হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানের সড়ক দিয়ে রাত ১১টার পর গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে প্রশাসন। আইন-শৃঙ্খলারক্ষা এবং গণমানুষের নিরাপত্তার জন্য জেলার চুনারুঘাট উপজেলায় অবস্থিত সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের দাবি জানিয়েছে নচুনারুঘাটবাসী।
এ উপজেলায় রয়েছে রেমা-কালেঙ্গা অভয়ারণ্য এবং ফ্যাক্টরিযুক্ত ১৭টি চা-বাগান। ভারতের সীমান্ত, চা-বাগান, পাহাড়, বন বেষ্টিত অভয়ারণ্য ও জাতীয় উদ্যানসহ ৪৯৫.৫০ বর্গকিলোমিটারের এই উপজেলার আইন-শৃঙ্খলা থানা-প্রশাসনের স্বল্প সংখ্যক পুলিশ সদস্যদেও দিয়ে রক্ষা করা সম্ভব নয় বলে দাবি করছেন থানা-পুলিশ। এদিকে সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে পুলিশ ফাঁড়ি না থাকায় চুরি-ডাকাতিসহ বিভিন্ন অপরাধ সংঘঠিত হচ্ছে। চুরি-ডাকাতিসহ বিভিন্ন অপরাধ বন্ধ করতে উদ্যানে একটি পুলিশ ফাঁড়ি এখন সময়ের দাবি বলে জানিয়েছেন ইম্পেরিয়াল গ্রুপের এমডি মশিউর রহমান খান জুমেলসহ সচেতন ব্যক্তিরা।
জানা গেছে, কয়েক বছর আগে জেলার চুনারুঘাট উপজেলায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে তিনটি পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়। এ নিয়ে ফাঁড়ির জায়গার ম্যাপ তৈরি এবং যাবতীয় পরিকল্পনা কওে প্রশাসন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত অজানা কারণে পুলিশ ফাঁড়ি হয়ে ওঠেনি। রামগঙ্গা পর্যটন এরিয়ার ব্যবসায়ি আহমেদ জসিম জানান, অপরাধ দমনে অন্তত পক্ষে সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে একটি পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপন হলে উপজেলাবাসীর প্রত্যাশা পূরণ হবে। সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানের ব্যবসায়ী জুনাইদ মিয়া জানান, সারাদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পর্যটক আসে এখানে। তাদেও নিরাপত্তার জন্য সাতছড়িতে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপন করা এখন প্রাণের দাবিতে পরিণত হয়েছে।
বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানের সড়ক দিয়ে রাত ১১টার পর গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে প্রশাসন। আইন-শৃঙ্খলারক্ষা এবং গণমানুষের নিরাপত্তার জন্য জেলার চুনারুঘাট উপজেলায় অবস্থিত সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের দাবি জানিয়েছে নচুনারুঘাটবাসী।
এ উপজেলায় রয়েছে রেমা-কালেঙ্গা অভয়ারণ্য এবং ফ্যাক্টরিযুক্ত ১৭টি চা-বাগান। ভারতের সীমান্ত, চা-বাগান, পাহাড়, বন বেষ্টিত অভয়ারণ্য ও জাতীয় উদ্যানসহ ৪৯৫.৫০ বর্গকিলোমিটারের এই উপজেলার আইন-শৃঙ্খলা থানা-প্রশাসনের স্বল্প সংখ্যক পুলিশ সদস্যদেও দিয়ে রক্ষা করা সম্ভব নয় বলে দাবি করছেন থানা-পুলিশ। এদিকে সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে পুলিশ ফাঁড়ি না থাকায় চুরি-ডাকাতিসহ বিভিন্ন অপরাধ সংঘঠিত হচ্ছে। চুরি-ডাকাতিসহ বিভিন্ন অপরাধ বন্ধ করতে উদ্যানে একটি পুলিশ ফাঁড়ি এখন সময়ের দাবি বলে জানিয়েছেন ইম্পেরিয়াল গ্রুপের এমডি মশিউর রহমান খান জুমেলসহ সচেতন ব্যক্তিরা।
জানা গেছে, কয়েক বছর আগে জেলার চুনারুঘাট উপজেলায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে তিনটি পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়। এ নিয়ে ফাঁড়ির জায়গার ম্যাপ তৈরি এবং যাবতীয় পরিকল্পনা কওে প্রশাসন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত অজানা কারণে পুলিশ ফাঁড়ি হয়ে ওঠেনি। রামগঙ্গা পর্যটন এরিয়ার ব্যবসায়ি আহমেদ জসিম জানান, অপরাধ দমনে অন্তত পক্ষে সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে একটি পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপন হলে উপজেলাবাসীর প্রত্যাশা পূরণ হবে। সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানের ব্যবসায়ী জুনাইদ মিয়া জানান, সারাদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পর্যটক আসে এখানে। তাদেও নিরাপত্তার জন্য সাতছড়িতে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপন করা এখন প্রাণের দাবিতে পরিণত হয়েছে।