ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে ইউপি সদস্য হারুন অর রশিদের বিরুদ্ধে নিজের শ্বশুরের ৩ স্ত্রীসহ শ্যালিকা, ফুফু, চাচী ও স্বজনসহ ৭৬ জন সুস্থ মানুষকে প্রতিবন্ধী দেখিয়ে প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর ভাতা ও সরকারি সুবিধার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠেছে। উপজেলার ৪নং ইউনিয়ন পরিষদের ৫নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হারুন অর রশিদ প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে এ অনিয়ম ও দুর্নীতি করেছেন।
জানা গেছে, ৫নং ওয়ার্ডে ১৬৭ জনের নাম প্রতিবন্ধী তালিকায় থাকলেও ৭৬ জনই ভুয়া। প্রতিবন্ধী এবং তাদের নাম অর্থের বিনিময়ে তালিকায় দেয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে ছয়ঘট্টি গ্রামের মো. আব্দুল হালিম মিঞা বাদী হয়ে ইউপি সদস্যসের হারুনের বিরুদ্ধে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
অনুসন্ধানে জানা যায়, অত্র ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের পাটশাও গ্রামের শহর বানু নামে প্রতিবন্ধী তালিকায় ০১৭৫৪২০৪৩৫৯ নম্বরে, মোহাম্মদ আলীর নামে ০১৬৩৭৯২৯৩৩৮ নম্বরে ও আজিবর রহমানের নামে ০১৬৪৫৫৬২০৩৪ নম্বরে মোবাইল ব্যাংকিং (নগদ, বিকাশ, রকেট, অন্যান্য) এর মাধ্যমে প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর সরকারি অর্থ উত্তোলন করা হয়। কিন্তু উক্ত ব্যক্তিরা জানেনই না যে তাদের নামে টাকা উত্তোলন করা হয়।
অভিযোগ রয়েছে, এসব কাজে সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের জনপ্রতিনিধি হারুন ও দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের যোগসাজশ রয়েছে। ফলে প্রকৃত প্রতিবন্ধীরা বঞ্চিত হচ্ছেন ন্যায্য অধিকার থেকে।
এ নিয়ে এলাকায় ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়রা অভিযোগ তদন্তপূর্বক দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
তদন্ত সাপেক্ষে এ অভিযোগের বিষয়ে দিনাজপুর জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মুনীর হোসেন জানান, প্রাথমিক তদন্তে ইউপি সদস্য হারুন অর রশিদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। আরও কিছু তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে ইউপি সদস্য হারুন অর রশিদের বিরুদ্ধে নিজের শ্বশুরের ৩ স্ত্রীসহ শ্যালিকা, ফুফু, চাচী ও স্বজনসহ ৭৬ জন সুস্থ মানুষকে প্রতিবন্ধী দেখিয়ে প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর ভাতা ও সরকারি সুবিধার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠেছে। উপজেলার ৪নং ইউনিয়ন পরিষদের ৫নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হারুন অর রশিদ প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে এ অনিয়ম ও দুর্নীতি করেছেন।
জানা গেছে, ৫নং ওয়ার্ডে ১৬৭ জনের নাম প্রতিবন্ধী তালিকায় থাকলেও ৭৬ জনই ভুয়া। প্রতিবন্ধী এবং তাদের নাম অর্থের বিনিময়ে তালিকায় দেয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে ছয়ঘট্টি গ্রামের মো. আব্দুল হালিম মিঞা বাদী হয়ে ইউপি সদস্যসের হারুনের বিরুদ্ধে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
অনুসন্ধানে জানা যায়, অত্র ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের পাটশাও গ্রামের শহর বানু নামে প্রতিবন্ধী তালিকায় ০১৭৫৪২০৪৩৫৯ নম্বরে, মোহাম্মদ আলীর নামে ০১৬৩৭৯২৯৩৩৮ নম্বরে ও আজিবর রহমানের নামে ০১৬৪৫৫৬২০৩৪ নম্বরে মোবাইল ব্যাংকিং (নগদ, বিকাশ, রকেট, অন্যান্য) এর মাধ্যমে প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর সরকারি অর্থ উত্তোলন করা হয়। কিন্তু উক্ত ব্যক্তিরা জানেনই না যে তাদের নামে টাকা উত্তোলন করা হয়।
অভিযোগ রয়েছে, এসব কাজে সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের জনপ্রতিনিধি হারুন ও দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের যোগসাজশ রয়েছে। ফলে প্রকৃত প্রতিবন্ধীরা বঞ্চিত হচ্ছেন ন্যায্য অধিকার থেকে।
এ নিয়ে এলাকায় ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়রা অভিযোগ তদন্তপূর্বক দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
তদন্ত সাপেক্ষে এ অভিযোগের বিষয়ে দিনাজপুর জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মুনীর হোসেন জানান, প্রাথমিক তদন্তে ইউপি সদস্য হারুন অর রশিদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। আরও কিছু তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।