ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বগুড়ায় এক মাদ্রাসাছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণের অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলার এজাহারভুক্ত আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গত শুক্রবার রাত আড়াইটার দিকে শাজাহানপুরের বেড়াগাড়ী পোয়ালগাছা এলাকায় নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার আসামির নাম জহুরুল ইসলাম (৪১)। তিনি শাজাহানপুর উপজেলার বেড়াগাড়ী পোয়ালগাছা এলাকার গোলাম মোস্তফার ছেলে। এছাড়া তিনি মাদ্রাসার পরিচালক। র্যাব-১২ বগুড়ার কোম্পানি কমান্ডার স্কোয়াড্রন লিডার ফিরোজ আহমেদ এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলার সূত্রের বরাত দিয়ে র্যাবের এই কর্মকর্তা জানান, ৮ম শ্রেণি পড়ুয়া এক মাদ্রাসাছাত্রী ৩০ আগস্ট বিকেলে গাবতলীর ভাঙ্গিরপাড়া জামে মসজিদের সামনে থেকে মাদ্রাসার পরিচালক জহুরুল ইসলামের প্রলোভনে পড়ে অপহৃত হয়। পরে তাকে বগুড়া সদরের সাবগ্রাম এলাকায় একটি বাসায় আটকে রেখে ইচ্ছার বিরুদ্ধে শারীরিক সম্পর্ক করে। পরদিন পুলিশ তাকে উদ্ধার করে। ঘটনার পর ভিকটিমের মা বাদী হয়ে গাবতলী থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন। মামলার এজাহারনামীয় আসামি জহুরুল ইসলাম পলাতক ছিলেন। পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১২ এর সিপিএসসি বগুড়ার একটি দল অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।
এ সময় তার কাছ থেকে একটি অ্যান্ড্রয়েড ফোন ও দুটি সিম কার্ড উদ্ধার করা হয়।
তিনি আরও জানান, গ্রেপ্তারকৃত জহুরুল ইসলামকে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য গাবতলী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বগুড়ায় এক মাদ্রাসাছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণের অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলার এজাহারভুক্ত আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গত শুক্রবার রাত আড়াইটার দিকে শাজাহানপুরের বেড়াগাড়ী পোয়ালগাছা এলাকায় নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার আসামির নাম জহুরুল ইসলাম (৪১)। তিনি শাজাহানপুর উপজেলার বেড়াগাড়ী পোয়ালগাছা এলাকার গোলাম মোস্তফার ছেলে। এছাড়া তিনি মাদ্রাসার পরিচালক। র্যাব-১২ বগুড়ার কোম্পানি কমান্ডার স্কোয়াড্রন লিডার ফিরোজ আহমেদ এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলার সূত্রের বরাত দিয়ে র্যাবের এই কর্মকর্তা জানান, ৮ম শ্রেণি পড়ুয়া এক মাদ্রাসাছাত্রী ৩০ আগস্ট বিকেলে গাবতলীর ভাঙ্গিরপাড়া জামে মসজিদের সামনে থেকে মাদ্রাসার পরিচালক জহুরুল ইসলামের প্রলোভনে পড়ে অপহৃত হয়। পরে তাকে বগুড়া সদরের সাবগ্রাম এলাকায় একটি বাসায় আটকে রেখে ইচ্ছার বিরুদ্ধে শারীরিক সম্পর্ক করে। পরদিন পুলিশ তাকে উদ্ধার করে। ঘটনার পর ভিকটিমের মা বাদী হয়ে গাবতলী থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন। মামলার এজাহারনামীয় আসামি জহুরুল ইসলাম পলাতক ছিলেন। পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১২ এর সিপিএসসি বগুড়ার একটি দল অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।
এ সময় তার কাছ থেকে একটি অ্যান্ড্রয়েড ফোন ও দুটি সিম কার্ড উদ্ধার করা হয়।
তিনি আরও জানান, গ্রেপ্তারকৃত জহুরুল ইসলামকে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য গাবতলী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।