ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
কুমিল্লার লালমাই উপজেলার বারাইপুর গ্রামের প্রবাসী হাবিবের বউকে মারধর করে জোর পূর্বক স্বামীর বসতঘর থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে বলে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী নারী ইয়াসমিন আক্তর। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন লালমাই থানা পুলিশ।
ঘটনার সাথে সম্পৃক্ত নিজের শ্বশুর ইসমাইল হোসেনকে প্রথম, দেবর আবদুর রহমানকে দ্বিতীয় ও ছাত্রদল নেতা হাবিব (মুরগি হাবিব)কে তৃতীয় নম্বর আসামী করে এই অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়,৩ সেপ্টেম্বর বিকালে ভুক্তভোগী ইয়াসমিন আক্তারের শ্বশুর তার ঘরে প্রবেশ করে তাকে গলা টিপে দরে এবং ছোট ছেলে মিজবাহ ইসলাম এগিয়ে আসলে তাকেও আঘাত করে। ভুক্তভোগী কোন প্রকার কিনারা না পেয়ে ৯৯৯ কল করলে ঘটনাস্থলে ভূশ্চি তদন্ত কেন্দ্রের ইন্সপেক্টর আমিনুল ইসলাম যান। এবং বিষয়টি শুনে লিখিত নিয়ে আসেন। কিন্তু ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ চলে আসার সাথে সাথেই ছাত্রদল নেতা হাবিব (মুরগি হাবিব) কয়েকজনকে সাথে নিয়ে ঘটনাস্থলে আসা ভুক্তভোগীর মায়ের ব্যাগ থেকে টাকা নিয়ে নেয়। এবং পরে এক কাপড়ে টেনে হিছড়ে প্রবাসী হাবিবুর রহমানের স্ত্রী ইয়াসমিন আক্তারকে ঘর থেকে বের করে দেয়। এই বিষয়ে ভুক্তভোগী ইয়াসমিন আক্তার বলেন, ছাত্রদল নেতা হাবিব গত কিছুদিন যাবৎ আমাকে নানা ভাবে কুপ্রস্তাবে দিয়ে আসছিল। তাছাড়া, সে আমার কাছে ৫০ হাজার টাকা চাঁদাও দাবি করেছে। আমার শ্বাশুড়ি মারা যাওয়ার পর আমার শ্বশুর দ্বিতীয় বিবাহ করার পর থেকেই আমার স্বামীকে বিভিন্ন বিষয়ে প্রায়ই সময় গালমন্দ করে আসছেন আমার শ্বশুর। আমার স্বামী প্রবাসে থাকা অবস্থায় আমার ঘরের বিদুৎতের লাইন কেটে দিয়েছেন। পানির লাইন বন্ধ করে দিয়েছেন। আমি ওনাদের জ্বালায় অতিষ্ঠ শেষ পর্যন্ত আমাকে হত্যা করার মতো পরিকল্পনাও তারা করেছে। আমি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
কুমিল্লার লালমাই উপজেলার বারাইপুর গ্রামের প্রবাসী হাবিবের বউকে মারধর করে জোর পূর্বক স্বামীর বসতঘর থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে বলে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী নারী ইয়াসমিন আক্তর। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন লালমাই থানা পুলিশ।
ঘটনার সাথে সম্পৃক্ত নিজের শ্বশুর ইসমাইল হোসেনকে প্রথম, দেবর আবদুর রহমানকে দ্বিতীয় ও ছাত্রদল নেতা হাবিব (মুরগি হাবিব)কে তৃতীয় নম্বর আসামী করে এই অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়,৩ সেপ্টেম্বর বিকালে ভুক্তভোগী ইয়াসমিন আক্তারের শ্বশুর তার ঘরে প্রবেশ করে তাকে গলা টিপে দরে এবং ছোট ছেলে মিজবাহ ইসলাম এগিয়ে আসলে তাকেও আঘাত করে। ভুক্তভোগী কোন প্রকার কিনারা না পেয়ে ৯৯৯ কল করলে ঘটনাস্থলে ভূশ্চি তদন্ত কেন্দ্রের ইন্সপেক্টর আমিনুল ইসলাম যান। এবং বিষয়টি শুনে লিখিত নিয়ে আসেন। কিন্তু ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ চলে আসার সাথে সাথেই ছাত্রদল নেতা হাবিব (মুরগি হাবিব) কয়েকজনকে সাথে নিয়ে ঘটনাস্থলে আসা ভুক্তভোগীর মায়ের ব্যাগ থেকে টাকা নিয়ে নেয়। এবং পরে এক কাপড়ে টেনে হিছড়ে প্রবাসী হাবিবুর রহমানের স্ত্রী ইয়াসমিন আক্তারকে ঘর থেকে বের করে দেয়। এই বিষয়ে ভুক্তভোগী ইয়াসমিন আক্তার বলেন, ছাত্রদল নেতা হাবিব গত কিছুদিন যাবৎ আমাকে নানা ভাবে কুপ্রস্তাবে দিয়ে আসছিল। তাছাড়া, সে আমার কাছে ৫০ হাজার টাকা চাঁদাও দাবি করেছে। আমার শ্বাশুড়ি মারা যাওয়ার পর আমার শ্বশুর দ্বিতীয় বিবাহ করার পর থেকেই আমার স্বামীকে বিভিন্ন বিষয়ে প্রায়ই সময় গালমন্দ করে আসছেন আমার শ্বশুর। আমার স্বামী প্রবাসে থাকা অবস্থায় আমার ঘরের বিদুৎতের লাইন কেটে দিয়েছেন। পানির লাইন বন্ধ করে দিয়েছেন। আমি ওনাদের জ্বালায় অতিষ্ঠ শেষ পর্যন্ত আমাকে হত্যা করার মতো পরিকল্পনাও তারা করেছে। আমি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।