মির্জাগঞ্জ (পটুয়াখালী) : পুকুরে মৃত মাছ ভাসছে -সংবাদ
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে একটি মাছের ঘেরে বিষ প্রয়োগ করে লক্ষাধিক টাকার মাছ মেরে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বুধবার উপজেলার আমড়াগাছিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ আমড়াগাছিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলমান রয়েছে বলে জানা যায়। মাছের ঘেরের মালিক ওই এলাকার মো. শুভ। তিনি এনএস আমড়াগাছিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। শখের বশে বাড়ির পাশে ২০ শতক জমির ওপর মাছের ঘের করেছিলেন। চাকরির পাশাপাশি প্রতিদিন বিদ্যালয় থেকে ফিরে মাছগুলোর যতœ নিতেন।
তিনি সংবাদ কে আক্ষেপ করে বলেন, ঘটনার দিন আমি বাড়িতে ছিলাম না। সকালে বাড়ি ফিরে দেখি একে একে মাছগুলো মরে ভেসে উঠছে। দুপুরের আগেই পুকুরের সব মাছ মরে ভেসে উঠছে। তেলাপিয়াসহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ছিলো পুকুরে। আর কিছুদিনের মধ্যে মাছগুলো বিক্রির উপযোগী হতো। সব মিলিয়ে দেড় লক্ষ টাকার মাছ ছিলো পুকুরে।
স্থানীয়রা জানান, পুকুরের মাছগুলো দেখে মায়া লাগে। রাতের আঁধারে কেউ কীটনাশক প্রয়োগ করেছে। পুকুরে একটি কীটনাশকের বোতলও পাওয়া গেছে।
ভুক্তভোগী শুভর মা সাথী বেগম ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এ কেমন শত্রুতা বুঝতে পারছি না। এলাকায় কারো সাথে প্রকাশ্যে আমাদের কোনো শত্রুতা নেই। আমার ছেলে শখ করে ঘের করেছিল। এখন সব শেষ।
মির্জাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম বলেন, বিষ প্রয়োগে মাছ নিধনের ব্যাপারে কোন লিখিত অভিযোগ পাইনি। পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
মির্জাগঞ্জ (পটুয়াখালী) : পুকুরে মৃত মাছ ভাসছে -সংবাদ
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে একটি মাছের ঘেরে বিষ প্রয়োগ করে লক্ষাধিক টাকার মাছ মেরে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বুধবার উপজেলার আমড়াগাছিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ আমড়াগাছিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলমান রয়েছে বলে জানা যায়। মাছের ঘেরের মালিক ওই এলাকার মো. শুভ। তিনি এনএস আমড়াগাছিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। শখের বশে বাড়ির পাশে ২০ শতক জমির ওপর মাছের ঘের করেছিলেন। চাকরির পাশাপাশি প্রতিদিন বিদ্যালয় থেকে ফিরে মাছগুলোর যতœ নিতেন।
তিনি সংবাদ কে আক্ষেপ করে বলেন, ঘটনার দিন আমি বাড়িতে ছিলাম না। সকালে বাড়ি ফিরে দেখি একে একে মাছগুলো মরে ভেসে উঠছে। দুপুরের আগেই পুকুরের সব মাছ মরে ভেসে উঠছে। তেলাপিয়াসহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ছিলো পুকুরে। আর কিছুদিনের মধ্যে মাছগুলো বিক্রির উপযোগী হতো। সব মিলিয়ে দেড় লক্ষ টাকার মাছ ছিলো পুকুরে।
স্থানীয়রা জানান, পুকুরের মাছগুলো দেখে মায়া লাগে। রাতের আঁধারে কেউ কীটনাশক প্রয়োগ করেছে। পুকুরে একটি কীটনাশকের বোতলও পাওয়া গেছে।
ভুক্তভোগী শুভর মা সাথী বেগম ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এ কেমন শত্রুতা বুঝতে পারছি না। এলাকায় কারো সাথে প্রকাশ্যে আমাদের কোনো শত্রুতা নেই। আমার ছেলে শখ করে ঘের করেছিল। এখন সব শেষ।
মির্জাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম বলেন, বিষ প্রয়োগে মাছ নিধনের ব্যাপারে কোন লিখিত অভিযোগ পাইনি। পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।