ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
কেশবপুরে বসতভিটার জমি বিরোধে এক ব্যবসায়ী পরিবারকে একের পর এক নির্যাতন ও হামলা, মামলা দিয়ে হয়রানি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় কেশবপুর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে উপজেলার সুজাপুর গ্রামের ব্যবসায়ী রেজাউল ইসলাম এ অভিযোগ করেন।
লিখিত বক্তব্য পাঠকালে তিনি বলেন, ১৯৯১ সালে ওয়ারেশ সূত্রে পাওয়া জমিতে তিনি বসতবাড়ি, মিলঘর ও পুকুর কেটে পৃথকভাবে বসবাস করছেন। দীর্ঘ ৩১ বছর পর আমার সহোদর ভাই জালালউদ্দীন ও তার ছেলে জাকির হোসেন তাদের জমি কম হয়েছে মর্মে আমার বিরুদ্ধে উপজেলা সহাকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়ে অভিযোগ করেন। সে সময় স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা আমিন এনে জমি মাপযোগ করে আমার কাছে তাদের কোনো জমি পাওনা না থাকায় তৎকালিন উপজেলা সহাকারী কমিশনার (ভূমি) কেসটি খারিজ করে দেয়। ফলে ২০২২ সালে আমি জমির ওপর ঘর নির্মাণ শুরু করি। এসময় সহোদর ভাইপো জাকির হোসেন আমার বিরুদ্ধে আদালতে বন্টননামা মামলা করে। এছাড়া, ২০২৪ সালে জাকির হোসেন আমার বসতঘরের নির্মাণ কাজ বন্ধে আদালতে ১৪৪ ধারায় মামলা করে। সেসময় উপজেলা সহাকারী কমিশনার (ভূমি) আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করলে মামলাটি খারিজ করে দেয় আদালত। আদালতের রায়ে আমার জমিতে ঘরের নির্মাণ কাজ পুণরায় শুরু করলে প্রতিপক্ষরা লোকজন এনে জোর করে নির্মানাধীন ঘর ভেঙে দিয়ে ক্ষতিসাধন করে। আমি বাধা দিতে গেলে আমাকে জোরপূর্বক ধরে নিয়ে জিম্মি করে ৩০০ টাকা নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করে নেয়। এঘটনায় গত ২৪ জুলাই রেজাউল ইসলাম বাদি হয়ে কেশবপুর থানায় একটি অভিযোগ করলেও কোনো বিচার পাননি। বলে অভিযোগ। তিনি সংবাদ সম্মেলনে তার ওয়ারেশ সূত্রে পাওয়া জমিতে ঘরসহ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে যাতে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে পারেন তার জন্যে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
অভিযোগের বিষয়ে জাকির হোসেন বলেন, আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
কেশবপুরে বসতভিটার জমি বিরোধে এক ব্যবসায়ী পরিবারকে একের পর এক নির্যাতন ও হামলা, মামলা দিয়ে হয়রানি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় কেশবপুর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে উপজেলার সুজাপুর গ্রামের ব্যবসায়ী রেজাউল ইসলাম এ অভিযোগ করেন।
লিখিত বক্তব্য পাঠকালে তিনি বলেন, ১৯৯১ সালে ওয়ারেশ সূত্রে পাওয়া জমিতে তিনি বসতবাড়ি, মিলঘর ও পুকুর কেটে পৃথকভাবে বসবাস করছেন। দীর্ঘ ৩১ বছর পর আমার সহোদর ভাই জালালউদ্দীন ও তার ছেলে জাকির হোসেন তাদের জমি কম হয়েছে মর্মে আমার বিরুদ্ধে উপজেলা সহাকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়ে অভিযোগ করেন। সে সময় স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা আমিন এনে জমি মাপযোগ করে আমার কাছে তাদের কোনো জমি পাওনা না থাকায় তৎকালিন উপজেলা সহাকারী কমিশনার (ভূমি) কেসটি খারিজ করে দেয়। ফলে ২০২২ সালে আমি জমির ওপর ঘর নির্মাণ শুরু করি। এসময় সহোদর ভাইপো জাকির হোসেন আমার বিরুদ্ধে আদালতে বন্টননামা মামলা করে। এছাড়া, ২০২৪ সালে জাকির হোসেন আমার বসতঘরের নির্মাণ কাজ বন্ধে আদালতে ১৪৪ ধারায় মামলা করে। সেসময় উপজেলা সহাকারী কমিশনার (ভূমি) আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করলে মামলাটি খারিজ করে দেয় আদালত। আদালতের রায়ে আমার জমিতে ঘরের নির্মাণ কাজ পুণরায় শুরু করলে প্রতিপক্ষরা লোকজন এনে জোর করে নির্মানাধীন ঘর ভেঙে দিয়ে ক্ষতিসাধন করে। আমি বাধা দিতে গেলে আমাকে জোরপূর্বক ধরে নিয়ে জিম্মি করে ৩০০ টাকা নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করে নেয়। এঘটনায় গত ২৪ জুলাই রেজাউল ইসলাম বাদি হয়ে কেশবপুর থানায় একটি অভিযোগ করলেও কোনো বিচার পাননি। বলে অভিযোগ। তিনি সংবাদ সম্মেলনে তার ওয়ারেশ সূত্রে পাওয়া জমিতে ঘরসহ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে যাতে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে পারেন তার জন্যে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
অভিযোগের বিষয়ে জাকির হোসেন বলেন, আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট।