তথ্য অধিকার আইনে আবেদন করেও তথ্য পাচ্ছেন না, এমন অভিযোগ উঠেছে পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. নাজমুন নাহার এর বিরুদ্ধে । উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) দপ্তরে আবেদন জমা দেওয়ার পরও দীর্ঘ ছয় মাস পার হলেও কোনো তথ্য সরবরাহ করা হয়নি। বরং আবেদনপত্র হারিয়ে গেছে বলে দাবি করেছেন ইউএনও।
গণমাধ্যমকর্মী ও ভাঙ্গুড়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি মো. রায়হান আলী জানান, তিনি ২০২২-২০২৩ এবং ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের উপজেলা উন্নয়ন তহবিল প্রকল্প,১% প্রকল্প ও এডিপি প্রকল্পের তালিকা, অর্থের পরিমাণ, প্রকল্পের স্থান, প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির (পিআইসি) নাম ও মোবাইল নম্বর চেয়ে গত ৩ মার্চ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দপ্তরে আবেদন করেন। কিন্তু তিন মাস পর ইউএনও জানান, আবেদনে ভুল আছে এবং তা সংশোধন করে পুনরায় জমা দিতে হবে। পরে সাংবাদিক রায়হান আলী ২১ জুলাই আবারও তথ্য অধিকার আইনের ফরমে আবেদন জমা দেন। কিন্তু ৪৪ দিন পর তথ্য চাইতে গেলে ইউএনও মোছা. নাজমুন নাহার জানান, আবেদনটি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, হারিয়ে গেছে। তিনি আবেদনকারীকে রিসিভ কপি জমা দিতে বলেন এবং জানান, তার বদলি হয়ে গেছে, নতুন কর্মকর্তা আসার পর তিনি তথ্যের বিষয়টি দেখবে।
এ বিষয়ে স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়মের কারণে তথ্য গোপন করা হচ্ছে। তাদের দাবি, প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে যোগ সাজেসে কাগজে-কলমে নামমাত্র কাজ দেখিয়ে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। স্থানীয় সাংবাদিক সিরাজুল ইসলাম আপন বলেন, ভাঙ্গুড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে অনিয়ম সংক্রান্ত কোনো তথ্য চাইলে তিনি অপারগতা প্রকাশ করেন।
প্রকল্পে অনিয়মের সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা আছে বলেই তথ্য দেন না। অভিযুক্ত ভাঙ্গুড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. নাজমুন নাহার বলেন, “অফিসে স্টাফ পরিবর্তন হয়েছে। নতুন কর্মকর্তা আবেদন খুঁজে পাচ্ছেন না। তাই আবেদনকারীর কাছে রিসিভ কপি চাওয়া হয়েছে।
শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
তথ্য অধিকার আইনে আবেদন করেও তথ্য পাচ্ছেন না, এমন অভিযোগ উঠেছে পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. নাজমুন নাহার এর বিরুদ্ধে । উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) দপ্তরে আবেদন জমা দেওয়ার পরও দীর্ঘ ছয় মাস পার হলেও কোনো তথ্য সরবরাহ করা হয়নি। বরং আবেদনপত্র হারিয়ে গেছে বলে দাবি করেছেন ইউএনও।
গণমাধ্যমকর্মী ও ভাঙ্গুড়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি মো. রায়হান আলী জানান, তিনি ২০২২-২০২৩ এবং ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের উপজেলা উন্নয়ন তহবিল প্রকল্প,১% প্রকল্প ও এডিপি প্রকল্পের তালিকা, অর্থের পরিমাণ, প্রকল্পের স্থান, প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির (পিআইসি) নাম ও মোবাইল নম্বর চেয়ে গত ৩ মার্চ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দপ্তরে আবেদন করেন। কিন্তু তিন মাস পর ইউএনও জানান, আবেদনে ভুল আছে এবং তা সংশোধন করে পুনরায় জমা দিতে হবে। পরে সাংবাদিক রায়হান আলী ২১ জুলাই আবারও তথ্য অধিকার আইনের ফরমে আবেদন জমা দেন। কিন্তু ৪৪ দিন পর তথ্য চাইতে গেলে ইউএনও মোছা. নাজমুন নাহার জানান, আবেদনটি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, হারিয়ে গেছে। তিনি আবেদনকারীকে রিসিভ কপি জমা দিতে বলেন এবং জানান, তার বদলি হয়ে গেছে, নতুন কর্মকর্তা আসার পর তিনি তথ্যের বিষয়টি দেখবে।
এ বিষয়ে স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়মের কারণে তথ্য গোপন করা হচ্ছে। তাদের দাবি, প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে যোগ সাজেসে কাগজে-কলমে নামমাত্র কাজ দেখিয়ে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। স্থানীয় সাংবাদিক সিরাজুল ইসলাম আপন বলেন, ভাঙ্গুড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে অনিয়ম সংক্রান্ত কোনো তথ্য চাইলে তিনি অপারগতা প্রকাশ করেন।
প্রকল্পে অনিয়মের সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা আছে বলেই তথ্য দেন না। অভিযুক্ত ভাঙ্গুড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. নাজমুন নাহার বলেন, “অফিসে স্টাফ পরিবর্তন হয়েছে। নতুন কর্মকর্তা আবেদন খুঁজে পাচ্ছেন না। তাই আবেদনকারীর কাছে রিসিভ কপি চাওয়া হয়েছে।