ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রাজধানীর কদমতলী থানার মুরাদপুর থেকে এক নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে লাশটি উদ্ধার করা হয়। পরে আঙুলের ছাপ মিলিয়ে পুলিশ এই নারীর নাম-পরিচয় জানতে পারে। পরিচয়পত্র অনুযায়ী, নারীর নাম মোসা. রেখসনা বেগম (৪২)। বাড়ি পটুয়াখালীর গলাচিপা। বাবার নাম হাতেম হাওলাদার।
পুলিশ ধারণা করছে, রেখসনাকে হত্যার পর তার লাশ বস্তায় ভরে রাস্তার পাশে ফেলে গেছে খুনিরা। লাশটি উদ্ধারের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন কদমতলী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) কামরুন নাহার। তিনি বলেন, সকাল পৌনে ৯টার দিকে জাতীয় জরুরি সেবা ‘৯৯৯’ নম্বর থেকে তারা বস্তাবন্দী লাশটির বিষয়ে খবর পান। পরে কদমতলী থানার পুলিশ মুরাদপুরে গিয়ে রাস্তার পাশ থেকে অজ্ঞাতনামা এক নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার করে।
আঙুলের ছাপ মিলিয়ে এই নারীর জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য পাওয়া যায় বলে জানান এসআই কামরুন নাহার। তিনি বলেন, রেখসনার মুখমণ্ডলে হালকা পচন ধরেছে। তার নাক-মুখ দিয়ে রক্ত বের হয়েছিল। তাকে হত্যার পর লাশ বস্তায় ভরে খুনিরা ফেলে গেছে বলে তারা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়া গেলে তার মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি ইতোমধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
কদমতলী থানার ওসি মোহাম্মদ আইয়ুব বলেন, রেখসনা জুরাইন এলাকার একটি বাসায় এক নারীর সঙ্গে সাবলেট থাকতেন। তিনি বাসাবাড়িতে গৃহকর্মীর কাজ করতেন। আবার ভিক্ষাবৃত্তিও করতেন। তিনি যার সঙ্গে সাবলেট থাকতেন তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। রেখসনার স্বামী আছে। তবে তিনি অন্যত্র থাকেন। স্বামীর সঙ্গে তার ফোনে যোগাযোগ হতো। রেখসনার স্বজনদের খবর দেয়া হয়েছে। তবে হত্যার সঙ্গে যারা জড়িত রয়েছে তাদের ধরতে পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
রাজধানীর কদমতলী থানার মুরাদপুর থেকে এক নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে লাশটি উদ্ধার করা হয়। পরে আঙুলের ছাপ মিলিয়ে পুলিশ এই নারীর নাম-পরিচয় জানতে পারে। পরিচয়পত্র অনুযায়ী, নারীর নাম মোসা. রেখসনা বেগম (৪২)। বাড়ি পটুয়াখালীর গলাচিপা। বাবার নাম হাতেম হাওলাদার।
পুলিশ ধারণা করছে, রেখসনাকে হত্যার পর তার লাশ বস্তায় ভরে রাস্তার পাশে ফেলে গেছে খুনিরা। লাশটি উদ্ধারের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন কদমতলী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) কামরুন নাহার। তিনি বলেন, সকাল পৌনে ৯টার দিকে জাতীয় জরুরি সেবা ‘৯৯৯’ নম্বর থেকে তারা বস্তাবন্দী লাশটির বিষয়ে খবর পান। পরে কদমতলী থানার পুলিশ মুরাদপুরে গিয়ে রাস্তার পাশ থেকে অজ্ঞাতনামা এক নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার করে।
আঙুলের ছাপ মিলিয়ে এই নারীর জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য পাওয়া যায় বলে জানান এসআই কামরুন নাহার। তিনি বলেন, রেখসনার মুখমণ্ডলে হালকা পচন ধরেছে। তার নাক-মুখ দিয়ে রক্ত বের হয়েছিল। তাকে হত্যার পর লাশ বস্তায় ভরে খুনিরা ফেলে গেছে বলে তারা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়া গেলে তার মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি ইতোমধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
কদমতলী থানার ওসি মোহাম্মদ আইয়ুব বলেন, রেখসনা জুরাইন এলাকার একটি বাসায় এক নারীর সঙ্গে সাবলেট থাকতেন। তিনি বাসাবাড়িতে গৃহকর্মীর কাজ করতেন। আবার ভিক্ষাবৃত্তিও করতেন। তিনি যার সঙ্গে সাবলেট থাকতেন তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। রেখসনার স্বামী আছে। তবে তিনি অন্যত্র থাকেন। স্বামীর সঙ্গে তার ফোনে যোগাযোগ হতো। রেখসনার স্বজনদের খবর দেয়া হয়েছে। তবে হত্যার সঙ্গে যারা জড়িত রয়েছে তাদের ধরতে পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে।