ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে এক নির্দেশে বলেছে, দেশের সব সরকারি হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট সমূহে, জনসাধারণের মাঝে সরকারি চিকিৎসকদের ভাবমূর্তি রক্ষার্থে ও যথাযথ চিকিৎসা সেবা দেয়ার জন্য ৮টি নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। এসব নির্দেশনা সমূহ অবশ্যই পালন করতে হবে। না হলে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশ
সরকারি হাসপাতালে বেসরকারি সিল ব্যবহার করা যাবে না
প্রতিনিধিরা ব্যবস্থাপত্রের ছবি তুলতে পারবেন না
বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও প্রতিষ্ঠান কর্তৃক সরবরাহকৃত নামের প্যাডে রোগ নির্ণয়ক পরীক্ষা পরামর্শ দেয়া বা কোনো কোম্পানির প্যাডে প্রেসক্রিপশন করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
আর যে সব পরীক্ষা বা ওষুধ সরকারি হাসপাতালে সরবরাহ আছে তা কোনোভাবেই বাইরে থেকে কেনার সুপারিশ করা যাবে না।
সরকারি স্বাস্থ্যপ্রতিষ্ঠানে সরকার কর্তৃক অনুমোদিত বা সরবরাহকৃত বাদে কোনো বেসরকারি সিল ব্যবহার করা যাবে না। তবে বিজ্ঞাপনবিহীন জেনেরিক নামের সিল ব্যবহার করা যাবে।
বেসরকারি ওষুধ কোম্পানি সরবরাহকৃত ওষুধের তালিকা সরকারি স্বাস্থ্যপ্রতিষ্ঠানের টেবিলে রাখা যাবে না।
ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা কোনোমতেই হাসপাতাল কর্তৃক প্রদত্ত রোগীর কোনো তথ্য প্রেসক্রিপশন বা ডকুমেন্ট ছবি তুলতেও পারবেন না।
সপ্তাহে দুই দিন (সোম ও বৃহস্পতিবার) বেলা ১২টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা হাসপাতালে চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন।
এ সময়ের বাইরে ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা সরকারি হাসপাতালের সীমানার মধ্যেও অবস্থান করতে পারবে না।
এ নির্দেশ যদি কোনো ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধি অমান্য করে, তবে ওই কোম্পানির সংশ্লিষ্ট প্রতিনিধির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া যাবে।
সপ্তাহে নির্ধারিত দুই দিন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা হাসপাতালে চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় অবশ্যই নিজ নিজ কোম্পানি কর্তৃক প্রদত্ত আইডি কার্ড/পরিচয়পত্র দৃশ্যমান রাখবেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এসব নির্দেশনায় অনুমোদন করেছেন।
এ আদেশের কপি দেশের সব সরকারি হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) ডা. এবিএম আবু হানিফ এ আদেশে স্বাক্ষর করেছেন।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর স্বাস্থ্য খাতে শৃঙ্খলা আনতে বেশকিছু উদ্যোগ নিয়েছে, এরই অংশ হিসেবে সরকারের এ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে এক নির্দেশে বলেছে, দেশের সব সরকারি হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট সমূহে, জনসাধারণের মাঝে সরকারি চিকিৎসকদের ভাবমূর্তি রক্ষার্থে ও যথাযথ চিকিৎসা সেবা দেয়ার জন্য ৮টি নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। এসব নির্দেশনা সমূহ অবশ্যই পালন করতে হবে। না হলে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশ
সরকারি হাসপাতালে বেসরকারি সিল ব্যবহার করা যাবে না
প্রতিনিধিরা ব্যবস্থাপত্রের ছবি তুলতে পারবেন না
বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও প্রতিষ্ঠান কর্তৃক সরবরাহকৃত নামের প্যাডে রোগ নির্ণয়ক পরীক্ষা পরামর্শ দেয়া বা কোনো কোম্পানির প্যাডে প্রেসক্রিপশন করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
আর যে সব পরীক্ষা বা ওষুধ সরকারি হাসপাতালে সরবরাহ আছে তা কোনোভাবেই বাইরে থেকে কেনার সুপারিশ করা যাবে না।
সরকারি স্বাস্থ্যপ্রতিষ্ঠানে সরকার কর্তৃক অনুমোদিত বা সরবরাহকৃত বাদে কোনো বেসরকারি সিল ব্যবহার করা যাবে না। তবে বিজ্ঞাপনবিহীন জেনেরিক নামের সিল ব্যবহার করা যাবে।
বেসরকারি ওষুধ কোম্পানি সরবরাহকৃত ওষুধের তালিকা সরকারি স্বাস্থ্যপ্রতিষ্ঠানের টেবিলে রাখা যাবে না।
ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা কোনোমতেই হাসপাতাল কর্তৃক প্রদত্ত রোগীর কোনো তথ্য প্রেসক্রিপশন বা ডকুমেন্ট ছবি তুলতেও পারবেন না।
সপ্তাহে দুই দিন (সোম ও বৃহস্পতিবার) বেলা ১২টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা হাসপাতালে চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন।
এ সময়ের বাইরে ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা সরকারি হাসপাতালের সীমানার মধ্যেও অবস্থান করতে পারবে না।
এ নির্দেশ যদি কোনো ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধি অমান্য করে, তবে ওই কোম্পানির সংশ্লিষ্ট প্রতিনিধির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া যাবে।
সপ্তাহে নির্ধারিত দুই দিন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা হাসপাতালে চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় অবশ্যই নিজ নিজ কোম্পানি কর্তৃক প্রদত্ত আইডি কার্ড/পরিচয়পত্র দৃশ্যমান রাখবেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এসব নির্দেশনায় অনুমোদন করেছেন।
এ আদেশের কপি দেশের সব সরকারি হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) ডা. এবিএম আবু হানিফ এ আদেশে স্বাক্ষর করেছেন।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর স্বাস্থ্য খাতে শৃঙ্খলা আনতে বেশকিছু উদ্যোগ নিয়েছে, এরই অংশ হিসেবে সরকারের এ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।