ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
উপকূলসহ হাওড় এলাকায় ধানের ব্লাস্ট রোগের টেকসই ব্যবস্থাপনা এবং প্রতিরোধী জাত উদ্ভাবন বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে বরিশালে।
শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের বরিশাল অঞ্চলিক গবেষণা কেন্দ্রে কর্মশালার প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ বিজ্ঞান অ্যাকাডেমির ফেলো প্রফেসর ড. মো. তফাজ্জল ইসলাম।
আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. সহিদুল ইসলাম খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন পটুয়াখালি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ের ডীন ড. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান এবং পবিপ্রবির গবেষণা এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের পরিচালক ড. মো. মামুন উর রশিদ।
কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ব্রির প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুহম্মাদ আশিক ইকবাল খান। প্রধান অতিথি বলেন, আমাদের দেশে প্রতি বছর দশ মিলিয়ন করে লোক বাড়ছে।
তাই ধানের ফলন বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই। অথচ পরিবর্তিত জলবায়ুর কারণে দেশে বিভিন্ন জায়গায় ধানে ব্লাস্টের আক্রমণে উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
আর এ জন্য এমন জাত উদ্ভাবন জরুরি, যা ব্যবহারে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
তিনি বলেন, আমরা সবাই মিলে কাজ করলে অবশ্যই কৃষকদের ভালো কিছু দিতে পারবো।
কর্মশালায় ব্রি’র বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা রেজোয়ান বিন হাফিজ প্রান্তর সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বরিশালের ট্রাস্ট বিশ^বিদ্যালয়ের ভাইস- চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. শহিদুল ইসলাম, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ের উদ্ভিদ রোগতত্ত্ব বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মো. রুবেল মাহমুদ, বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের উর্ধতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. ছয়েমা খাতুন।
কর্মশালায় ব্রি, ডিএই, বারি, বিনা, এসআরডিআই ও কৃষি তথ্য সার্ভিসের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা এবং বিশ^বিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
উপকূলসহ হাওড় এলাকায় ধানের ব্লাস্ট রোগের টেকসই ব্যবস্থাপনা এবং প্রতিরোধী জাত উদ্ভাবন বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে বরিশালে।
শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের বরিশাল অঞ্চলিক গবেষণা কেন্দ্রে কর্মশালার প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ বিজ্ঞান অ্যাকাডেমির ফেলো প্রফেসর ড. মো. তফাজ্জল ইসলাম।
আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. সহিদুল ইসলাম খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন পটুয়াখালি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ের ডীন ড. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান এবং পবিপ্রবির গবেষণা এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের পরিচালক ড. মো. মামুন উর রশিদ।
কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ব্রির প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুহম্মাদ আশিক ইকবাল খান। প্রধান অতিথি বলেন, আমাদের দেশে প্রতি বছর দশ মিলিয়ন করে লোক বাড়ছে।
তাই ধানের ফলন বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই। অথচ পরিবর্তিত জলবায়ুর কারণে দেশে বিভিন্ন জায়গায় ধানে ব্লাস্টের আক্রমণে উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
আর এ জন্য এমন জাত উদ্ভাবন জরুরি, যা ব্যবহারে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
তিনি বলেন, আমরা সবাই মিলে কাজ করলে অবশ্যই কৃষকদের ভালো কিছু দিতে পারবো।
কর্মশালায় ব্রি’র বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা রেজোয়ান বিন হাফিজ প্রান্তর সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বরিশালের ট্রাস্ট বিশ^বিদ্যালয়ের ভাইস- চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. শহিদুল ইসলাম, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ের উদ্ভিদ রোগতত্ত্ব বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মো. রুবেল মাহমুদ, বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের উর্ধতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. ছয়েমা খাতুন।
কর্মশালায় ব্রি, ডিএই, বারি, বিনা, এসআরডিআই ও কৃষি তথ্য সার্ভিসের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা এবং বিশ^বিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।