ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার নজরুল ইসলাম (২৫) নামের এক যুবক ধুমধামে বিয়ে করে স্ত্রী মোরশেদা আক্তারকে (২০) বাড়িতে নিয়ে আসেন। এ রাতে বাসর ঘরে অবস্থান করেন এই নবদম্পতি। এরই একপর্যায়ে ব্লেড দিয়ে নজরুলের গোপনাঙ্গ কেটে দিয়েছে মোরশেদা। শনিবার সকালের দিকে এ ঘটনাটি ছড়িয়ে পড়লে বেশ চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। এর আগে শুক্রবার দিবাগত রাত ২ টার দিকে উপজেলার খোর্দ্দকোমরপুর ইউনিয়নের পাইকা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানায়, শুক্রবার সামাজিকভাবে পাইকা গ্রামের ময়নুল শেখের ছেলে নজরুল ইসলাম পার্শ্ববর্তী মাঠেরহাটের রাজনগর গ্রামের আইয়ুব আলী প্রধানের মেয়ে মোরশেদা আক্তারকে বিয়ে করেন। এরপর রাতেই আনন্দ-উল্লাসে নববধূকে বাড়ি তোলেন। সেখানে সাজানো বাসর ঘরে অবস্থান করেন তারা। এরই মধ্যে ধারালো ব্লেড দিয়ে নজরুলের পুরুষাঙ্গ কেটে দিয়েছে মোরশেদা। এসময় নজরুলের আর্তচিৎকারে স্বজনরা এগিয়ে এসে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখতে পায়। গুরুতর আহত অবস্থায় নজরুলকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
খোর্দ্দকোমরপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আতোয়ার রহমান বলেন, এমন ঘটনা খুবই হৃদয়বিদারক। সাদুল্লাপুর ওসি তাজউদ্দিন খন্দকার বলেন, ওই ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তদন্দ সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার নজরুল ইসলাম (২৫) নামের এক যুবক ধুমধামে বিয়ে করে স্ত্রী মোরশেদা আক্তারকে (২০) বাড়িতে নিয়ে আসেন। এ রাতে বাসর ঘরে অবস্থান করেন এই নবদম্পতি। এরই একপর্যায়ে ব্লেড দিয়ে নজরুলের গোপনাঙ্গ কেটে দিয়েছে মোরশেদা। শনিবার সকালের দিকে এ ঘটনাটি ছড়িয়ে পড়লে বেশ চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। এর আগে শুক্রবার দিবাগত রাত ২ টার দিকে উপজেলার খোর্দ্দকোমরপুর ইউনিয়নের পাইকা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানায়, শুক্রবার সামাজিকভাবে পাইকা গ্রামের ময়নুল শেখের ছেলে নজরুল ইসলাম পার্শ্ববর্তী মাঠেরহাটের রাজনগর গ্রামের আইয়ুব আলী প্রধানের মেয়ে মোরশেদা আক্তারকে বিয়ে করেন। এরপর রাতেই আনন্দ-উল্লাসে নববধূকে বাড়ি তোলেন। সেখানে সাজানো বাসর ঘরে অবস্থান করেন তারা। এরই মধ্যে ধারালো ব্লেড দিয়ে নজরুলের পুরুষাঙ্গ কেটে দিয়েছে মোরশেদা। এসময় নজরুলের আর্তচিৎকারে স্বজনরা এগিয়ে এসে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখতে পায়। গুরুতর আহত অবস্থায় নজরুলকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
খোর্দ্দকোমরপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আতোয়ার রহমান বলেন, এমন ঘটনা খুবই হৃদয়বিদারক। সাদুল্লাপুর ওসি তাজউদ্দিন খন্দকার বলেন, ওই ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তদন্দ সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।