ঝালকাঠির ভীমরুলি ভাসমান হাট থেকে আমরা ঢাকায় সরবরাহ হচ্ছে -সংবাদ
লাভজনক হওয়ায় ঝালকাঠিতে আমড়া চাষ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বাগান করার তিন বছরের মধ্যে ফলন পাওয়া যায়। আর একনাগারে ১৫ থেকে ২০ বছর পর্যন্ত উৎপাদন হয়। বাগান পরিচর্যার সামান্যা কিছু খরচ ছাড়া বাড়তি কোন উৎপাদন খরচ নেই। তাই অন্য যেকোন ফসলের চেয়ে এই ফসলটির চাষ লাভজনক। এ কারনে ঝালকাঠিতে দিন দিন আমড়ার চাষ সম্প্রসারিত হচ্ছে। জেলার বিভিন্ন হাটে প্রতিদিন বিক্রি হচ্ছে লাখ লাখ টাকার আমড়া।
আর সেখান থেকে নৌ কিংবা সড়ক পথে সারা দেশে সরবরাহ হচ্ছে ঝালকাঠির আমড়া।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক জানান, এ অঞ্চলের আবহাওয়া ও মাটি আমড়া চাষের জন্য উপযোগী হওয়ায় কৃষকদের মধ্যে আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। কৃষি বিভাগের নিয়মিত পরামর্শ এই চাষকে আরও সমৃদ্ধ করছে। চলতি মৌসুমে ঝালকাঠিতে ৬০২ হেক্টর জমিতে আমড়ার আবাদ হয়েছে, যা থেকে ৪ হাজার ৫৭৮ মে.টন ফলন পাওয়া যাবে বলে আশা করছে জেলা কৃষি বিভাগ।
সারাদেশে প্রচুর চাহিদা থাকায় ও লাভজনক হওয়ায় দিন দিন ঝালকাঠিতে বাড়ছে সুস্বাদু ও পুষ্টিকর ফল আমড়ার আবাদ। এখন আমড়ার মৌসুমে তাই জেলার বিভিন্ন হাটে রমরমা বেচাকেনা চলছে। এরমধ্যে সদর উপজেলার ভীমরুলী হাটটি সবচে বড়। এছাড়া জেলার ছোট বড় সব হাটেই কম বেশি আমড়া কেনা বেচা হচ্ছে। এসব হাট থেকে থেকে প্রতিদিন পাইকাররা আমড়া কিনে সরবরাহ করছেন সারা দেশে।
প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে এবছর প্রত্যাশিত ফলন হয়নি, তবে মৌসুমের শুরুতেই ভালো দাম পেয়ে খুশি চাষিরা। কৃষকরা আশা করছেন মৌসুম শেষে দাম আরও বাড়বে। কৃষক পর্যায় প্রতিমন আমড়া ১২’শ থেকে দেড় হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ঝালকাঠির বিভিন্ন হাট থেকে প্রতিদিন নৌ ও সড়ক পথে বিপুল পরিমান আমড়া ঢাকা-চট্টগ্রাম সহ সারাদেশে সরবরাহ হচ্ছে।
ঝালকাঠির ভীমরুলি ভাসমান হাট থেকে আমরা ঢাকায় সরবরাহ হচ্ছে -সংবাদ
রোববার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
লাভজনক হওয়ায় ঝালকাঠিতে আমড়া চাষ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বাগান করার তিন বছরের মধ্যে ফলন পাওয়া যায়। আর একনাগারে ১৫ থেকে ২০ বছর পর্যন্ত উৎপাদন হয়। বাগান পরিচর্যার সামান্যা কিছু খরচ ছাড়া বাড়তি কোন উৎপাদন খরচ নেই। তাই অন্য যেকোন ফসলের চেয়ে এই ফসলটির চাষ লাভজনক। এ কারনে ঝালকাঠিতে দিন দিন আমড়ার চাষ সম্প্রসারিত হচ্ছে। জেলার বিভিন্ন হাটে প্রতিদিন বিক্রি হচ্ছে লাখ লাখ টাকার আমড়া।
আর সেখান থেকে নৌ কিংবা সড়ক পথে সারা দেশে সরবরাহ হচ্ছে ঝালকাঠির আমড়া।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক জানান, এ অঞ্চলের আবহাওয়া ও মাটি আমড়া চাষের জন্য উপযোগী হওয়ায় কৃষকদের মধ্যে আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। কৃষি বিভাগের নিয়মিত পরামর্শ এই চাষকে আরও সমৃদ্ধ করছে। চলতি মৌসুমে ঝালকাঠিতে ৬০২ হেক্টর জমিতে আমড়ার আবাদ হয়েছে, যা থেকে ৪ হাজার ৫৭৮ মে.টন ফলন পাওয়া যাবে বলে আশা করছে জেলা কৃষি বিভাগ।
সারাদেশে প্রচুর চাহিদা থাকায় ও লাভজনক হওয়ায় দিন দিন ঝালকাঠিতে বাড়ছে সুস্বাদু ও পুষ্টিকর ফল আমড়ার আবাদ। এখন আমড়ার মৌসুমে তাই জেলার বিভিন্ন হাটে রমরমা বেচাকেনা চলছে। এরমধ্যে সদর উপজেলার ভীমরুলী হাটটি সবচে বড়। এছাড়া জেলার ছোট বড় সব হাটেই কম বেশি আমড়া কেনা বেচা হচ্ছে। এসব হাট থেকে থেকে প্রতিদিন পাইকাররা আমড়া কিনে সরবরাহ করছেন সারা দেশে।
প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে এবছর প্রত্যাশিত ফলন হয়নি, তবে মৌসুমের শুরুতেই ভালো দাম পেয়ে খুশি চাষিরা। কৃষকরা আশা করছেন মৌসুম শেষে দাম আরও বাড়বে। কৃষক পর্যায় প্রতিমন আমড়া ১২’শ থেকে দেড় হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ঝালকাঠির বিভিন্ন হাট থেকে প্রতিদিন নৌ ও সড়ক পথে বিপুল পরিমান আমড়া ঢাকা-চট্টগ্রাম সহ সারাদেশে সরবরাহ হচ্ছে।