ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুআক্রান্ত হয়ে ৫৮০ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে রোববার,(০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫) পর্যন্ত ডেঙ্গু ৩৪ হাজার ৪১১ জন আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৩৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
২৪ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যেবরিশাল বিভাগে ১২৮ জন, চট্রগ্রাম বিভাগে ৯৪ জন, ঢাকা বিভাগে ৮৫ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ৮৫ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৮০ জন, খুলনা বিভাগে ৩২ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১৭ জন, রাজশাহীতে ৫৫ জন, রংপুরে ৩ জন, সিলেটে ১ জন আক্রান্ত হয়েছে।
নিহত ৩ জনের মধ্যেচট্টগ্রাম বিভাগে ১ জন, ঢাকা দক্ষিণে ১ জন, ময়মনসিংহ ১ জন মারা গেছেন।
২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বয়স বেধে: ৫ বছর বয়সের ২৮ জন, ৬ থেকে ১০ বছর বয়সের ২২ জন, ১১-১৫ বছর বয়সের ২২ জন, ২১-২৫ বছর বয়সের ১০১ জন, ২৫-৩০ বছর বয়সের ৭৫ জন, ৮০ বছর বয়সের ১ জন আক্রান্ত হয়েছে। এই ভাবে প্রতিদিন নানা বয়সের মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত হচ্ছে।
হাসপাতালের তথ্য
আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেণজ হাসপাতালে ৭৬ জন ভর্তি আছে, মিটফোর্ড হাসপাতালে ২৯ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে ১০ জন, সোহ্রাওয়ার্দীমেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩৮ জন,মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৭৯ জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ৪২ জন,মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ৫৬ জন।
এই ভাবে রাজধানীর১৮টি সরকারি হাসপাতালে ৩৭০ জন এখনওভর্তি আছে।
কক্সবাজার পর্যন্ত জেলায় ২৪ জন ভর্তিসহ সারাদেশে এই সংখ্যা ১৫৭১ জন।
বাংলাদেশের বর্তমান আবহাওয়া ও জলবায়ু মশা প্রজননের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। মশার ঘনত্ব ও প্রজাতির বৈচিত্র্য বেশি থাকার মশাবাহিত রোগের ঝুঁকিও অনেক বেশি বাংলাদেশে।
বাংলাদেশে এ পর্যন্ত ১২৬ প্রজাতির মশা শনাক্ত করা হয়েছে। তার মধ্যে বর্তমানে আমরা পাই ১৪-১৬ প্রজাতি।
বাংলাদেশে মশাবাহিত রোগ গুলোর মধ্যেঅন্যতম হলো ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, ম্যালেরিয়া, ফাইলেরিা ও জাপানিজ অ্যানসেফালাইটিস।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুআক্রান্ত হয়ে ৫৮০ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে রোববার,(০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫) পর্যন্ত ডেঙ্গু ৩৪ হাজার ৪১১ জন আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৩৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
২৪ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যেবরিশাল বিভাগে ১২৮ জন, চট্রগ্রাম বিভাগে ৯৪ জন, ঢাকা বিভাগে ৮৫ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ৮৫ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৮০ জন, খুলনা বিভাগে ৩২ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১৭ জন, রাজশাহীতে ৫৫ জন, রংপুরে ৩ জন, সিলেটে ১ জন আক্রান্ত হয়েছে।
নিহত ৩ জনের মধ্যেচট্টগ্রাম বিভাগে ১ জন, ঢাকা দক্ষিণে ১ জন, ময়মনসিংহ ১ জন মারা গেছেন।
২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বয়স বেধে: ৫ বছর বয়সের ২৮ জন, ৬ থেকে ১০ বছর বয়সের ২২ জন, ১১-১৫ বছর বয়সের ২২ জন, ২১-২৫ বছর বয়সের ১০১ জন, ২৫-৩০ বছর বয়সের ৭৫ জন, ৮০ বছর বয়সের ১ জন আক্রান্ত হয়েছে। এই ভাবে প্রতিদিন নানা বয়সের মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত হচ্ছে।
হাসপাতালের তথ্য
আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেণজ হাসপাতালে ৭৬ জন ভর্তি আছে, মিটফোর্ড হাসপাতালে ২৯ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে ১০ জন, সোহ্রাওয়ার্দীমেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩৮ জন,মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৭৯ জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ৪২ জন,মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ৫৬ জন।
এই ভাবে রাজধানীর১৮টি সরকারি হাসপাতালে ৩৭০ জন এখনওভর্তি আছে।
কক্সবাজার পর্যন্ত জেলায় ২৪ জন ভর্তিসহ সারাদেশে এই সংখ্যা ১৫৭১ জন।
বাংলাদেশের বর্তমান আবহাওয়া ও জলবায়ু মশা প্রজননের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। মশার ঘনত্ব ও প্রজাতির বৈচিত্র্য বেশি থাকার মশাবাহিত রোগের ঝুঁকিও অনেক বেশি বাংলাদেশে।
বাংলাদেশে এ পর্যন্ত ১২৬ প্রজাতির মশা শনাক্ত করা হয়েছে। তার মধ্যে বর্তমানে আমরা পাই ১৪-১৬ প্রজাতি।
বাংলাদেশে মশাবাহিত রোগ গুলোর মধ্যেঅন্যতম হলো ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, ম্যালেরিয়া, ফাইলেরিা ও জাপানিজ অ্যানসেফালাইটিস।