ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
কেউ স্কুল পড়ুয়া। কেউ ইউভার্সিটিতে। কেউবা সংসার সামলাতে ব্যস্ত। আবার কেউ কেউ নিজের ব্যবসা বাণিজ্যিক কাজে আত্ম নিয়োগ করা। এর মাঝেই জীবন জীবনের জন্য, মানুষ মানুষের জন্য। এমন চিন্তা চেতনা থেকে রক্ত দানের মতো মানবিক কাজে তারা এগিয়ে আসছে। গড়ে তোলেছে সামাজিক যোগাযোগ প্লাটফর্ম। যেখানে জরুরি কিংবা জীবন বাঁচাতে রক্তের প্রয়োজন, সেখানেই ছুটে যান তারা। নিজেরা কিংবা অন্য কারো কাছ থেকে সংগ্রহ করে দেন রক্ত। এভাবে টাঙ্গাইলের মধুপুর, ঘাটাইল ও ধনবাড়িতে কিছু উদ্যমী তরুণ তরুণীরা রক্ত দান করে যাচ্ছে। সৃষ্টি করছে অন্য রকম মানবিক চেতনা। তাদের রক্ত দানে উপকৃত হচ্ছে মানুষ। বেঁচে যাচ্ছে প্রাণ।
পিরোজপুর গ্রামের বৃদ্ধ আজিরন বেগম। হঠাৎ তার রক্ত স্বল্পতা দেয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম রক্তের জন্য তার ছেলে পোস্ট করেন। পোস্ট দেখে সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের স্বেচ্ছাসেবী রাবেয়া নাসরিন রুমির নজরে আসে। তিনি তাদের গ্রুপে ও তার পেইজে পোস্ট দেন রক্তের জন্য। ঘাটাইল থেকে সালমা নামের একজন ছুটে আসে রক্ত দিতে।
রাবেয়া নাসরিন রুমি বলেন, মধুপুর ধনবাড়ি ও ঘাটাইল অনেক ছেলে মেয়ে আছে যারা রক্ত দানের মতো মানবিক কাজ করে থাকে। তারা নিজেরা কিংবা বিভিন্ন ডোনারদের কাছে প্রয়োজনীয় রক্ত সংগ্রহ করে দেয়।
ভাইঘাট আইডিয়াল কলেজের প্রভাষক নাজিবুল বাশার বলেন, তাদের হৃদয়ের বন্ধন ব্লাড গ্রুপ ছিল। তারা বিভিন্ন প্রয়োজনে মানুষকে রক্ত দিতেন। এখনও কারো রক্তের দরকার হলে সে বিভিন্ন মাধ্যমে যোগাযোগ করে রক্ত সংগ্রহ করে দিয়ে থাকে।
স্বেচ্ছায় রক্তদান মধুপুর ধনবাড়ি ঘাটাইল ও টাঙ্গাইল অঞ্চলে অনেক তারুণ্য দীপ্তরা রক্ত দান করার মতো মানবিক কাজে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে যাচ্ছে।
ঘাটাইলের সালমা আক্তার জানান, তিনি রক্ত দেন স্বেচ্ছায়। তবে কাউকে না জানিয়ে। তিনি প্রচার বিমুখ হলেও কারো কাছে বিনিময়ে নেন না কোন অর্থ বা সুবিধা। স্বেচ্ছায় বিনামূল্যে রক্ত দেন এবং এ মানবিক কাজে তিনি যত দিন সুস্থ থাকবে ততদিন করবেন এমনটাই তার প্রত্যাশা।
মধুপুরের গোলাবাড়ি উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের রোকুনুজ্জামান রনজু বলেন, রক্ত দান একটি মানবিক ও মহান কাজ। এ কাজ যারা করে থাকে তারা মানবিক মনের অধিকারী। এ অঞ্চলে অনেক তরুণ নারী পুরুষ স্বেচ্ছায় রক্ত দান করে থাকে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
