ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৈষম্য নিরসন, সরকারি নিয়মে বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা ভাতা, শতভাগ উৎসব ভাতার দাবিতে লাগাতার কর্মসূচিতে যাচ্ছেন শিক্ষকরা।
এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের ব্যানারে ১০ অক্টোবরের মধ্যে প্রজ্ঞাপন জারি করা না হলে ১২ অক্টোবর থেকে লাগাতার কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
এ জোটের আহ্বায়ক মাঈন উদ্দীন ও সদস্য সচিব দেলাওয়ার হোসেন আজীজী এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
এতে বলা হয়, গত ১৩ আগস্ট এমপিওভুক্ত শিক্ষায় বৈষম্য নিরসন, সরকারি নিয়মে বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা ভাতা, শতভাগ উৎসব ভাতা ও জাতীয়করণের দাবিতে জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক লাখ শিক্ষক-কর্মচারীর মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এদিন এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোট নেতাদের সঙ্গে শিক্ষা উপদেষ্টাসহ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তারা দীর্ঘক্ষণ আলোচনা করেন। ওই আলোচনায় জোট নেতারা বাড়ি ভাড়া প্রতি মাসে বেতন স্কেলের কমপক্ষে ২০ শতাংশ কিন্তু তিন হাজার টাকার নিচে নয় এবং এক ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতার প্রস্তাব করেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
এতে আরও উল্লেখ করা হয়, বৈঠকে শিক্ষা উপদেষ্টা শিক্ষকদের প্রস্তাব অনুসারে একটি হিসাব প্রস্তুত করে দিতে বলেন এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করে বাস্তবায়নের আশ্বাস দেন। শিক্ষক নেতারা উনার আশ্বাসে কর্মসূচি স্থগিত করে ১২ সেপ্টেম্বরের মধ্যে বেতন স্কেলের কমপক্ষে ২০ শতাংশ কিন্তু তিন হাজার টাকার নিচে নয় এবং ১৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতার প্রজ্ঞাপন জারি করা না হলে বা দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ না করা হলে সব এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ১৪ সেপ্টেম্বর অর্ধ দিবস এবং ১৫ ও ১৬ সেপ্টেম্বর পূর্ণদিবস কর্মবিরতির কর্মসূচি ঘোষণা করে। পরবর্তীতে ১০ অক্টোবরের মধ্যে প্রজ্ঞাপন জারি করা না হলে ১২ অক্টোবর থেকে লাগাতার কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
গত ৭ সেপ্টেম্বর জোট নেতারা শিক্ষা উপদেষ্টা ও শিক্ষা সচিবদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তারা আশ্বস্ত করেন বাড়ি ভাড়া ও চিকিৎসা ভাতা বাড়ানোর কাজ চলমান এক মাসের মধ্যেই হয়তো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারবেন। এরপর জোট নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে ১৪ সেপ্টেম্বর অর্থ দিবস ও ১৫, ১৬ সেপ্টেম্বর পূর্ণ দিবস কর্মবিরতি স্থগিত করা হলো। তবে ১০ অক্টোবরের মধ্যে প্রজ্ঞাপন জারি করা না হলে ১২ অক্টোবর থেকে লাগাতার কর্মসূচি পালন হবে বলে শিক্ষকরা জানান।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৈষম্য নিরসন, সরকারি নিয়মে বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা ভাতা, শতভাগ উৎসব ভাতার দাবিতে লাগাতার কর্মসূচিতে যাচ্ছেন শিক্ষকরা।
এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের ব্যানারে ১০ অক্টোবরের মধ্যে প্রজ্ঞাপন জারি করা না হলে ১২ অক্টোবর থেকে লাগাতার কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
এ জোটের আহ্বায়ক মাঈন উদ্দীন ও সদস্য সচিব দেলাওয়ার হোসেন আজীজী এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
এতে বলা হয়, গত ১৩ আগস্ট এমপিওভুক্ত শিক্ষায় বৈষম্য নিরসন, সরকারি নিয়মে বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা ভাতা, শতভাগ উৎসব ভাতা ও জাতীয়করণের দাবিতে জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক লাখ শিক্ষক-কর্মচারীর মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এদিন এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোট নেতাদের সঙ্গে শিক্ষা উপদেষ্টাসহ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তারা দীর্ঘক্ষণ আলোচনা করেন। ওই আলোচনায় জোট নেতারা বাড়ি ভাড়া প্রতি মাসে বেতন স্কেলের কমপক্ষে ২০ শতাংশ কিন্তু তিন হাজার টাকার নিচে নয় এবং এক ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতার প্রস্তাব করেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
এতে আরও উল্লেখ করা হয়, বৈঠকে শিক্ষা উপদেষ্টা শিক্ষকদের প্রস্তাব অনুসারে একটি হিসাব প্রস্তুত করে দিতে বলেন এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করে বাস্তবায়নের আশ্বাস দেন। শিক্ষক নেতারা উনার আশ্বাসে কর্মসূচি স্থগিত করে ১২ সেপ্টেম্বরের মধ্যে বেতন স্কেলের কমপক্ষে ২০ শতাংশ কিন্তু তিন হাজার টাকার নিচে নয় এবং ১৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতার প্রজ্ঞাপন জারি করা না হলে বা দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ না করা হলে সব এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ১৪ সেপ্টেম্বর অর্ধ দিবস এবং ১৫ ও ১৬ সেপ্টেম্বর পূর্ণদিবস কর্মবিরতির কর্মসূচি ঘোষণা করে। পরবর্তীতে ১০ অক্টোবরের মধ্যে প্রজ্ঞাপন জারি করা না হলে ১২ অক্টোবর থেকে লাগাতার কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
গত ৭ সেপ্টেম্বর জোট নেতারা শিক্ষা উপদেষ্টা ও শিক্ষা সচিবদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তারা আশ্বস্ত করেন বাড়ি ভাড়া ও চিকিৎসা ভাতা বাড়ানোর কাজ চলমান এক মাসের মধ্যেই হয়তো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারবেন। এরপর জোট নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে ১৪ সেপ্টেম্বর অর্থ দিবস ও ১৫, ১৬ সেপ্টেম্বর পূর্ণ দিবস কর্মবিরতি স্থগিত করা হলো। তবে ১০ অক্টোবরের মধ্যে প্রজ্ঞাপন জারি করা না হলে ১২ অক্টোবর থেকে লাগাতার কর্মসূচি পালন হবে বলে শিক্ষকরা জানান।