ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
চট্টগ্রাম নগরীর চসিক কর অঞ্চল-৫ এর অধীন এনায়েত বাজারের জুবলি রোড এলাকায় ২ লাখ ৮৫ হাজার ৫৭০ টাকার রাজস্ব আদায় করেছে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (চসিক) মোবাইল কোর্ট।
বৃহস্পতিবার,(১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫) অভিযানে নেতৃত্ব দেন চসিকের আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্রণয় চাকমা।
অভিযানে গৃহকর না দেয়া একটি স্থাপনা থেকে ২ লাখ ৬৫ হাজার ২০০ টাকা এবং ট্রেড লাইসেন্সের ফি না দেয়া ৭ জন ব্যবসায়ী থেকে ২০ হাজার ৩৭০ টাকা তাৎক্ষণিকভাবে আদায় করেন ম্যাজিস্ট্রেট।
চসিকের আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা প্রণয় চাকমা জানান, মেয়র মহোদয়ের চট্টগ্রামকে ক্লিন, গ্রীন, হেলদি সিটি হিসেবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে রাজস্ব আয় বৃদ্ধির নির্দেশনা বাস্তবায়নে এ অভিযান পরিচালিত হয়েছে। নগরীর উন্নয়ন কার্যক্রমকে সচল রাখতে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের রাজস্ব আয় বাড়াতে নগরবাসীর সচেতনতা প্রয়োজন। আজকে গৃহকর না দেয়া একটি স্থাপনা থেকে আমরা ২ লাখ ৬৫ হাজার ২০০ টাকা এবং ট্রেড লাইসেন্সের ফি না দেয়া ৭ জন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ২০ হাজার ৩৭০ টাকা তাৎক্ষণিকভাবে আদায় করেছি। অভিযানকালে ব্যবসায়ীদের মাঝে ট্রেড লাইসেন্স গ্রহণের বিষয়ে সচেতনতা তৈরির চেষ্টা করেছি আমরা।
চসিক সূত্রে জানা যায়, চসিকের রাজস্ব ফাঁকি ঠেকাতে নগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় এ ধরনের অভিযান চলমান থাকবে। অভিযানে চসিকের কর অঞ্চল-৫ এর কর কর্মকর্তা, ট্যাক্স কালেক্টর, লাইসেন্স পরিদর্শক, পরিচ্ছন্নতা বিভাগের কর্মচারীরা মোবাইল কোর্টকে সহায়তা করেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
চট্টগ্রাম নগরীর চসিক কর অঞ্চল-৫ এর অধীন এনায়েত বাজারের জুবলি রোড এলাকায় ২ লাখ ৮৫ হাজার ৫৭০ টাকার রাজস্ব আদায় করেছে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (চসিক) মোবাইল কোর্ট।
বৃহস্পতিবার,(১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫) অভিযানে নেতৃত্ব দেন চসিকের আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্রণয় চাকমা।
অভিযানে গৃহকর না দেয়া একটি স্থাপনা থেকে ২ লাখ ৬৫ হাজার ২০০ টাকা এবং ট্রেড লাইসেন্সের ফি না দেয়া ৭ জন ব্যবসায়ী থেকে ২০ হাজার ৩৭০ টাকা তাৎক্ষণিকভাবে আদায় করেন ম্যাজিস্ট্রেট।
চসিকের আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা প্রণয় চাকমা জানান, মেয়র মহোদয়ের চট্টগ্রামকে ক্লিন, গ্রীন, হেলদি সিটি হিসেবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে রাজস্ব আয় বৃদ্ধির নির্দেশনা বাস্তবায়নে এ অভিযান পরিচালিত হয়েছে। নগরীর উন্নয়ন কার্যক্রমকে সচল রাখতে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের রাজস্ব আয় বাড়াতে নগরবাসীর সচেতনতা প্রয়োজন। আজকে গৃহকর না দেয়া একটি স্থাপনা থেকে আমরা ২ লাখ ৬৫ হাজার ২০০ টাকা এবং ট্রেড লাইসেন্সের ফি না দেয়া ৭ জন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ২০ হাজার ৩৭০ টাকা তাৎক্ষণিকভাবে আদায় করেছি। অভিযানকালে ব্যবসায়ীদের মাঝে ট্রেড লাইসেন্স গ্রহণের বিষয়ে সচেতনতা তৈরির চেষ্টা করেছি আমরা।
চসিক সূত্রে জানা যায়, চসিকের রাজস্ব ফাঁকি ঠেকাতে নগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় এ ধরনের অভিযান চলমান থাকবে। অভিযানে চসিকের কর অঞ্চল-৫ এর কর কর্মকর্তা, ট্যাক্স কালেক্টর, লাইসেন্স পরিদর্শক, পরিচ্ছন্নতা বিভাগের কর্মচারীরা মোবাইল কোর্টকে সহায়তা করেন।