ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রংপুর জেলার তারাগঞ্জ উপজেলার ইকরচালী ইউনিয়নের আহম্মেদ ডাক্তারের বাড়ির সামন সড়কের মোর থেকে ইকরচালী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় সংযোগ সড়কে মশিয়ার রহমান বাচ্চুুর বাড়ির সামনে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির ঘটনায় মামলা করে ভুক্তভোগীরা। আদালতে রায় পাওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন একটি প্রভাবশালী” পরিবার। জনসাধারণের চলাচলের রাস্তায় অবৈধভাবে একটি ঘর তৈরি করে একদিকে ইটের প্রাচীর অন্যদিকে বাঁশের বেড়া দিয়ে জনসাধারণের চলাচলরত সড়কে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে প্রভাবশালী মশিয়ার রহমান বাচ্চুগং। এঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাবাসীর পরামর্শে তারাগঞ্জ ইকরচালী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের পক্ষে প্রধান শিক্ষক জুলফিকার সরকার বাদি হয়ে বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালত রংপুরে ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৩৩ ধারায় ওই প্রভাবশালী পরিবারটির সদস্য মশিয়ার রহমান ও সামিম হোসেন বাবু মিয়ার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেন। আদালত ওই ভুক্তভোগীদের পক্ষে রায় দিয়ে সড়কে অবৈধভাবে নির্মাণকৃত প্রতিবন্ধকতা সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দেন। প্রভাবশালী পরিবারটি আদালতের রায়ে ভীষণভাবে ক্ষুব্ধ হয়ে নিজেদের ক্ষমতার জোরে অন্যায়ভাবে আদালতের রায়ের বিরুধে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে জনসম্মুখে প্রতিবাদ জানানোর চেষ্টা করে। এতেও ব্যর্থহন ওই প্রভাবশালী পরিবারটি। প্রভাবশালী মশিয়ার রহমান বলেন, আমার জায়গায় আমি ঘর উঠিয়েছি। কারো রাস্তা থাক আর না থাক সেটা আমার দেখার বিষয় না। এঘটনায় ভুক্তভোগী পরিবারগুলির পক্ষে তারাগঞ্জ ইকরচালী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জুলফিকার সরকার বলেন, আমাদের প্রতিষ্ঠানের চলাচলরত সড়কে গত ১০মে হঠাৎ একটি ঘর নির্মাণ করেন বাচ্চুগং। আমি এলাকাবাসীর পরামর্শে আদালতে ১৩৩ ধারার বিধান মতে মামলা করি। বিজ্ঞ আদালত প্রতিপক্ষকের অবৈধভাবে রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা অপসারণের জন্য নির্দেশ দেয়। কিন্তু ওই প্রভাবশালী পরিবারটি রাস্তায় যে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে তা আজ পর্যন্ত অপসারণ করেননি । আমরা এলাকাবাসী এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে তারাগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের কাছে আমাদের চলাচলরত সড়কটির প্রতিবন্ধকতা অপসারণের দাবি করছি। এ- সংক্রান্তে তারাগঞ্জ থানার ওসি এম.এ ফারুক আহম্মেদ বলেন, আদালত যে নির্দেশ দিবে আমি সে-নির্দেশ মানতে বাধ্য। উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুবেল রানা বলেন, ইকরচালী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়সহ কয়েকটি পরিবারের চলাচলরত সড়কে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির ঘটনায় জনসাধারণ চরম দূর্ভোগের কথা শুনেছি। ওই ভুক্তভোগীগণ আদালতে মামলা করে সড়ক থেকে প্রতিবন্ধকতা অপসারনের রায় পেয়েছে। আমি উভয়পক্ষকে নিয়ে মীমাংসার চেষ্টা করছি। তা না হলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
রংপুর জেলার তারাগঞ্জ উপজেলার ইকরচালী ইউনিয়নের আহম্মেদ ডাক্তারের বাড়ির সামন সড়কের মোর থেকে ইকরচালী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় সংযোগ সড়কে মশিয়ার রহমান বাচ্চুুর বাড়ির সামনে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির ঘটনায় মামলা করে ভুক্তভোগীরা। আদালতে রায় পাওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন একটি প্রভাবশালী” পরিবার। জনসাধারণের চলাচলের রাস্তায় অবৈধভাবে একটি ঘর তৈরি করে একদিকে ইটের প্রাচীর অন্যদিকে বাঁশের বেড়া দিয়ে জনসাধারণের চলাচলরত সড়কে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে প্রভাবশালী মশিয়ার রহমান বাচ্চুগং। এঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাবাসীর পরামর্শে তারাগঞ্জ ইকরচালী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের পক্ষে প্রধান শিক্ষক জুলফিকার সরকার বাদি হয়ে বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালত রংপুরে ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৩৩ ধারায় ওই প্রভাবশালী পরিবারটির সদস্য মশিয়ার রহমান ও সামিম হোসেন বাবু মিয়ার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেন। আদালত ওই ভুক্তভোগীদের পক্ষে রায় দিয়ে সড়কে অবৈধভাবে নির্মাণকৃত প্রতিবন্ধকতা সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দেন। প্রভাবশালী পরিবারটি আদালতের রায়ে ভীষণভাবে ক্ষুব্ধ হয়ে নিজেদের ক্ষমতার জোরে অন্যায়ভাবে আদালতের রায়ের বিরুধে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে জনসম্মুখে প্রতিবাদ জানানোর চেষ্টা করে। এতেও ব্যর্থহন ওই প্রভাবশালী পরিবারটি। প্রভাবশালী মশিয়ার রহমান বলেন, আমার জায়গায় আমি ঘর উঠিয়েছি। কারো রাস্তা থাক আর না থাক সেটা আমার দেখার বিষয় না। এঘটনায় ভুক্তভোগী পরিবারগুলির পক্ষে তারাগঞ্জ ইকরচালী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জুলফিকার সরকার বলেন, আমাদের প্রতিষ্ঠানের চলাচলরত সড়কে গত ১০মে হঠাৎ একটি ঘর নির্মাণ করেন বাচ্চুগং। আমি এলাকাবাসীর পরামর্শে আদালতে ১৩৩ ধারার বিধান মতে মামলা করি। বিজ্ঞ আদালত প্রতিপক্ষকের অবৈধভাবে রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা অপসারণের জন্য নির্দেশ দেয়। কিন্তু ওই প্রভাবশালী পরিবারটি রাস্তায় যে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে তা আজ পর্যন্ত অপসারণ করেননি । আমরা এলাকাবাসী এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে তারাগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের কাছে আমাদের চলাচলরত সড়কটির প্রতিবন্ধকতা অপসারণের দাবি করছি। এ- সংক্রান্তে তারাগঞ্জ থানার ওসি এম.এ ফারুক আহম্মেদ বলেন, আদালত যে নির্দেশ দিবে আমি সে-নির্দেশ মানতে বাধ্য। উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুবেল রানা বলেন, ইকরচালী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়সহ কয়েকটি পরিবারের চলাচলরত সড়কে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির ঘটনায় জনসাধারণ চরম দূর্ভোগের কথা শুনেছি। ওই ভুক্তভোগীগণ আদালতে মামলা করে সড়ক থেকে প্রতিবন্ধকতা অপসারনের রায় পেয়েছে। আমি উভয়পক্ষকে নিয়ে মীমাংসার চেষ্টা করছি। তা না হলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।