ভৈরব উপজেলার শিমুলকান্দি ইউনিয়নের গোছামারা গ্রামে সিঙ্গাপুর প্রবাসীর স্ত্রীকে ঘিরে দুই পরিবারের পক্ষ থেকে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করা হয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আনুমানিক তিন বছর আগে উপজেলার গোছামারা গ্রামের ছিদ্দিক মিয়ার পুত্র সিঙ্গাপুর প্রবাসী শাহ আলম সরকারের সঙ্গে একই উপজেলার জগমোহনপুর গ্রামের শওকত আলীর মেয়ে ইভা বেগমের বিয়ে হয়। বিয়ের পর সংসারে ঝগড়া বিবাদ লেগে থাকায় দেড় বছর আগে স্বামীর বাড়ি থেকে মেয়েকে নিজের বাড়িতে নিয়ে যায় বাবা শওকত আলী। গত চার মাস আগে কিশোরগঞ্জ আদালতের মাধ্যমে ইভা বেগম স্বামীকে তালাক দেয়। পরে ডাকযোগে ওই তালাক নামা স্বামীর বাড়িতে পাঠানো হয়। এনিয়ে এতদিন স্বামীর বাড়ির লোকজন চুপ থাকলেও। গত কয়েকদিন আগে ইভা বেগমের অন্যত্র বিয়ে হওয়ার খবর শুনে স্বামীর বাড়ির লোকজন ইভা বেগমের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করেন প্রবাসী শাহ আলম সরকারের পরিবারের সদস্যরা। তাদের দাবি, ইভা বেগম তিন বছরের সংসার ফেলে চার ভরি স্বর্ণালংকার ও নগদ অর্থ নিয়ে স্বামীর অজান্তে অন্যত্র বিয়ে করাই এর বিচার দাবি করেন। অপরদিকে গতকাল শুক্রবার সকালে অভিযুক্ত ইভা বেগমের পিতা শওকত আলীর সঙ্গে কথা হলে তিনি এবিষয়ে পাল্টা অভিযোগ করে বলেন, তাঁর মেয়ে ইভা বেগমকে শাহ আলমের সঙ্গে বিয়ে দেয়ার কিছুদিন পর তিনি জানতে পারেন জামাতা শাহ আলম সরকার একজন মাদকাসক্ত। বিয়ের পর থেকেই তাঁর মেয়েকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করতো স্বামী শাহ আলম ও তাঁর পরিবারের লোকজন। এসব কারণে মেয়ের জামাতাকে ৪ লক্ষ টাকা যৌতুকও দেন শ্বশুর শওকত আলী। কিন্তু সে বার বার টাকা চাইতে থাকেন। উপায়ান্তর না দেখে প্রায় দেড় বছর আগে তাঁর মেয়েকে স্বামীর সংসার থেকে তাঁর নিজ বাড়িতে নিয়ে যায়। কিন্তু ইভার শ্বশুর বাড়ির লোকজন কোন যোগাযোগ রাখেনি।
তিনি আরও বলেন, চার মাস আগে কিশোরগঞ্জ আদালতের মাধ্যমে আইনগত পন্থায় স্বামীকে তালাক দেয় ইভা বেগম। তালাকের চার মাস পর পারিবারিকভাবে অন্যত্র তাঁর বিয়ে দেয়া হয়।
শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ভৈরব উপজেলার শিমুলকান্দি ইউনিয়নের গোছামারা গ্রামে সিঙ্গাপুর প্রবাসীর স্ত্রীকে ঘিরে দুই পরিবারের পক্ষ থেকে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করা হয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আনুমানিক তিন বছর আগে উপজেলার গোছামারা গ্রামের ছিদ্দিক মিয়ার পুত্র সিঙ্গাপুর প্রবাসী শাহ আলম সরকারের সঙ্গে একই উপজেলার জগমোহনপুর গ্রামের শওকত আলীর মেয়ে ইভা বেগমের বিয়ে হয়। বিয়ের পর সংসারে ঝগড়া বিবাদ লেগে থাকায় দেড় বছর আগে স্বামীর বাড়ি থেকে মেয়েকে নিজের বাড়িতে নিয়ে যায় বাবা শওকত আলী। গত চার মাস আগে কিশোরগঞ্জ আদালতের মাধ্যমে ইভা বেগম স্বামীকে তালাক দেয়। পরে ডাকযোগে ওই তালাক নামা স্বামীর বাড়িতে পাঠানো হয়। এনিয়ে এতদিন স্বামীর বাড়ির লোকজন চুপ থাকলেও। গত কয়েকদিন আগে ইভা বেগমের অন্যত্র বিয়ে হওয়ার খবর শুনে স্বামীর বাড়ির লোকজন ইভা বেগমের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করেন প্রবাসী শাহ আলম সরকারের পরিবারের সদস্যরা। তাদের দাবি, ইভা বেগম তিন বছরের সংসার ফেলে চার ভরি স্বর্ণালংকার ও নগদ অর্থ নিয়ে স্বামীর অজান্তে অন্যত্র বিয়ে করাই এর বিচার দাবি করেন। অপরদিকে গতকাল শুক্রবার সকালে অভিযুক্ত ইভা বেগমের পিতা শওকত আলীর সঙ্গে কথা হলে তিনি এবিষয়ে পাল্টা অভিযোগ করে বলেন, তাঁর মেয়ে ইভা বেগমকে শাহ আলমের সঙ্গে বিয়ে দেয়ার কিছুদিন পর তিনি জানতে পারেন জামাতা শাহ আলম সরকার একজন মাদকাসক্ত। বিয়ের পর থেকেই তাঁর মেয়েকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করতো স্বামী শাহ আলম ও তাঁর পরিবারের লোকজন। এসব কারণে মেয়ের জামাতাকে ৪ লক্ষ টাকা যৌতুকও দেন শ্বশুর শওকত আলী। কিন্তু সে বার বার টাকা চাইতে থাকেন। উপায়ান্তর না দেখে প্রায় দেড় বছর আগে তাঁর মেয়েকে স্বামীর সংসার থেকে তাঁর নিজ বাড়িতে নিয়ে যায়। কিন্তু ইভার শ্বশুর বাড়ির লোকজন কোন যোগাযোগ রাখেনি।
তিনি আরও বলেন, চার মাস আগে কিশোরগঞ্জ আদালতের মাধ্যমে আইনগত পন্থায় স্বামীকে তালাক দেয় ইভা বেগম। তালাকের চার মাস পর পারিবারিকভাবে অন্যত্র তাঁর বিয়ে দেয়া হয়।