হরতালে ডিসি অফিস ইউএনও অফিস তালা দেয়া নজির বিহীন
বাগেরহাট : কেন্দ্রীয় বাসটার্মিনালের সামনের রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে হরতাল পালন করছে মানুষ -সংবাদ
সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির ব্যানারে বিএনপি-জামায়াতের ডাকা লাগাতার ৪৮ ঘন্টার হরতাল বাগেরহাটে অব্যাহত আছে। পুর্ব-ঘোষনা অনুযায়ী ৪৮ ঘন্টার এ হরতালের শেষ দিন বৃহস্পতিবার আরো জোরালোভাবে পালন করতে বাধ্য করা হয়েছে। যোগাযোগ ব্যবস্থা মোংলাসহ বাগেরহাটের ৯ উপজেলা সারাদেশের সঙ্গে বিচ্ছিন্ন হয়ে রয়েছে।
এর আগে একদিনের হরতালে বাগেরহাট জেলা প্রশাসকের কার্য্যলয় ও জেলা নির্বাচন অফিস তালাবদ্ধ করে দেয় হরতালকারীরা।
রাষ্ট্রের আইন-শৃংখলা রক্ষাকারীরা এ হরতালে কার্য্যত কোন ভুমিকা রাখতে পারছেনা বলে জানা গেছে। লাগাতার ৪৮ ঘন্টাসহ ৩ দিনের হরতালে বাগেরহাট জেলায় সর্বত্রই জনজীবন বিপর্যস্থ অবস্থায় পড়লেও হরতাল প্রত্যাহারে সরকার বা নির্বাচন কমিশন কোন ভুমিকা রাখছেন না। বৃহস্পতিবারও হরতালে বিভিন্ন পয়েন্টে সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে বাগেরহাট জেলা কেন্দ্রীয় বাসষ্ট্যান্ড এলাকায় রাস্তায় গুড়ি ফেরে ও টায়ার জ্বালিয়ে ব্যারিকেড দেয়া হয়েছে।
জেলার সকল মহাসড়ক ও আঞ্চলিক মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে গাছের গুঁড়ি ফেলে ও টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে ব্যারিকেড সৃষ্টি করায় সারাদেশের সঙ্গে ও যোগাযোগ বন্ধ রযেছে। আর এ হরতাল সফল করার লক্ষ্যে সকল ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি।
সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির কো কনভেনর ও জেলা বিএনপির নেতা এম এ সালাম বৃহস্পতিবার বলেন, জেলার এক উপজেলা থেকে অন্য উপজেলায়ও যোগাযোগ বন্ধ রাখার জন্য দলীয় নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান নিয়েছে।
যাতে দাবী আদায়ের এ হরতাল সর্বাত্বকভাবে পালন করা হয়। তিনি বলেন জাতীয় নির্বাচন বানচালের জন্যই বর্তমান সিইসি বাগেরহাটের একটি আসন কমিয়ে তিনটি আসন করেছেন। এটাকে আমরা গভীর ষড়যন্ত্র বলে মনে করি। বাগেরহাট জেলাবাসী কিছুতেই এ ষড়যন্ত্র মেনে নেবে না।
হরতালে ডিসি অফিস ইউএনও অফিস তালা দেয়া নজির বিহীন
বাগেরহাট : কেন্দ্রীয় বাসটার্মিনালের সামনের রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে হরতাল পালন করছে মানুষ -সংবাদ
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির ব্যানারে বিএনপি-জামায়াতের ডাকা লাগাতার ৪৮ ঘন্টার হরতাল বাগেরহাটে অব্যাহত আছে। পুর্ব-ঘোষনা অনুযায়ী ৪৮ ঘন্টার এ হরতালের শেষ দিন বৃহস্পতিবার আরো জোরালোভাবে পালন করতে বাধ্য করা হয়েছে। যোগাযোগ ব্যবস্থা মোংলাসহ বাগেরহাটের ৯ উপজেলা সারাদেশের সঙ্গে বিচ্ছিন্ন হয়ে রয়েছে।
এর আগে একদিনের হরতালে বাগেরহাট জেলা প্রশাসকের কার্য্যলয় ও জেলা নির্বাচন অফিস তালাবদ্ধ করে দেয় হরতালকারীরা।
রাষ্ট্রের আইন-শৃংখলা রক্ষাকারীরা এ হরতালে কার্য্যত কোন ভুমিকা রাখতে পারছেনা বলে জানা গেছে। লাগাতার ৪৮ ঘন্টাসহ ৩ দিনের হরতালে বাগেরহাট জেলায় সর্বত্রই জনজীবন বিপর্যস্থ অবস্থায় পড়লেও হরতাল প্রত্যাহারে সরকার বা নির্বাচন কমিশন কোন ভুমিকা রাখছেন না। বৃহস্পতিবারও হরতালে বিভিন্ন পয়েন্টে সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে বাগেরহাট জেলা কেন্দ্রীয় বাসষ্ট্যান্ড এলাকায় রাস্তায় গুড়ি ফেরে ও টায়ার জ্বালিয়ে ব্যারিকেড দেয়া হয়েছে।
জেলার সকল মহাসড়ক ও আঞ্চলিক মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে গাছের গুঁড়ি ফেলে ও টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে ব্যারিকেড সৃষ্টি করায় সারাদেশের সঙ্গে ও যোগাযোগ বন্ধ রযেছে। আর এ হরতাল সফল করার লক্ষ্যে সকল ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি।
সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির কো কনভেনর ও জেলা বিএনপির নেতা এম এ সালাম বৃহস্পতিবার বলেন, জেলার এক উপজেলা থেকে অন্য উপজেলায়ও যোগাযোগ বন্ধ রাখার জন্য দলীয় নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান নিয়েছে।
যাতে দাবী আদায়ের এ হরতাল সর্বাত্বকভাবে পালন করা হয়। তিনি বলেন জাতীয় নির্বাচন বানচালের জন্যই বর্তমান সিইসি বাগেরহাটের একটি আসন কমিয়ে তিনটি আসন করেছেন। এটাকে আমরা গভীর ষড়যন্ত্র বলে মনে করি। বাগেরহাট জেলাবাসী কিছুতেই এ ষড়যন্ত্র মেনে নেবে না।