ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
পলাশ উপজেলার বাদ বরাব গ্রামে প্রায় ১৫০ পরিবারের ১২শ মানুষের জন্য দীর্ঘকাল ধরে কোনো সহজ যোগাযোগের পথ ছিল না। ফলে দেড় কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে তাদেরকে প্রতি দিন প্রায় ৮ কিলোমিটার ঘুরে যেতে হতো।
এ পরিস্থিতিতে ঐ গ্রামের প্রবাসী জজ মিয়ার ব্যক্তিগত উদ্যোগ ও অর্থায়নে গ্রামের রাস্তাটির সংস্কার কাজ শুরু করা হয়েছে। প্রায় ৫০০ মিটার দীর্ঘ ও ৬ ফুট প্রস্থের এই রাস্তার নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
প্রবাসী জজ মিয়া বলেন, "দীর্ঘদিন অবহেলিত এই গ্রামের মানুষের দুঃখ-দুর্দশা লুকিয়ে রাখতে পারিনি, তাই নিজ উদ্যোগে রাস্তাটি নির্মাণের কাজ শুরু করেছি। আমাকে বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হয়েছে, এমনকি জেলে যেতে হয়েছে। কিন্তু যখন দেখি এলাকার মানুষের মুখে হাসি, তখন মনে হয় আমার শ্রম সার্থক হয়েছে।"
এই রাস্তাটি ফলে এখন থেকে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা সহজেই তাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেতে পারবে, অসুস্থ রোগীদের দ্রুত হাসপাতালে পাঠানো সম্ভব হবে এবং বাজারের পণ্যমালা পরিবহনও সহজ হবে। অতিরিক্ত আট কিলোমিটার ঘুরপথের পরিবর্তে মাত্র ১০ মিনিটে জয়নগর হয়ে পাঁচদোনা মেইন রোডে পৌঁছানো যাবে।
৬ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আজ রাস্তাটির কাজ শুরু হলো, যা আমাদের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন। এই অবহেলিত গ্রামটির জন্য কেউ এগিয়ে আসেনি। কিন্তু প্রবাসী জজ মিয়া নিজ উদ্যেগে রাস্তা নির্মাণ শুরু করার কারণে এলাকাবাসীর মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনা তৈরি হয়েছে।’
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
পলাশ উপজেলার বাদ বরাব গ্রামে প্রায় ১৫০ পরিবারের ১২শ মানুষের জন্য দীর্ঘকাল ধরে কোনো সহজ যোগাযোগের পথ ছিল না। ফলে দেড় কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে তাদেরকে প্রতি দিন প্রায় ৮ কিলোমিটার ঘুরে যেতে হতো।
এ পরিস্থিতিতে ঐ গ্রামের প্রবাসী জজ মিয়ার ব্যক্তিগত উদ্যোগ ও অর্থায়নে গ্রামের রাস্তাটির সংস্কার কাজ শুরু করা হয়েছে। প্রায় ৫০০ মিটার দীর্ঘ ও ৬ ফুট প্রস্থের এই রাস্তার নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
প্রবাসী জজ মিয়া বলেন, "দীর্ঘদিন অবহেলিত এই গ্রামের মানুষের দুঃখ-দুর্দশা লুকিয়ে রাখতে পারিনি, তাই নিজ উদ্যোগে রাস্তাটি নির্মাণের কাজ শুরু করেছি। আমাকে বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হয়েছে, এমনকি জেলে যেতে হয়েছে। কিন্তু যখন দেখি এলাকার মানুষের মুখে হাসি, তখন মনে হয় আমার শ্রম সার্থক হয়েছে।"
এই রাস্তাটি ফলে এখন থেকে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা সহজেই তাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেতে পারবে, অসুস্থ রোগীদের দ্রুত হাসপাতালে পাঠানো সম্ভব হবে এবং বাজারের পণ্যমালা পরিবহনও সহজ হবে। অতিরিক্ত আট কিলোমিটার ঘুরপথের পরিবর্তে মাত্র ১০ মিনিটে জয়নগর হয়ে পাঁচদোনা মেইন রোডে পৌঁছানো যাবে।
৬ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আজ রাস্তাটির কাজ শুরু হলো, যা আমাদের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন। এই অবহেলিত গ্রামটির জন্য কেউ এগিয়ে আসেনি। কিন্তু প্রবাসী জজ মিয়া নিজ উদ্যেগে রাস্তা নির্মাণ শুরু করার কারণে এলাকাবাসীর মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনা তৈরি হয়েছে।’