ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মাত্র ৬ ঘন্টার ব্যবধানে পটুয়াখালী পৌরসভা সংলগ্ন লোহালিয়া নদী থেকে তুহিন হাওলাদার (২৫) ও রেজাউল (২৮) নামের ২ যুবকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তুহিন পটুয়াখালী পৌর শহরের ১নং ওয়ার্ডের কালাম হাওলাদারের ছেলে ও রেজাউল সদর উপজেলার ভুরিয়া ইউনিয়নের নুরু বয়াতির ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, গত মঙ্গলবার রাত আনুমানিক ৩টার দিকে পটুয়াখালী পৌর শহর সংলগ্ন লোহালিয়া সেতুর নিচে লোহালিয়া নদীতে ভাসমান অবস্থায় তুহিন হাওলাদারের মরদেহ দেখে স্থানীয় লোকজন পুলিশকে খবর দেয়। এরপর গতকাল বুধবার সকাল ৮টার দিকে একই নদীতে ধলু হাওলাদারের বাড়ি সংলগ্ন এলাকা থেকে রেজাউলের মরদেহ ভাসমান অবস্থায় দেখতে পেয়ে স্থানীয় লোকজন পুলিশকে জানান। পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে।
এদিকে তুহিনের পরিবার থেকে বলা হয়, গত সোমবার রাতে ডিবি পুলিশ পরিচয়ের লোকজনদের ধাওয়া খেয়ে সে নদীতে ঝাঁপ দেয়। নদীতে ঝাঁপ দেওয়ার ২৪ ঘন্টার নিখোঁজ থাকার পর মঙ্গলবার সকালে তুহিনের মরদেহ নদীর পানিতে ভেসে ওঠে। অপর দিকে অটো রিক্সাচালক রেজাউল সোমবার সকালে বাড়ি থেকে তার অটোরিক্সা নিয়ে বের হলে সে আর বাড়ি ফেরেনি। গতকাল বুধবার সকালে রেজাউলের মরদেহ নদীতে ভেসে ওঠে।
এদিকে ডিবির পরিদর্শক জসিম উদ্দিন সাংবাদিকদের জানান, সোমবার ওই এলাকায় তাদের কোন অভিযান পরিচালিত হয়নি। পটুয়াখালী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. ইমতিয়াজ আহমেদ সাংবাদিকদের জানান, মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধারকৃত দুই যুবকের মৃত্যুর প্রকৃত রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা চলছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
মাত্র ৬ ঘন্টার ব্যবধানে পটুয়াখালী পৌরসভা সংলগ্ন লোহালিয়া নদী থেকে তুহিন হাওলাদার (২৫) ও রেজাউল (২৮) নামের ২ যুবকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তুহিন পটুয়াখালী পৌর শহরের ১নং ওয়ার্ডের কালাম হাওলাদারের ছেলে ও রেজাউল সদর উপজেলার ভুরিয়া ইউনিয়নের নুরু বয়াতির ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, গত মঙ্গলবার রাত আনুমানিক ৩টার দিকে পটুয়াখালী পৌর শহর সংলগ্ন লোহালিয়া সেতুর নিচে লোহালিয়া নদীতে ভাসমান অবস্থায় তুহিন হাওলাদারের মরদেহ দেখে স্থানীয় লোকজন পুলিশকে খবর দেয়। এরপর গতকাল বুধবার সকাল ৮টার দিকে একই নদীতে ধলু হাওলাদারের বাড়ি সংলগ্ন এলাকা থেকে রেজাউলের মরদেহ ভাসমান অবস্থায় দেখতে পেয়ে স্থানীয় লোকজন পুলিশকে জানান। পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে।
এদিকে তুহিনের পরিবার থেকে বলা হয়, গত সোমবার রাতে ডিবি পুলিশ পরিচয়ের লোকজনদের ধাওয়া খেয়ে সে নদীতে ঝাঁপ দেয়। নদীতে ঝাঁপ দেওয়ার ২৪ ঘন্টার নিখোঁজ থাকার পর মঙ্গলবার সকালে তুহিনের মরদেহ নদীর পানিতে ভেসে ওঠে। অপর দিকে অটো রিক্সাচালক রেজাউল সোমবার সকালে বাড়ি থেকে তার অটোরিক্সা নিয়ে বের হলে সে আর বাড়ি ফেরেনি। গতকাল বুধবার সকালে রেজাউলের মরদেহ নদীতে ভেসে ওঠে।
এদিকে ডিবির পরিদর্শক জসিম উদ্দিন সাংবাদিকদের জানান, সোমবার ওই এলাকায় তাদের কোন অভিযান পরিচালিত হয়নি। পটুয়াখালী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. ইমতিয়াজ আহমেদ সাংবাদিকদের জানান, মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধারকৃত দুই যুবকের মৃত্যুর প্রকৃত রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা চলছে।