ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার দীঘিরপাড় ফাজিল মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ওবায়দুল ইসলাম, সহকারী শিক্ষক নওশেদ আলী ও অফিস সহকারী শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে সরকারি বই ও প্রতিষ্ঠানের গাছ বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।
অভিযোগে জানা গেছে, শিক্ষার্থীদের মাঝে বিনামূল্যে বিতরণের জন্য প্রেরিত সরকারি বই সম্পূর্ণ বিতরণ করা হয়নি। অনেক শিক্ষার্থী এখনও ২-৩টি বই হাতে পাননি। অভিযোগ রয়েছে, এসব বই বাইরে কেজি দরে বিক্রি করা হয়েছে। এমনকি বই বিতরণের সময় প্রতিটি শিক্ষার্থীর কাছ থেকে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত আদায় করা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা জানান, সরকারি বই বিনামূল্যে দেওয়ার নিয়ম থাকলেও তাদের টাকা দিয়ে বই নিতে হয়েছে। এতে তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান। এ বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ওবায়দুল ইসলাম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “প্রতিষ্ঠানের গাছ বিক্রি ও সরকারি বই বিতরণে কোনো অনিয়ম হয়নি। কিছু শিক্ষার্থী হয়তো সময়মতো বই হাতে পায়নি। এ বিষয়ে ঝিনাইগাতী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আশরাফুল আলম রাসেল বলেন, তদন্ত করে প্রমাণ পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার দীঘিরপাড় ফাজিল মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ওবায়দুল ইসলাম, সহকারী শিক্ষক নওশেদ আলী ও অফিস সহকারী শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে সরকারি বই ও প্রতিষ্ঠানের গাছ বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।
অভিযোগে জানা গেছে, শিক্ষার্থীদের মাঝে বিনামূল্যে বিতরণের জন্য প্রেরিত সরকারি বই সম্পূর্ণ বিতরণ করা হয়নি। অনেক শিক্ষার্থী এখনও ২-৩টি বই হাতে পাননি। অভিযোগ রয়েছে, এসব বই বাইরে কেজি দরে বিক্রি করা হয়েছে। এমনকি বই বিতরণের সময় প্রতিটি শিক্ষার্থীর কাছ থেকে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত আদায় করা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা জানান, সরকারি বই বিনামূল্যে দেওয়ার নিয়ম থাকলেও তাদের টাকা দিয়ে বই নিতে হয়েছে। এতে তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান। এ বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ওবায়দুল ইসলাম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “প্রতিষ্ঠানের গাছ বিক্রি ও সরকারি বই বিতরণে কোনো অনিয়ম হয়নি। কিছু শিক্ষার্থী হয়তো সময়মতো বই হাতে পায়নি। এ বিষয়ে ঝিনাইগাতী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আশরাফুল আলম রাসেল বলেন, তদন্ত করে প্রমাণ পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।