কেশবপুর (যশোর) : ২৭ বিলের পানি নিষ্কাশনে স্বেচ্ছাশ্রমে ডায়ের খালের শ্যাওলা অপসারণ চলছে -সংবাদ
হরি, ঘ্যাংরাইল নদীসহ এর সংযোগ খাল পলিতে ভরাটসহ শ্যাওলায় পরিপূর্ণ হয়ে পড়ায় বর্ষার অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন পথ বন্ধ হয়ে গেছে। যে কারণে ২৭ বিল সংলগ্ন ৬৮ গ্রামের প্রায় ৫৬ হাজার বিঘা কৃষি জমি স্থায়ী জলাবদ্ধতার শিকার হয়েছে। দেড় লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে মানবেতর জীবনযাপণ করছে। এ সমস্যার সমাধান না হওয়ায় যুগ যুগ ধরে কৃষকরা কোনো ফসল আবাদ করতে পারছে না। জলাবদ্ধ এলাকার হাজারও কৃষক পেশা পরিবর্তন করে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করতে বাধ্য হচ্ছে। সমস্যা নিরসনে যশোরের কেশবপুর ও মনিরামপুর উপজেলার জলাবদ্ধ ২৭ বিলের পানি নিষ্কাশনে শত শত জনগণ স্বেচ্ছাশ্রমে ডায়েরখালের কচুরিপনা (শ্যাওলা) অপসারণ কাজ শুরু করেছে। গতকাল শুক্রবার সকালে একাজের উদ্বোধন করেন কেশবপুরের পাঁজিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মাস্টার মকবুল হোসেন মুকুল ও মনিরামপুরের দূর্বাডাঙ্গা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আলতাফ হোসেন।
২৭ বিল পানি নিষ্কাশন সংগ্রাম কমিটির সভাপতি মাস্টার মকবুল হোসেন বলেন, জলাবদ্ধ পানি নিষ্কাশনে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ভূমিকা এখনও চোখে পড়েনি। আমরা জলাবদ্ধ মানুষের সহযোগিতায় বিল খুকশিয়ার ৮ ভেন্ট স্লুইস গেটের সামনে প্রায় ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে পুণ:খনন কাজ শুরু করেছি। একই সাথে ডায়েরখালের শ্যাওলা অপসারণের কাজ চলছে।
কেশবপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী সুমন সিকদার বলেন, হরি, হরিহর ও আপার ভদ্রা নদীসহ আরও ১০টি সংযোগ খাল পুণ:খনন প্রকল্প অনুমোদন হয়েছে। অর্থ বরাদ্দ পাওয়া গেছে। শুষ্ক মওসুমে কাজ শুরু হবে। নদী ও খাল খনন কাজ সম্পন্ন হলে আর জলাবদ্ধতা থাকবে না।
কেশবপুর (যশোর) : ২৭ বিলের পানি নিষ্কাশনে স্বেচ্ছাশ্রমে ডায়ের খালের শ্যাওলা অপসারণ চলছে -সংবাদ
শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
হরি, ঘ্যাংরাইল নদীসহ এর সংযোগ খাল পলিতে ভরাটসহ শ্যাওলায় পরিপূর্ণ হয়ে পড়ায় বর্ষার অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন পথ বন্ধ হয়ে গেছে। যে কারণে ২৭ বিল সংলগ্ন ৬৮ গ্রামের প্রায় ৫৬ হাজার বিঘা কৃষি জমি স্থায়ী জলাবদ্ধতার শিকার হয়েছে। দেড় লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে মানবেতর জীবনযাপণ করছে। এ সমস্যার সমাধান না হওয়ায় যুগ যুগ ধরে কৃষকরা কোনো ফসল আবাদ করতে পারছে না। জলাবদ্ধ এলাকার হাজারও কৃষক পেশা পরিবর্তন করে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করতে বাধ্য হচ্ছে। সমস্যা নিরসনে যশোরের কেশবপুর ও মনিরামপুর উপজেলার জলাবদ্ধ ২৭ বিলের পানি নিষ্কাশনে শত শত জনগণ স্বেচ্ছাশ্রমে ডায়েরখালের কচুরিপনা (শ্যাওলা) অপসারণ কাজ শুরু করেছে। গতকাল শুক্রবার সকালে একাজের উদ্বোধন করেন কেশবপুরের পাঁজিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মাস্টার মকবুল হোসেন মুকুল ও মনিরামপুরের দূর্বাডাঙ্গা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আলতাফ হোসেন।
২৭ বিল পানি নিষ্কাশন সংগ্রাম কমিটির সভাপতি মাস্টার মকবুল হোসেন বলেন, জলাবদ্ধ পানি নিষ্কাশনে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ভূমিকা এখনও চোখে পড়েনি। আমরা জলাবদ্ধ মানুষের সহযোগিতায় বিল খুকশিয়ার ৮ ভেন্ট স্লুইস গেটের সামনে প্রায় ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে পুণ:খনন কাজ শুরু করেছি। একই সাথে ডায়েরখালের শ্যাওলা অপসারণের কাজ চলছে।
কেশবপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী সুমন সিকদার বলেন, হরি, হরিহর ও আপার ভদ্রা নদীসহ আরও ১০টি সংযোগ খাল পুণ:খনন প্রকল্প অনুমোদন হয়েছে। অর্থ বরাদ্দ পাওয়া গেছে। শুষ্ক মওসুমে কাজ শুরু হবে। নদী ও খাল খনন কাজ সম্পন্ন হলে আর জলাবদ্ধতা থাকবে না।