কেউ স্কুল পড়ুয়া। কেউ ইউভার্সিটিতে। কেউবা সংসার সামলাতে ব্যস্ত। আবার কেউ কেউ নিজের ব্যবসা বাণিজ্যিক কাজে আত্ম নিয়োগ করা। এর মাঝেই জীবন জীবনের জন্য, মানুষ মানুষের জন্য। এমন চিন্তা চেতনা থেকে রক্ত দানের মতো মানবিক কাজে তারা এগিয়ে আসছে। গড়ে তোলেছে সামাজিক যোগাযোগ প্লাটফর্ম। যেখানে জরুরি কিংবা জীবন বাঁচাতে রক্তের প্রয়োজন, সেখানেই ছুটে যান তারা। নিজেরা কিংবা অন্য কারো কাছ থেকে সংগ্রহ করে দেন রক্ত। এভাবে টাঙ্গাইলের মধুপুর, ঘাটাইল ও ধনবাড়িতে কিছু উদ্যমী তরুণ তরুণীরা রক্ত দান করে যাচ্ছে। সৃষ্টি করছে অন্য রকম মানবিক চেতনা। তাদের রক্ত দানে উপকৃত হচ্ছে মানুষ। বেঁচে যাচ্ছে প্রাণ।
পিরোজপুর গ্রামের বৃদ্ধ আজিরন বেগম। হঠাৎ তার রক্ত স্বল্পতা দেয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম রক্তের জন্য তার ছেলে পোস্ট করেন। পোস্ট দেখে সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের স্বেচ্ছাসেবী রাবেয়া নাসরিন রুমির নজরে আসে। তিনি তাদের গ্রুপে ও তার পেইজে পোস্ট দেন রক্তের জন্য। ঘাটাইল থেকে সালমা নামের একজন ছুটে আসে রক্ত দিতে।
রাবেয়া নাসরিন রুমি বলেন, মধুপুর ধনবাড়ি ও ঘাটাইল অনেক ছেলে মেয়ে আছে যারা রক্ত দানের মতো মানবিক কাজ করে থাকে। তারা নিজেরা কিংবা বিভিন্ন ডোনারদের কাছে প্রয়োজনীয় রক্ত সংগ্রহ করে দেয়।
ভাইঘাট আইডিয়াল কলেজের প্রভাষক নাজিবুল বাশার বলেন, তাদের হৃদয়ের বন্ধন ব্লাড গ্রুপ ছিল। তারা বিভিন্ন প্রয়োজনে মানুষকে রক্ত দিতেন। এখনও কারো রক্তের দরকার হলে সে বিভিন্ন মাধ্যমে যোগাযোগ করে রক্ত সংগ্রহ করে দিয়ে থাকে।
স্বেচ্ছায় রক্তদান মধুপুর ধনবাড়ি ঘাটাইল ও টাঙ্গাইল অঞ্চলে অনেক তারুণ্য দীপ্তরা রক্ত দান করার মতো মানবিক কাজে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে যাচ্ছে।
ঘাটাইলের সালমা আক্তার জানান, তিনি রক্ত দেন স্বেচ্ছায়। তবে কাউকে না জানিয়ে। তিনি প্রচার বিমুখ হলেও কারো কাছে বিনিময়ে নেন না কোন অর্থ বা সুবিধা। স্বেচ্ছায় বিনামূল্যে রক্ত দেন এবং এ মানবিক কাজে তিনি যত দিন সুস্থ থাকবে ততদিন করবেন এমনটাই তার প্রত্যাশা।
মধুপুরের গোলাবাড়ি উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের রোকুনুজ্জামান রনজু বলেন, রক্ত দান একটি মানবিক ও মহান কাজ। এ কাজ যারা করে থাকে তারা মানবিক মনের অধিকারী। এ অঞ্চলে অনেক তরুণ নারী পুরুষ স্বেচ্ছায় রক্ত দান করে থাকে।