রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলায় নুরুল হক ওরফে ‘নুরাল পাগলা’র দরবারে হামলার সময় পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় আরও চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রোববার রাতে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এ নিয়ে এ ঘটনায় মোট ১১ জনকে গ্রেপ্তার করা হলো বলে জানিয়েছেন গোয়ালন্দ ঘাট থানার ওসি (তদন্ত) মো. রাশিদুল ইসলাম।
গ্রেপ্তাররা হলেন—গোয়ালন্দের ফকিরপাড়া গ্রামের হেলাল উদ্দিন শেখের ছেলে সাইফুল ইসলাম শুভ (১৯), জুরান মোল্লা পাড়ার আব্দুল মালেক ফকিরের ছেলে সাগর ফকির (২১), আদর্শগ্রামের ছালামের ছেলে বিল্লু এবং ফরিদপুর জেলার দিঘিরচর এলাকার নিজাম উদ্দিনের ছেলে ফেরদৌস সরদার (৩৬)।
ওসি রাশিদুল ইসলাম জানান, শুক্রবার জুমার নামাজের পর ‘তৌহিদী জনতা’ নুরাল পাগলার দরবার শরীফে হামলা চালায়। সে সময় পুলিশের ওপর হামলা এবং গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। ঘটনায় পুলিশের সদস্যসহ অর্ধশতাধিক মানুষ আহত হন, নিহত হন একজন।
এ ঘটনায় শুক্রবার রাত ১২টার পর গোয়ালন্দ ঘাট থানার এসআই সেলিম বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। সেই মামলায় নতুন করে গ্রেপ্তার হওয়া চারজনকে আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে বলে জানান পুলিশ কর্মকর্তা।
সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলায় নুরুল হক ওরফে ‘নুরাল পাগলা’র দরবারে হামলার সময় পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় আরও চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রোববার রাতে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এ নিয়ে এ ঘটনায় মোট ১১ জনকে গ্রেপ্তার করা হলো বলে জানিয়েছেন গোয়ালন্দ ঘাট থানার ওসি (তদন্ত) মো. রাশিদুল ইসলাম।
গ্রেপ্তাররা হলেন—গোয়ালন্দের ফকিরপাড়া গ্রামের হেলাল উদ্দিন শেখের ছেলে সাইফুল ইসলাম শুভ (১৯), জুরান মোল্লা পাড়ার আব্দুল মালেক ফকিরের ছেলে সাগর ফকির (২১), আদর্শগ্রামের ছালামের ছেলে বিল্লু এবং ফরিদপুর জেলার দিঘিরচর এলাকার নিজাম উদ্দিনের ছেলে ফেরদৌস সরদার (৩৬)।
ওসি রাশিদুল ইসলাম জানান, শুক্রবার জুমার নামাজের পর ‘তৌহিদী জনতা’ নুরাল পাগলার দরবার শরীফে হামলা চালায়। সে সময় পুলিশের ওপর হামলা এবং গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। ঘটনায় পুলিশের সদস্যসহ অর্ধশতাধিক মানুষ আহত হন, নিহত হন একজন।
এ ঘটনায় শুক্রবার রাত ১২টার পর গোয়ালন্দ ঘাট থানার এসআই সেলিম বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। সেই মামলায় নতুন করে গ্রেপ্তার হওয়া চারজনকে আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে বলে জানান পুলিশ কর্মকর্তা।