ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সড়ক দুর্ঘটনায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার রাত ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন বিনোদপুর এলাকার কাঁচাবাজারে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ইফতেখারুল ইসলাম (ফামিন) বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। তাঁর বাড়ি কিশোরগঞ্জ জেলায়। অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে সড়কে ছিটকে পড়েন ইফতেখারুল। উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবর রহমান বলেন, ঘটনাস্থল থেকে অচেতন অবস্থায় ওই শিক্ষার্থীকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। পরে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত শিক্ষার্থীর লাশ হাসপাতালের মর্গে রাখা আছে। আমরা অনেকেই এখানে আছি। তাঁর পরিবারের সঙ্গে কথা হয়েছে। গাড়ি প্রস্তুত আছে। লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
ওই ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী সুফিয়ান সিফাত বলেন, মোটরসাইকেলের পেছনে বসে ছিলেন ইফতেখারুল। রাস্তা পুরো ফাঁকা ছিল। আশপাশে কোনো স্পিড ব্রেকার ছিল না। মোটরসাইকেলের স্বাভাবিক গতি ছিল। কাঁচাবাজারের সামনে হঠাৎ একটি অটোরিকশা ইউটার্ন নিতে গেলে মোটরসাইকেলের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এ সময় ইফতেখারুল রিকশার ওপর দিয়ে দূরে গিয়ে ছিটকে পড়েন। মাথায় প্রচন্ড আঘাতে তাঁর রক্ত বের হতে থাকে। মোটরসাইকেলচালক ও অটোরিকশাচালকের তেমন কিছু হয়নি। অটোরিকশাটি কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সড়ক দুর্ঘটনায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার রাত ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন বিনোদপুর এলাকার কাঁচাবাজারে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ইফতেখারুল ইসলাম (ফামিন) বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। তাঁর বাড়ি কিশোরগঞ্জ জেলায়। অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে সড়কে ছিটকে পড়েন ইফতেখারুল। উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবর রহমান বলেন, ঘটনাস্থল থেকে অচেতন অবস্থায় ওই শিক্ষার্থীকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। পরে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত শিক্ষার্থীর লাশ হাসপাতালের মর্গে রাখা আছে। আমরা অনেকেই এখানে আছি। তাঁর পরিবারের সঙ্গে কথা হয়েছে। গাড়ি প্রস্তুত আছে। লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
ওই ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী সুফিয়ান সিফাত বলেন, মোটরসাইকেলের পেছনে বসে ছিলেন ইফতেখারুল। রাস্তা পুরো ফাঁকা ছিল। আশপাশে কোনো স্পিড ব্রেকার ছিল না। মোটরসাইকেলের স্বাভাবিক গতি ছিল। কাঁচাবাজারের সামনে হঠাৎ একটি অটোরিকশা ইউটার্ন নিতে গেলে মোটরসাইকেলের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এ সময় ইফতেখারুল রিকশার ওপর দিয়ে দূরে গিয়ে ছিটকে পড়েন। মাথায় প্রচন্ড আঘাতে তাঁর রক্ত বের হতে থাকে। মোটরসাইকেলচালক ও অটোরিকশাচালকের তেমন কিছু হয়নি। অটোরিকশাটি কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।