ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ঝালকাঠি সদর উপজেলার নথুলাবাদ উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. আলমগীর হোসেনের বিরুদ্ধে ভুয়া বিএড ও এমএড সনদ দিয়ে চাকুরী করে অবৈধভাবে সরকারের বেতনভাতা উত্তোলন গ্রহণের বিষয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।
এই বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি মো. হাসান উর রহমান লস্কর এই বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের বরাবরে অভিযোগ দায়ের করার প্রেক্ষিতে মাধ্যমিক বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তদন্ত শুরু করেছেন। ঝালকাঠির জেলা শিক্ষা অফিসার মো. আব্দুল জব্বার সরজমিনে গিয়ে অভিযোগ তদন্ত করেছেন। জেলা শিক্ষা অফিসার জানিয়েছেন তদন্ত হচ্ছে তবে তার কাছে তার সনদপত্রের বোর্ড কর্তৃক সত্যায়িত কপির প্রদর্শণ করতে না পারেনি। তিনি বোর্ড থেকে এই সনদপত্র সত্যায়িত কপি প্রদান করবেন বলে অঙ্গীকার করেছেন।
সহকারী প্রধান শিক্ষক আলমগীর হোসেন ইনডেক্স নং- ২০১৮০১৭। তিনি ঝালকাঠি পৌর আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত থাকা অবস্থায় প্রতিষ্ঠানের অনুমতি না নিয়ে ২০০৭ সালে বিএড এবং ২০০৮ সালে এমএড ডিগ্রি অর্জন করেন। ঝালকাঠিতে তৎকালীণ সময়ের দারুল আহসান ইউনিভার্সিটি নামের একটি ভুয়া প্রতিষ্ঠান থেকে এই ডিগ্রী নেন। সেই সনদ সরকার এবং উচ্চ আদালত থেকে অবৈধ ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে তিনি নথুলাবাদ উচ্চ বিদ্যালয়ে সহকারী প্রধান শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ নিয়ে চাকুরি করে আসছেন এবং সরকারি এমপিও টাকা উত্তোলন করছেন। ২০২০ সালে নথুলাবাদ উচ্চ বিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষকে বাধ্য করে অনুমতি নিয়ে পুনরায় উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএড ডিগ্রী অর্জন করেন কিন্তু উক্ত বিএড ডিগ্রীর সনদ ২০২৪ সালের অনুষ্ঠিত পরিদর্শন ও নিরিক্ষা চলাকালীন সময়ে উপস্থাপন করেন নাই। তিনি ৪টি গুরুত্বপূর্ণ অনিয়ম করেছেন যা চাকুরি বিধির জন্য দন্ডনীয় অপরাধ।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ঝালকাঠি সদর উপজেলার নথুলাবাদ উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. আলমগীর হোসেনের বিরুদ্ধে ভুয়া বিএড ও এমএড সনদ দিয়ে চাকুরী করে অবৈধভাবে সরকারের বেতনভাতা উত্তোলন গ্রহণের বিষয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।
এই বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি মো. হাসান উর রহমান লস্কর এই বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের বরাবরে অভিযোগ দায়ের করার প্রেক্ষিতে মাধ্যমিক বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তদন্ত শুরু করেছেন। ঝালকাঠির জেলা শিক্ষা অফিসার মো. আব্দুল জব্বার সরজমিনে গিয়ে অভিযোগ তদন্ত করেছেন। জেলা শিক্ষা অফিসার জানিয়েছেন তদন্ত হচ্ছে তবে তার কাছে তার সনদপত্রের বোর্ড কর্তৃক সত্যায়িত কপির প্রদর্শণ করতে না পারেনি। তিনি বোর্ড থেকে এই সনদপত্র সত্যায়িত কপি প্রদান করবেন বলে অঙ্গীকার করেছেন।
সহকারী প্রধান শিক্ষক আলমগীর হোসেন ইনডেক্স নং- ২০১৮০১৭। তিনি ঝালকাঠি পৌর আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত থাকা অবস্থায় প্রতিষ্ঠানের অনুমতি না নিয়ে ২০০৭ সালে বিএড এবং ২০০৮ সালে এমএড ডিগ্রি অর্জন করেন। ঝালকাঠিতে তৎকালীণ সময়ের দারুল আহসান ইউনিভার্সিটি নামের একটি ভুয়া প্রতিষ্ঠান থেকে এই ডিগ্রী নেন। সেই সনদ সরকার এবং উচ্চ আদালত থেকে অবৈধ ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে তিনি নথুলাবাদ উচ্চ বিদ্যালয়ে সহকারী প্রধান শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ নিয়ে চাকুরি করে আসছেন এবং সরকারি এমপিও টাকা উত্তোলন করছেন। ২০২০ সালে নথুলাবাদ উচ্চ বিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষকে বাধ্য করে অনুমতি নিয়ে পুনরায় উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএড ডিগ্রী অর্জন করেন কিন্তু উক্ত বিএড ডিগ্রীর সনদ ২০২৪ সালের অনুষ্ঠিত পরিদর্শন ও নিরিক্ষা চলাকালীন সময়ে উপস্থাপন করেন নাই। তিনি ৪টি গুরুত্বপূর্ণ অনিয়ম করেছেন যা চাকুরি বিধির জন্য দন্ডনীয় অপরাধ।