বাগেরহাট জেলা সদরের বিসিক শিল্প এলাকায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর অভিযান চালিয়ে একটি ভেজাল প্রসাধনী কারখানা সিলগালা করে দেওয়াসহ দেড় লাখ টাকা জরিমানা করেছে। গতকাল বুধবার বিকেলে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বাগেরহাটের সহকারী পরিচালক শরিফা সুলতানার নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়। তিনি জানান, বিসিক শিল্প এলাকার ওই কারখানায় অভিযানকালে ফেয়ার অ্যান্ড লাভলী, অর্গানিক হেয়ার রিমুভাল ক্রিম, ফ্লোরিয়াস লিহান ফর্সাকারী ক্রিম, হারবাল হেয়ার টনিক, গুলাবাড়ী, মিস অ্যান্ড মিসেস বুস্টার, স্পট আউট স্কিন ক্রিম, হিড কুল অয়েল, হানি অ্যান্ড এলমন্ড ময়েশ্চারাইজিং, লিহন গ্লিসারিন, রোজ ওয়াটার ও মোড়কবিহীন সাবানসহ নানা ভেজাল প্রসাধনী তৈরির প্রমাণ মেলে। মাত্র ৩টি পণ্যের অনুমতি থাকলেও মিজানুর রহমান নামের এক ব্যবসায়ী অনুমোদন ছাড়া এসব ভেজাল পণ্য তৈরি করে বাজারে ছাড়ছেন। বিএসটিআই অনুমোদন ছাড়া পণ্য উৎপাদন ও মোড়কজাত করায় প্রতিষ্ঠানটিকে প্রশাসনিক ব্যবস্থা হিসেবে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ করা হয় এবং জব্দ করা ভেজাল পণ্য ধ্বংস করা হয়েছে। এ ছাড়া কারখানাটি সিলগালা করা হয়েছে। ভেজাল রোধে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান এ কর্মকর্তা।
বিসিকের প্রমোশন কর্মকর্তা মো. শরীফ সরদার সংবাদ কর্মীদের জানান, ফ্যাক্টরির জমিটি প্রথমে অলিপ কুমার নামে একজন ব্যবসায়ী ভাড়া নিয়েছিলেন এবং পরে তা প্রসাধনী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমানকে ভাড়া দেন। অভিযানের সময় মিজানুর রহমানকে পাওয়া যায়নি। তবে দু’জন কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাগেরহাট জেলা সদরের বিসিক শিল্প এলাকায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর অভিযান চালিয়ে একটি ভেজাল প্রসাধনী কারখানা সিলগালা করে দেওয়াসহ দেড় লাখ টাকা জরিমানা করেছে। গতকাল বুধবার বিকেলে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বাগেরহাটের সহকারী পরিচালক শরিফা সুলতানার নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়। তিনি জানান, বিসিক শিল্প এলাকার ওই কারখানায় অভিযানকালে ফেয়ার অ্যান্ড লাভলী, অর্গানিক হেয়ার রিমুভাল ক্রিম, ফ্লোরিয়াস লিহান ফর্সাকারী ক্রিম, হারবাল হেয়ার টনিক, গুলাবাড়ী, মিস অ্যান্ড মিসেস বুস্টার, স্পট আউট স্কিন ক্রিম, হিড কুল অয়েল, হানি অ্যান্ড এলমন্ড ময়েশ্চারাইজিং, লিহন গ্লিসারিন, রোজ ওয়াটার ও মোড়কবিহীন সাবানসহ নানা ভেজাল প্রসাধনী তৈরির প্রমাণ মেলে। মাত্র ৩টি পণ্যের অনুমতি থাকলেও মিজানুর রহমান নামের এক ব্যবসায়ী অনুমোদন ছাড়া এসব ভেজাল পণ্য তৈরি করে বাজারে ছাড়ছেন। বিএসটিআই অনুমোদন ছাড়া পণ্য উৎপাদন ও মোড়কজাত করায় প্রতিষ্ঠানটিকে প্রশাসনিক ব্যবস্থা হিসেবে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ করা হয় এবং জব্দ করা ভেজাল পণ্য ধ্বংস করা হয়েছে। এ ছাড়া কারখানাটি সিলগালা করা হয়েছে। ভেজাল রোধে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান এ কর্মকর্তা।
বিসিকের প্রমোশন কর্মকর্তা মো. শরীফ সরদার সংবাদ কর্মীদের জানান, ফ্যাক্টরির জমিটি প্রথমে অলিপ কুমার নামে একজন ব্যবসায়ী ভাড়া নিয়েছিলেন এবং পরে তা প্রসাধনী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমানকে ভাড়া দেন। অভিযানের সময় মিজানুর রহমানকে পাওয়া যায়নি। তবে দু’জন কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।