জয়পুরহাটের পাঁচবিবিতে আধুনিকমানের মুরগির খামারে পালন করা হচ্ছে বিদেশী জাতের মুরগী। উপজেলার আটাপুর ইউনিয়নের মাঝিনা বাজারের অদূরে ৪’মাথা মোড়ে ওই গ্রামের মৃত জাফর মন্ডলের ছেলে শাহিন হোসেন আধুনিক খামারে মুরগি লালন পালন করছেন।
শাহিন জানান, ১৬ শতক জমির উপর প্রায় ৩০ লাখ টাকা খরচে খামারটি তৈরি করেছেন। এ খামারে ২’হাজার ইসাব্রাউন জাতের বিদেশি মুরগী পালন করছেন তিনি। এসব মুরগী এক টানা ১৮ মাস ডিম দেয়। গাজীপুর থেকে রহিম আফরোজ কারখানায় তৈরি প্রতিটি সাড়ে ৪’লক্ষ টাকা মূল্যের ৪’টি মুরগি পালনের আধুনিক মানের খাচি খামারে স্থাপন করেছেন। ময়মনসিংহ ভালুকায় উৎপাদিত সিপি কোম্পানি থেকে সাড়ে ৩ মাস বয়সের প্রতি পিচ ৭’শ টাকা মূল্যে ২১’শ মুরগি ১৬’লক্ষ টাকায় ক্রয় করে। শাহিন আরো বলেন, ৪’মাস বয়স থেকেই বিদেশি মুরগিগুলো অল্প পরিমাণে ডিম দেওয়া শুরু করেছে। তবে পরিপূর্ণ বয়সে সবগুলো মুরগিই ডিম দেওয়া শুরু করবে। ডিম দেওয়ার জন্য প্রজনন ক্ষেত্রে এসব বিদেশি মুরগির মোরগের প্রয়োজন হয় না। এখন প্রতিদিন ২১’শ টাকা মূল্যের ৪ বস্তা খাবার খায়। কিছুদিন পর আরো এক বস্তা খাবার বেশি খাওয়াতে হবে। ৪ মাস বয়সেই এখন প্রতিদিন ১২’শ ডিম দিচ্ছে খামারের মুরগিগুলো। তবে ৬ মাস বয়স হলে সবগুলো মুরগিই ডিম দিবে। এছাড়া বিদ্যুৎ বিল, খাবার, ঔষুধ ও শ্রমিক সবকিছুর দামই অধিক হওয়ায় লাভ তেমন বেশি হয় না। আমরা আপন মামাতো ফুফাতো ২’ভাই মিলে অনেক টাকা খরচ করে খামারটি করেছি। উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মো. হাসান আলী বলেন, এ উপজেলায় ছোট বড় সব মিলে প্রায় ২’হাজারের মত মুরগির খামার রয়েছে। তিনি আরো বলেন, প্রতিনিয়ত আমরা প্রাণিসম্পদ দপ্তর থেকে খামারিদের পরামর্শ ও টেকনিক্যাল সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছি।
শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জয়পুরহাটের পাঁচবিবিতে আধুনিকমানের মুরগির খামারে পালন করা হচ্ছে বিদেশী জাতের মুরগী। উপজেলার আটাপুর ইউনিয়নের মাঝিনা বাজারের অদূরে ৪’মাথা মোড়ে ওই গ্রামের মৃত জাফর মন্ডলের ছেলে শাহিন হোসেন আধুনিক খামারে মুরগি লালন পালন করছেন।
শাহিন জানান, ১৬ শতক জমির উপর প্রায় ৩০ লাখ টাকা খরচে খামারটি তৈরি করেছেন। এ খামারে ২’হাজার ইসাব্রাউন জাতের বিদেশি মুরগী পালন করছেন তিনি। এসব মুরগী এক টানা ১৮ মাস ডিম দেয়। গাজীপুর থেকে রহিম আফরোজ কারখানায় তৈরি প্রতিটি সাড়ে ৪’লক্ষ টাকা মূল্যের ৪’টি মুরগি পালনের আধুনিক মানের খাচি খামারে স্থাপন করেছেন। ময়মনসিংহ ভালুকায় উৎপাদিত সিপি কোম্পানি থেকে সাড়ে ৩ মাস বয়সের প্রতি পিচ ৭’শ টাকা মূল্যে ২১’শ মুরগি ১৬’লক্ষ টাকায় ক্রয় করে। শাহিন আরো বলেন, ৪’মাস বয়স থেকেই বিদেশি মুরগিগুলো অল্প পরিমাণে ডিম দেওয়া শুরু করেছে। তবে পরিপূর্ণ বয়সে সবগুলো মুরগিই ডিম দেওয়া শুরু করবে। ডিম দেওয়ার জন্য প্রজনন ক্ষেত্রে এসব বিদেশি মুরগির মোরগের প্রয়োজন হয় না। এখন প্রতিদিন ২১’শ টাকা মূল্যের ৪ বস্তা খাবার খায়। কিছুদিন পর আরো এক বস্তা খাবার বেশি খাওয়াতে হবে। ৪ মাস বয়সেই এখন প্রতিদিন ১২’শ ডিম দিচ্ছে খামারের মুরগিগুলো। তবে ৬ মাস বয়স হলে সবগুলো মুরগিই ডিম দিবে। এছাড়া বিদ্যুৎ বিল, খাবার, ঔষুধ ও শ্রমিক সবকিছুর দামই অধিক হওয়ায় লাভ তেমন বেশি হয় না। আমরা আপন মামাতো ফুফাতো ২’ভাই মিলে অনেক টাকা খরচ করে খামারটি করেছি। উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মো. হাসান আলী বলেন, এ উপজেলায় ছোট বড় সব মিলে প্রায় ২’হাজারের মত মুরগির খামার রয়েছে। তিনি আরো বলেন, প্রতিনিয়ত আমরা প্রাণিসম্পদ দপ্তর থেকে খামারিদের পরামর্শ ও টেকনিক্যাল সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছি।