ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আনন্দ মিছিলে যাওয়ার সময় ধাক্কা লাগা নিয়ে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার বিকেল ৫টা থেকে থেমে থেমে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত উপজেলার হাসপাতাল মোড় এলাকায় স্থানীয় সৈয়দটুলা ও উচালিয়াপাড়া গ্রামের লোকজনদের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। আহতদেরকে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সরাইল উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুজ্জামান লস্কর তপুর নেতৃত্বে একটি মিছিল বের হওয়ার কথা ছিল। মিছিলে অংশ নেয়ার জন্য বিভিন্ন স্থান থেকে দলের কর্মী-সমর্থকরা খণ্ড-খণ্ড মিছিল নিয়ে হাসপাতাল মোড়ে জড়ো হতে থাকেন। এ সময় উচালিয়াপাড়া গ্রামের বাসিন্দা ও বিএনপির সমর্থক মোজাহিদ সাথে থাকা এক যুবকের সাথে সৈয়দটুলা গ্রামের মোশারফের ধাক্কা লাগে।
এ নিয়ে দুইজনের মধ্যে কথা কাটাটাটি ও হাতাহাতি হয়। এ ঘটনার জেরে সৈয়দটুলা ও উচালিয়াপাড়া গ্রামের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষ চলাকালে দুই গ্রামের বিভিন্ন পয়েন্টে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া আর ইট-পাটকেল নিক্ষেপের ঘটনায় পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষে উভয়পক্ষের অন্তত ৪০ জন আহত হন। সংঘর্ষকালে হাসপাতাল রোডের ২০/৩০ টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হামলা চালিয়ে প্রায় কোটি টাকার মালামাল সহ আর্থক ক্ষতি হয় বলে ধারনা করা হচ্ছে।
হামলা নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা করে সরাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, এসিল্যান্ড ও সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অনেকটা অসহায় হয়ে নিরাপদে অবস্থান নেন।এক পর্যাযে সেনাবাহিনীর একটি দল ঘটনাস্থলে পৌছলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ওবায়দুর রহমান জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আনন্দ মিছিলে যাওয়ার সময় ধাক্কা লাগা নিয়ে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার বিকেল ৫টা থেকে থেমে থেমে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত উপজেলার হাসপাতাল মোড় এলাকায় স্থানীয় সৈয়দটুলা ও উচালিয়াপাড়া গ্রামের লোকজনদের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। আহতদেরকে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সরাইল উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুজ্জামান লস্কর তপুর নেতৃত্বে একটি মিছিল বের হওয়ার কথা ছিল। মিছিলে অংশ নেয়ার জন্য বিভিন্ন স্থান থেকে দলের কর্মী-সমর্থকরা খণ্ড-খণ্ড মিছিল নিয়ে হাসপাতাল মোড়ে জড়ো হতে থাকেন। এ সময় উচালিয়াপাড়া গ্রামের বাসিন্দা ও বিএনপির সমর্থক মোজাহিদ সাথে থাকা এক যুবকের সাথে সৈয়দটুলা গ্রামের মোশারফের ধাক্কা লাগে।
এ নিয়ে দুইজনের মধ্যে কথা কাটাটাটি ও হাতাহাতি হয়। এ ঘটনার জেরে সৈয়দটুলা ও উচালিয়াপাড়া গ্রামের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষ চলাকালে দুই গ্রামের বিভিন্ন পয়েন্টে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া আর ইট-পাটকেল নিক্ষেপের ঘটনায় পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষে উভয়পক্ষের অন্তত ৪০ জন আহত হন। সংঘর্ষকালে হাসপাতাল রোডের ২০/৩০ টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হামলা চালিয়ে প্রায় কোটি টাকার মালামাল সহ আর্থক ক্ষতি হয় বলে ধারনা করা হচ্ছে।
হামলা নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা করে সরাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, এসিল্যান্ড ও সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অনেকটা অসহায় হয়ে নিরাপদে অবস্থান নেন।এক পর্যাযে সেনাবাহিনীর একটি দল ঘটনাস্থলে পৌছলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ওবায়দুর রহমান জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।