঁচু চিমনি, ক্লোজড সাইকেল কুলিং ও জিরো লিকুইড ডিসচার্জ সিস্টেম চালু রয়েছে। এর মাধ্যমে পরিবেশবান্ধব ও নির্ভরযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদন নিশ্চিত করা হচ্ছে। তিনি আরও জানান, এই বিদ্যুৎকেন্দ্র জাতীয় গ্রিডে স্থিতিশীল ও সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে, যা শুধু জ্বালানি নিরাপত্তা শক্তিশালী করছে না বরং দেশের শিল্পোন্নয়ন, বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধি এবং টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার ভারত-বাংলাদেশ তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র গত আগস্ট মাসে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন করে একটি নতুন মাইল ফলক অর্জন করেছে। বাংলাদেশ-ভারত যৌথ উদ্যোগে নির্মিত ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্লান্টের দুই ইউনিট থেকে আগষ্ট মাসে মোট ৭৭১ দশমিক ৭০ মিলিয়ন ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়েছে। এটি কেন্দ্রটির সর্বোচ্চ প্যারামিটার অর্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ রেকর্ড। যা ৭৮ দশমিক ৫৮ শতাংশ সক্ষমতার প্রতিফলন।
জাতীয় পরিসংখ্যান অনুযায়ী, আগস্টে দেশের মোট ১০ হাজার ১০০ মিলিয়ন ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদনের মধ্যে এককভাবে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের অবদান ছিল ৭ দশমিক ১৫ শতাংশ। গত তিন মাস ধরে ধারাবাহিকভাবে এই কেন্দ্রটি প্রতি মাসে ৬০০ মিলিয়ন ইউনিটের বেশি বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে। এর ফলে এ পর্যন্ত কেন্দ্রটির মোট উৎপাদন দাঁড়িয়েছে ২০৩৬ দশমিক ৪ মিলিয়ন ইউনিটে। বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী প্রকল্পের উপ-মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) আনোয়ারুল আজিম এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, কেন্দ্রটিতে আমদানিকৃত কয়লার ওপর নির্ভরশীল হলেও সর্বাধুনিক আল্ট্রা-সুপারক্রিটিক্যাল প্রযুক্তি ব্যবহার করছে।
এখানে ফ্লুগ্যাস ডি-সালফারাইজেশন, উন্নত ইলেক্ট্রোস্ট্যাটিক প্রিসিপিটেটর, ২৭৫ মিটার উঁচু চিমনি, ক্লোজড সাইকেল কুলিং ও জিরো লিকুইড ডিসচার্জ সিস্টেম চালু রয়েছে। এর মাধ্যমে পরিবেশবান্ধব ও নির্ভরযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদন নিশ্চিত করা হচ্ছে। তিনি আরও জানান, এই বিদ্যুৎকেন্দ্র জাতীয় গ্রিডে স্থিতিশীল ও সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে, যা শুধু জ্বালানি নিরাপত্তা শক্তিশালী করছে না বরং দেশের শিল্পোন্নয়ন, বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধি এবং টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।