শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) : জরাজীর্ণ স্কুল ঘর -সংবাদ
মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলার শহরতলী এলাকায় অবস্থিত ভুরভুরিয়া চা বাগান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের এক যুগ পরও চলছে টিনসেডের জরাজীর্ণ ঘরে। নেই পাকা ভবন, পর্যাপ্ত শ্রেণিকক্ষ কিংবা শিক্ষার্থীদের জন্য শৌচাগার। বর্ষায় শ্রেণিকক্ষে পানি ঢুকে যায়, গরমে ভেতর অসহনীয় হয়ে ওঠে।
বিদ্যালয়ে ১৫৬ জন শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছে মাত্র চারটি ছোট কক্ষে। বেঞ্চ না থাকায় অধিকাংশকেই মাটিতে বসে পড়তে হয়। ওয়াশরুম সংকটে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা ভোগান্তিতে। চা বাগান ও জঙ্গলের পাশে হওয়ায় মাঝেমধ্যে সাপ-জোঁকও ঢুকে পড়ে শ্রেণিকক্ষে।
প্রধান শিক্ষক সবিতা রানী দেব জানান, বহুবার আবেদন করেও ভবন নির্মাণ হয়নি। ২০২৪ সালে পিইডিপি-৪ প্রকল্প থেকে বরাদ্দ এলেও সময়মতো টেন্ডার না হওয়ায় অর্থ ফেরত যায়।
শ্রীমঙ্গল উপজেলা শিক্ষা অফিসার বলেন, উপজেলার ১৩৮টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে তিনটিতে এখনও পাকা ভবন নেই। এর মধ্যে ভুরভুরিয়া বিদ্যালয়ের অবস্থা সবচেয়ে নাজুক। স্থানীয় প্রকৌশলী জানান, পিইডিপি-৫ প্রকল্পে নতুন বরাদ্দ পাওয়ার আশা রয়েছে।
শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) : জরাজীর্ণ স্কুল ঘর -সংবাদ
বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলার শহরতলী এলাকায় অবস্থিত ভুরভুরিয়া চা বাগান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের এক যুগ পরও চলছে টিনসেডের জরাজীর্ণ ঘরে। নেই পাকা ভবন, পর্যাপ্ত শ্রেণিকক্ষ কিংবা শিক্ষার্থীদের জন্য শৌচাগার। বর্ষায় শ্রেণিকক্ষে পানি ঢুকে যায়, গরমে ভেতর অসহনীয় হয়ে ওঠে।
বিদ্যালয়ে ১৫৬ জন শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছে মাত্র চারটি ছোট কক্ষে। বেঞ্চ না থাকায় অধিকাংশকেই মাটিতে বসে পড়তে হয়। ওয়াশরুম সংকটে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা ভোগান্তিতে। চা বাগান ও জঙ্গলের পাশে হওয়ায় মাঝেমধ্যে সাপ-জোঁকও ঢুকে পড়ে শ্রেণিকক্ষে।
প্রধান শিক্ষক সবিতা রানী দেব জানান, বহুবার আবেদন করেও ভবন নির্মাণ হয়নি। ২০২৪ সালে পিইডিপি-৪ প্রকল্প থেকে বরাদ্দ এলেও সময়মতো টেন্ডার না হওয়ায় অর্থ ফেরত যায়।
শ্রীমঙ্গল উপজেলা শিক্ষা অফিসার বলেন, উপজেলার ১৩৮টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে তিনটিতে এখনও পাকা ভবন নেই। এর মধ্যে ভুরভুরিয়া বিদ্যালয়ের অবস্থা সবচেয়ে নাজুক। স্থানীয় প্রকৌশলী জানান, পিইডিপি-৫ প্রকল্পে নতুন বরাদ্দ পাওয়ার আশা রয়েছে।