বছর ঘুরে আবার এসেছে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা। ক্ষণগনণায় আগামী ২৮সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে সাংবাৎসরিক ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা। এ উপলক্ষে মোহনগঞ্জের মণ্ডপে মণ্ডপে চলছে প্রতিমা তৈরির কাজ। এবার মোহনগঞ্জ উপজেলায় ৩৭ মণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রতিমা শিল্পীরা। এখন চলছে মাটির কাজ। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় কেউ প্রতিমার গায়ে মাটির প্রলেপ দিচ্ছেন, কেউ মাটির অলঙ্কার তৈরি করছেন। প্রতিমা শিল্পী নিরঞ্জন পাল জানান, এখন মাটির কাজ চলছে, দু,মাটি প্রলেপ শেষ করে পরে রঙের কাজ শুরু হবে। আশা করছি কয়েকদিনের মধ্যেই রঙের কাজ ধরতে পারবো। সময়মতোই প্রতিমা সম্পুর্ণ অবয়বে আনতে পারবো। শাস্ত্রীয় মতে, এবার মা দুর্গা আসছেন গজে (হাতী) চড়ে এবং গমন দোলায়। ইতিমধ্যে মা দুর্গার সাজের বাজারও জমে উঠেছে। মুকুট, মালা,জরির কারুকাজ ইত্যাদি নিয়ে বাজার জমজমাট। সাজের দোকানী দীপক পাল বলেন, সাজের বেচাকেনা শুরু হয়েছে। দিন দিন বেচাকেনা বাড়বে বলে তিনি জানান। আশ্বিনের শুক্লপক্ষের ষষ্ঠী তিথি থেকে পুজা শুরু হয়ে সপ্তমী,অষ্টমী,নবমী ও দশমী বিহিত পুজা শেষে বিসর্জনের মাধ্যমে সাংবাৎসরিক এ ধর্মীয় উৎসবের সমাপ্তি ঘটে।
শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বছর ঘুরে আবার এসেছে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা। ক্ষণগনণায় আগামী ২৮সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে সাংবাৎসরিক ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা। এ উপলক্ষে মোহনগঞ্জের মণ্ডপে মণ্ডপে চলছে প্রতিমা তৈরির কাজ। এবার মোহনগঞ্জ উপজেলায় ৩৭ মণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রতিমা শিল্পীরা। এখন চলছে মাটির কাজ। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় কেউ প্রতিমার গায়ে মাটির প্রলেপ দিচ্ছেন, কেউ মাটির অলঙ্কার তৈরি করছেন। প্রতিমা শিল্পী নিরঞ্জন পাল জানান, এখন মাটির কাজ চলছে, দু,মাটি প্রলেপ শেষ করে পরে রঙের কাজ শুরু হবে। আশা করছি কয়েকদিনের মধ্যেই রঙের কাজ ধরতে পারবো। সময়মতোই প্রতিমা সম্পুর্ণ অবয়বে আনতে পারবো। শাস্ত্রীয় মতে, এবার মা দুর্গা আসছেন গজে (হাতী) চড়ে এবং গমন দোলায়। ইতিমধ্যে মা দুর্গার সাজের বাজারও জমে উঠেছে। মুকুট, মালা,জরির কারুকাজ ইত্যাদি নিয়ে বাজার জমজমাট। সাজের দোকানী দীপক পাল বলেন, সাজের বেচাকেনা শুরু হয়েছে। দিন দিন বেচাকেনা বাড়বে বলে তিনি জানান। আশ্বিনের শুক্লপক্ষের ষষ্ঠী তিথি থেকে পুজা শুরু হয়ে সপ্তমী,অষ্টমী,নবমী ও দশমী বিহিত পুজা শেষে বিসর্জনের মাধ্যমে সাংবাৎসরিক এ ধর্মীয় উৎসবের সমাপ্তি ঘটে।