টাঙ্গাইলের বাসাইলে একই স্থানে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ ও ছাত্র সমাবেশ আহ্বান করায় আইনশৃঙ্খলার অবনতির আশঙ্কায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে উপজেলা প্রশাসন। শনিবার রাত ৯টার দিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী হাকিম মোছা. আকলিমা বেগম এ আদেশ জারি করেন।
রোববার বিকেল ৩টায় উপজেলা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশের ডাক দেন যুদ্ধকালীন কোম্পানি কমান্ডার কাজী আশরাফ হুমায়ুন বাঙ্গাল। ওই অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর।
অন্যদিকে একই সময় ও একই স্থানে ‘ছাত্রসমাজ’ ব্যানারে সমাবেশের ডাক দেন রনি মিয়া নামের এক ব্যক্তি। তবে তাঁর আবেদনে মোবাইল নম্বর ও পূর্ণ ঠিকানা উল্লেখ না থাকায় বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
রনি মিয়া জানান, “আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের পুনর্বাসনের চেষ্টা চলছে। আমরা তার প্রতিবাদে শান্তিপূর্ণ সমাবেশের ডাক দিয়েছি। যত বাধাই আসুক, নির্ধারিত স্থানেই সমাবেশ করব।”
অন্যদিকে কাজী আশরাফ হুমায়ুন বাঙ্গাল অভিযোগ করে বলেন, “আমরা আগেই আবেদন করেছি। আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের অনুষ্ঠান বানচালের জন্যই একই স্থানে সমাবেশ ডাকা হয়েছে। চাইলে তারা অন্যদিন বা অন্যত্র করতে পারত। অথচ আমরা ইতোমধ্যেই অতিথিদের আমন্ত্রণ জানিয়েছি।”
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। বাসাইল থানার ওসি জালাল উদ্দিন বলেন, “একই স্থানে দুই সমাবেশ ঘিরে ১৪৪ ধারা জারি হয়েছে। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হবে, পাশাপাশি সেনাবাহিনীর টহল টিমও মাঠে থাকবে।”
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. আকলিমা বেগম বলেন, “একই সময়ে দুই পক্ষ সমাবেশ করলে সংঘর্ষের আশঙ্কা রয়েছে। তাই রোববার ভোর ৬টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা বলবৎ থাকবে।”
রোববার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
টাঙ্গাইলের বাসাইলে একই স্থানে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ ও ছাত্র সমাবেশ আহ্বান করায় আইনশৃঙ্খলার অবনতির আশঙ্কায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে উপজেলা প্রশাসন। শনিবার রাত ৯টার দিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী হাকিম মোছা. আকলিমা বেগম এ আদেশ জারি করেন।
রোববার বিকেল ৩টায় উপজেলা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশের ডাক দেন যুদ্ধকালীন কোম্পানি কমান্ডার কাজী আশরাফ হুমায়ুন বাঙ্গাল। ওই অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর।
অন্যদিকে একই সময় ও একই স্থানে ‘ছাত্রসমাজ’ ব্যানারে সমাবেশের ডাক দেন রনি মিয়া নামের এক ব্যক্তি। তবে তাঁর আবেদনে মোবাইল নম্বর ও পূর্ণ ঠিকানা উল্লেখ না থাকায় বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
রনি মিয়া জানান, “আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের পুনর্বাসনের চেষ্টা চলছে। আমরা তার প্রতিবাদে শান্তিপূর্ণ সমাবেশের ডাক দিয়েছি। যত বাধাই আসুক, নির্ধারিত স্থানেই সমাবেশ করব।”
অন্যদিকে কাজী আশরাফ হুমায়ুন বাঙ্গাল অভিযোগ করে বলেন, “আমরা আগেই আবেদন করেছি। আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের অনুষ্ঠান বানচালের জন্যই একই স্থানে সমাবেশ ডাকা হয়েছে। চাইলে তারা অন্যদিন বা অন্যত্র করতে পারত। অথচ আমরা ইতোমধ্যেই অতিথিদের আমন্ত্রণ জানিয়েছি।”
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। বাসাইল থানার ওসি জালাল উদ্দিন বলেন, “একই স্থানে দুই সমাবেশ ঘিরে ১৪৪ ধারা জারি হয়েছে। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হবে, পাশাপাশি সেনাবাহিনীর টহল টিমও মাঠে থাকবে।”
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. আকলিমা বেগম বলেন, “একই সময়ে দুই পক্ষ সমাবেশ করলে সংঘর্ষের আশঙ্কা রয়েছে। তাই রোববার ভোর ৬টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা বলবৎ থাকবে।”