জেলের জালে ধরা পড়া এই ইলিশটি নিলামে বিক্রি হয় কুয়াকাটার আলীপুর মৎস্য আড়তে -সংবাদ
পটুয়াখালীর কুয়াকাটার জেলে মাসুম বিল্লাহর জালে ধরা পড়লো ২ কেজি ৫০০ গ্রাম ওজনের এক ইলিশ। বৃহস্পতিবার,(১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫) দুপুরে মাছটি আলীপুর মৎস্য আড়তের মনি ফিসে নিয়ে আসলে ডাকের মাধ্যমে প্রতি কেজি ৩ হাজার ৫৫০ টাকা দরে এই বিশাল ইলিশটি ৮ হাজার ৮৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
২ কেজি ওজনের ইলিশটি গত ৮ সেপ্টেম্বর কুয়াকাটাসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে ধরা পড়ে
গভীর সমুদ্রের জেলেদের পাশাপাশি উপকূলের জেলেরাও এখন বড় ইলিশ পাচ্ছে : মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা
গত সোমবার কুয়াকাটাসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে মাছটি ধরা পরে।
মাছটি নিলামে কুয়াকাটা ফ্রেশ ফিসের সত্ত্বাধিকারী পি. এম মুসা কিনে নেন। মাছটি গাজীপুরের এক আমেরিকান প্রবাসীর বাসায় পাঠাবেন বলে জানান তিনি।
জেলে মাসুম বিল্লাহ জানান, বঙ্গোপসাগরে পেতে রাখা জাল তুলতেই মাছটি উঠে আসে। দুপুরে আলীপুর বাজারে নিয়ে আসার পরে নিলামে ৮ হাজার ৮৫০ টাকায় বিক্রি করেছি।
কুয়াকাটা ফ্রেশ ফিসের সত্ত্বাধিকারী মুসা বলেন, এতো বড় ইলিশ মাছ এই বাজারে এখন খুব কম দেখা মেলে। তাই আমি নিলামের মাধ্যমে মাছটি কিনে গাজীপুরের এক আমেরিকান প্রবাসী ভাইয়ের বাসায় পাঠাবো।
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, বড় ইলিশ মূলত জেলেদের জন্য সুখবর বয়ে আনে। গভীর সমুদ্রের জেলেদের পাশাপাশি উপকূলের জেলেরাও এখন বড় ইলিশ পাচ্ছে।
এর আগেও গত ৬ জুলাই কুয়াকাটায় ২ কেজি ২২০ গ্রাম ওজনের একটি ইলিশ মাছ ৭ হাজার ৭০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। চলতি বছরের জুন থেকে প্রায়শই এক কেজির বেশি ওজনের ইলিশ ধরা পড়ছে জেলেদের জালে। মৎস্য কর্মকর্তারা বলছেন, মাছ ধরায় ৬০ দিনের অবরোধ সঠিকভাবে পালন হওয়ায় সাগরে মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। মধ্যে কিছুদিন বৈরী আবহাওয়ায় জেলেরা ঠিকমতো মাছ ধরতে পারেনি। তবে এখন মাছের পরিমাণও বেড়েছে, আবহাওয়া ঠিক থাকায় জেলেরা মাছও ধরতে পারছে। তবে দাম নিয়ন্ত্রণে নজরদারি দরকার।
জেলের জালে ধরা পড়া এই ইলিশটি নিলামে বিক্রি হয় কুয়াকাটার আলীপুর মৎস্য আড়তে -সংবাদ
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
পটুয়াখালীর কুয়াকাটার জেলে মাসুম বিল্লাহর জালে ধরা পড়লো ২ কেজি ৫০০ গ্রাম ওজনের এক ইলিশ। বৃহস্পতিবার,(১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫) দুপুরে মাছটি আলীপুর মৎস্য আড়তের মনি ফিসে নিয়ে আসলে ডাকের মাধ্যমে প্রতি কেজি ৩ হাজার ৫৫০ টাকা দরে এই বিশাল ইলিশটি ৮ হাজার ৮৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
২ কেজি ওজনের ইলিশটি গত ৮ সেপ্টেম্বর কুয়াকাটাসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে ধরা পড়ে
গভীর সমুদ্রের জেলেদের পাশাপাশি উপকূলের জেলেরাও এখন বড় ইলিশ পাচ্ছে : মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা
গত সোমবার কুয়াকাটাসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে মাছটি ধরা পরে।
মাছটি নিলামে কুয়াকাটা ফ্রেশ ফিসের সত্ত্বাধিকারী পি. এম মুসা কিনে নেন। মাছটি গাজীপুরের এক আমেরিকান প্রবাসীর বাসায় পাঠাবেন বলে জানান তিনি।
জেলে মাসুম বিল্লাহ জানান, বঙ্গোপসাগরে পেতে রাখা জাল তুলতেই মাছটি উঠে আসে। দুপুরে আলীপুর বাজারে নিয়ে আসার পরে নিলামে ৮ হাজার ৮৫০ টাকায় বিক্রি করেছি।
কুয়াকাটা ফ্রেশ ফিসের সত্ত্বাধিকারী মুসা বলেন, এতো বড় ইলিশ মাছ এই বাজারে এখন খুব কম দেখা মেলে। তাই আমি নিলামের মাধ্যমে মাছটি কিনে গাজীপুরের এক আমেরিকান প্রবাসী ভাইয়ের বাসায় পাঠাবো।
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, বড় ইলিশ মূলত জেলেদের জন্য সুখবর বয়ে আনে। গভীর সমুদ্রের জেলেদের পাশাপাশি উপকূলের জেলেরাও এখন বড় ইলিশ পাচ্ছে।
এর আগেও গত ৬ জুলাই কুয়াকাটায় ২ কেজি ২২০ গ্রাম ওজনের একটি ইলিশ মাছ ৭ হাজার ৭০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। চলতি বছরের জুন থেকে প্রায়শই এক কেজির বেশি ওজনের ইলিশ ধরা পড়ছে জেলেদের জালে। মৎস্য কর্মকর্তারা বলছেন, মাছ ধরায় ৬০ দিনের অবরোধ সঠিকভাবে পালন হওয়ায় সাগরে মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। মধ্যে কিছুদিন বৈরী আবহাওয়ায় জেলেরা ঠিকমতো মাছ ধরতে পারেনি। তবে এখন মাছের পরিমাণও বেড়েছে, আবহাওয়া ঠিক থাকায় জেলেরা মাছও ধরতে পারছে। তবে দাম নিয়ন্ত্রণে নজরদারি দরকার।