ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর ও জোহর বাহরুতে পৃথক অভিযানে বাংলাদেশিসহ ১৭১ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করেছে দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগ । গতকাল বৃহস্পতিবার ভোরে কুয়ালালামপুরের সেতাপাক এলাকার দানাউ কোটার ১৯ তলা ভবনে অভিযান চালিয়ে প্রথমে ১২৫ জনকে আটক করা হয় বলে জানান কুয়ালালামপুর ইমিগ্রেশন পরিচালক ওয়ান মোহাম্মদ সৌপি ওয়ান ইউসুফ।
আটকদের মধ্যে বাংলাদেশের ৫ জনসহ , মায়ানমারের ৬৯ জন, ভারতের ২৫ জন, পাকিস্তানের ১৪ জন, ইন্দোনেশিয়ার ১২ জন রয়েছেন। অভিযানে আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বৈধ কাগজপত্র না থাকা, ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া ও মালয়েশিয়ার অভিবাসন আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ রয়েছে। অভিযানের সময় অনেকেই পালানোর চেষ্টা করলেও শেষ পর্যন্ত ধরা পড়ে যান। এছাড়াও গত বুধবার রাতে জোহরের উলু তিরম এলাকায় ‘অপস সাপু’ অভিযানে আরও ৪৬ জনকে আটক করা হয়। এখানে আটককৃতদের মধ্যেও ৪ জন বাংলাদেশিসহ, ২৩ জন ইন্দোনেশীয় , ১৬ জন মিয়ানমার থেকে আগত , ১ জন নেপালি এবং ২ জন ইন্দোনেশীয় শিশু রয়েছেন।
জোহর ইমিগ্রেশন পরিচালক দাতুক মোহাম্মদ রুসদি মোহাম্মদ দারুস জানান, আটকদের ইমিগ্রেশন ডিটেনশন সেন্টারে পাঠানো হয়েছে এবং অভিবাসন আইন অনুযায়ী তদন্ত চলছে। অবৈধ অভিবাসীদের নিয়োগদাতা বা আশ্রয়দাতাদের বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর ও জোহর বাহরুতে পৃথক অভিযানে বাংলাদেশিসহ ১৭১ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করেছে দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগ । গতকাল বৃহস্পতিবার ভোরে কুয়ালালামপুরের সেতাপাক এলাকার দানাউ কোটার ১৯ তলা ভবনে অভিযান চালিয়ে প্রথমে ১২৫ জনকে আটক করা হয় বলে জানান কুয়ালালামপুর ইমিগ্রেশন পরিচালক ওয়ান মোহাম্মদ সৌপি ওয়ান ইউসুফ।
আটকদের মধ্যে বাংলাদেশের ৫ জনসহ , মায়ানমারের ৬৯ জন, ভারতের ২৫ জন, পাকিস্তানের ১৪ জন, ইন্দোনেশিয়ার ১২ জন রয়েছেন। অভিযানে আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বৈধ কাগজপত্র না থাকা, ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া ও মালয়েশিয়ার অভিবাসন আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ রয়েছে। অভিযানের সময় অনেকেই পালানোর চেষ্টা করলেও শেষ পর্যন্ত ধরা পড়ে যান। এছাড়াও গত বুধবার রাতে জোহরের উলু তিরম এলাকায় ‘অপস সাপু’ অভিযানে আরও ৪৬ জনকে আটক করা হয়। এখানে আটককৃতদের মধ্যেও ৪ জন বাংলাদেশিসহ, ২৩ জন ইন্দোনেশীয় , ১৬ জন মিয়ানমার থেকে আগত , ১ জন নেপালি এবং ২ জন ইন্দোনেশীয় শিশু রয়েছেন।
জোহর ইমিগ্রেশন পরিচালক দাতুক মোহাম্মদ রুসদি মোহাম্মদ দারুস জানান, আটকদের ইমিগ্রেশন ডিটেনশন সেন্টারে পাঠানো হয়েছে এবং অভিবাসন আইন অনুযায়ী তদন্ত চলছে। অবৈধ অভিবাসীদের নিয়োগদাতা বা আশ্রয়দাতাদের বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।