ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা। চান্দিনা সোনালী ব্যাংকের নিচে হঠাৎ জ্বলে উঠে আগুনের লেলিহান শিখা। কয়েকজন দৌড়ে এসে কেউ গ্যাস স্প্রে করছে আবার আবার কেউবা বালু ছিঁটাচ্ছে।
আগুন ঘিরে উৎসুক জনতার ভীড়। আশ-পাশের দোকানিরা ছুটোছুটি করছেন, কেউ বলছেন কোথায় আগুন লেগেছে, আবার কেউ বলছেন কিসের থেকে আগুন লেগেছে আবার কিছুক্ষণের মধ্যে নিভে যায় ওই আগুন।
তবে ওই আগুন কোন দোকানের বৈদ্যুতিক সর্ট সার্কিটের নয় বা কেউ অগ্নি সংযোগও করেনি।
মূলত জনসচেতনা বৃদ্ধি করতে আগুন জ্বালিয়ে প্রাথমিক ভাবে অগ্নি নির্বাপনের প্রশিক্ষণ দিচ্ছিল চান্দিনা ফায়ার সার্ভিসের একটি দল।
ওই প্রশিক্ষণে দেখা যায়- গ্যাসের সিলিন্ডার অগ্নিসংযোগ করে শুধুমাত্র একটি চটের বস্তা দিয়ে কিভাবে দ্রুত আগুন নিভানো যায়। আবার কোন কিছু না থাকার পরও নিজ হাতে কিভাবে গ্যাসের ওই সিলিন্ডারের মুখ চেপে ধরে আগুন নিভাতে হয়। এছাড়া কোন কিছুতে আগুন জ¦লে উঠলে কার্বনডাই অক্সাইড গ্যাসের সিলিন্ডার স্প্রে করে কিভাবে আগুন নিভাতে হয়।
এমন নানা কৌশলের বাস্তব প্রশিক্ষণ দিচ্ছে চান্দিনা ফায়ার সার্ভিসের একটি প্রতিনিধি দল। এতে ব্যাংক কর্মকর্তা-কর্মচারী, ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষ হাতে কলমে প্রশিক্ষণ নেয়।
চান্দিনা সোনালী ব্যাংকের কর্মচারী মোবারক হোসেন জানান- গ্যাস সিলিন্ডারে আগুন লাগলে যে কেউ ভয়ে ঘর ছেড়ে নিরাপদ দূরে চলে যায়। কিন্তু ওই গ্যাস সিলিন্ডারের আগুন যে এতো সহজে নিভানো যায় তা ভাবতেও পারিনি। আজ নিজ হাতে গ্যাস সিলিন্ডারের আগুন নিভানো শিখলাম। উপস্থিত যারা ছিল তারাও অনেকে শিখেছে। আমাদের ব্যাংকের ম্যানেজার মো. আবাদ হোসেন স্যারও উপস্থিত ছিলেন।
চান্দিনা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার ইমাম হোসেন পাটোয়ারী জানান- অগ্নিকান্ডের ঘটনায় প্রাথমিক ভাবে করণীয় সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে আমরা স্কুল-কলেজ, ব্যাংক, হাসপাতাল, হাট-বাজারে মহড়া করে থাকি।
সেই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার চান্দিনা বাজারের সোনালী ব্যাংকের সামনে ওই মহড়ার আয়োজন করি। এতে ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারী, ব্যবসায়ী ও সাধারণ জনগণ উপস্থিত ছিলেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা। চান্দিনা সোনালী ব্যাংকের নিচে হঠাৎ জ্বলে উঠে আগুনের লেলিহান শিখা। কয়েকজন দৌড়ে এসে কেউ গ্যাস স্প্রে করছে আবার আবার কেউবা বালু ছিঁটাচ্ছে।
আগুন ঘিরে উৎসুক জনতার ভীড়। আশ-পাশের দোকানিরা ছুটোছুটি করছেন, কেউ বলছেন কোথায় আগুন লেগেছে, আবার কেউ বলছেন কিসের থেকে আগুন লেগেছে আবার কিছুক্ষণের মধ্যে নিভে যায় ওই আগুন।
তবে ওই আগুন কোন দোকানের বৈদ্যুতিক সর্ট সার্কিটের নয় বা কেউ অগ্নি সংযোগও করেনি।
মূলত জনসচেতনা বৃদ্ধি করতে আগুন জ্বালিয়ে প্রাথমিক ভাবে অগ্নি নির্বাপনের প্রশিক্ষণ দিচ্ছিল চান্দিনা ফায়ার সার্ভিসের একটি দল।
ওই প্রশিক্ষণে দেখা যায়- গ্যাসের সিলিন্ডার অগ্নিসংযোগ করে শুধুমাত্র একটি চটের বস্তা দিয়ে কিভাবে দ্রুত আগুন নিভানো যায়। আবার কোন কিছু না থাকার পরও নিজ হাতে কিভাবে গ্যাসের ওই সিলিন্ডারের মুখ চেপে ধরে আগুন নিভাতে হয়। এছাড়া কোন কিছুতে আগুন জ¦লে উঠলে কার্বনডাই অক্সাইড গ্যাসের সিলিন্ডার স্প্রে করে কিভাবে আগুন নিভাতে হয়।
এমন নানা কৌশলের বাস্তব প্রশিক্ষণ দিচ্ছে চান্দিনা ফায়ার সার্ভিসের একটি প্রতিনিধি দল। এতে ব্যাংক কর্মকর্তা-কর্মচারী, ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষ হাতে কলমে প্রশিক্ষণ নেয়।
চান্দিনা সোনালী ব্যাংকের কর্মচারী মোবারক হোসেন জানান- গ্যাস সিলিন্ডারে আগুন লাগলে যে কেউ ভয়ে ঘর ছেড়ে নিরাপদ দূরে চলে যায়। কিন্তু ওই গ্যাস সিলিন্ডারের আগুন যে এতো সহজে নিভানো যায় তা ভাবতেও পারিনি। আজ নিজ হাতে গ্যাস সিলিন্ডারের আগুন নিভানো শিখলাম। উপস্থিত যারা ছিল তারাও অনেকে শিখেছে। আমাদের ব্যাংকের ম্যানেজার মো. আবাদ হোসেন স্যারও উপস্থিত ছিলেন।
চান্দিনা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার ইমাম হোসেন পাটোয়ারী জানান- অগ্নিকান্ডের ঘটনায় প্রাথমিক ভাবে করণীয় সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে আমরা স্কুল-কলেজ, ব্যাংক, হাসপাতাল, হাট-বাজারে মহড়া করে থাকি।
সেই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার চান্দিনা বাজারের সোনালী ব্যাংকের সামনে ওই মহড়ার আয়োজন করি। এতে ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারী, ব্যবসায়ী ও সাধারণ জনগণ উপস্থিত ছিলেন।