ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ গত বুধবার কুমিল্লা রেঞ্জ পরিদর্শন শেষে আয়োজিত দরবারে বক্তব্যে বলেন জাতির সেবায় সদাপ্রস্তুত ৬০ লাখ আনসার-ভিডিপি । তিনি আনসার-ভিডিপি সদস্যদেরকে নিজস্ব সক্ষমতা ও পেশাদারিত্বের ভিত্তিতে জাতির সেবায় আরও সক্রিয় হওয়ার আহ্বান জানান। একই সঙ্গে যুগোপযোগী প্রশিক্ষণ, যোগ্য সদস্য নির্বাচন এবং ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা গড়ে তোলার মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীলতা অর্জন এব দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখার প্রতি গুরুত্বারোপ করেন। মহাপরিচালক বাহিনীর নবগৃহীত সঞ্জীবন প্রকল্পকে সুবহৎ এই বাহিনীর বিশাল স্বেচ্ছাসেবী সদস্যদের জীবিকা উন্নয়ন ও প্রান্তিক পর্যায়ে কর্মসংস্থানের এক উজ্জ্বল আলোকবর্তিকা হিসেবে উল্লেখ করেন। মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি রক্ষায় আনসার ও ভিডিপির অবদানের কথা স্মরণ করে মহাপরিচালক বলেন, দেশের পার্বত্য অঞ্চলে শান্তি-শৃঙ্খলা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আনসার ব্যাটালিয়ন সদস্যদের পাশাপাশি হিল আনসার-ভিডিপি কার্যকর ভূমিকা পালন করছে। সমতলেও সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে অঙ্গীভূত আনসার সদস্যদের দায়িত্ব পালনের মান পূর্বের যেকোনো সময়ের তুলনায় অনেক বেশি নিবেদিত ও সুশৃঙ্খল। তিনি আরও বলেন, বাহিনীর সদস্যদের কল্যাণ ও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধিতে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে অঙ্গীভূত সাধারণ আনসারদের রেশন বৃদ্ধি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বাহিনীর সদস্যদের আস্হা অর্জন সংশ্লিষ্ট পেশাদরিত্ব আগামীতে কল্যাণকর পদক্ষেপ গ্রহণের পথকে সুগম করবে, যা নিবিড়ভাবে পর্যালোচনা করা হচ্ছে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, আমাদের দায়িত্ব কেবল নিরাপত্তা নিশ্চিত করা নয়, আমাদের লক্ষ্য হলো দেশের মাটি ও মানুষের সেবায় ৬০ লক্ষাধিক ভিডিপি সদস্যকে গুণগতভাবে কাজে লাগানো। দুর্যোগ ও জাতীয় ক্রান্তিলগ্নে সুবৃহৎ স্বেচ্ছাসেবী সদস্যের এই বাহিনীকে সমাজের বিভিন্ন সেক্টরে ভুমিকা রাখার উদ্যোগই আর্থসামাজিক সমৃদ্ধির মূল পথ।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ গত বুধবার কুমিল্লা রেঞ্জ পরিদর্শন শেষে আয়োজিত দরবারে বক্তব্যে বলেন জাতির সেবায় সদাপ্রস্তুত ৬০ লাখ আনসার-ভিডিপি । তিনি আনসার-ভিডিপি সদস্যদেরকে নিজস্ব সক্ষমতা ও পেশাদারিত্বের ভিত্তিতে জাতির সেবায় আরও সক্রিয় হওয়ার আহ্বান জানান। একই সঙ্গে যুগোপযোগী প্রশিক্ষণ, যোগ্য সদস্য নির্বাচন এবং ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা গড়ে তোলার মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীলতা অর্জন এব দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখার প্রতি গুরুত্বারোপ করেন। মহাপরিচালক বাহিনীর নবগৃহীত সঞ্জীবন প্রকল্পকে সুবহৎ এই বাহিনীর বিশাল স্বেচ্ছাসেবী সদস্যদের জীবিকা উন্নয়ন ও প্রান্তিক পর্যায়ে কর্মসংস্থানের এক উজ্জ্বল আলোকবর্তিকা হিসেবে উল্লেখ করেন। মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি রক্ষায় আনসার ও ভিডিপির অবদানের কথা স্মরণ করে মহাপরিচালক বলেন, দেশের পার্বত্য অঞ্চলে শান্তি-শৃঙ্খলা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আনসার ব্যাটালিয়ন সদস্যদের পাশাপাশি হিল আনসার-ভিডিপি কার্যকর ভূমিকা পালন করছে। সমতলেও সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে অঙ্গীভূত আনসার সদস্যদের দায়িত্ব পালনের মান পূর্বের যেকোনো সময়ের তুলনায় অনেক বেশি নিবেদিত ও সুশৃঙ্খল। তিনি আরও বলেন, বাহিনীর সদস্যদের কল্যাণ ও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধিতে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে অঙ্গীভূত সাধারণ আনসারদের রেশন বৃদ্ধি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বাহিনীর সদস্যদের আস্হা অর্জন সংশ্লিষ্ট পেশাদরিত্ব আগামীতে কল্যাণকর পদক্ষেপ গ্রহণের পথকে সুগম করবে, যা নিবিড়ভাবে পর্যালোচনা করা হচ্ছে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, আমাদের দায়িত্ব কেবল নিরাপত্তা নিশ্চিত করা নয়, আমাদের লক্ষ্য হলো দেশের মাটি ও মানুষের সেবায় ৬০ লক্ষাধিক ভিডিপি সদস্যকে গুণগতভাবে কাজে লাগানো। দুর্যোগ ও জাতীয় ক্রান্তিলগ্নে সুবৃহৎ স্বেচ্ছাসেবী সদস্যের এই বাহিনীকে সমাজের বিভিন্ন সেক্টরে ভুমিকা রাখার উদ্যোগই আর্থসামাজিক সমৃদ্ধির মূল পথ।