ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বরগুনার বেতাগীতে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় সাংবাদিকদের ভূমিকা বাড়াতে ওয়েভ ফাউন্ডেশন একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় সাংবাদিকদের ভূমিকা, চ্যালেঞ্জ এবং করণীয় বিষয় নিয়ে ওয়েভ ফাউন্ডেশনে ‘জলবায়ু অর্থায়ন ও সততার উপর সক্ষমতা বৃদ্ধি: জবাবদিহিতা ও টেকসইতার জন্য সাংবাদিকদের নেতৃত্ব শক্তিশালীকরণ’ শীর্ষক প্রকল্পের কাজ করছেন ওয়েভ ফাউন্ডশন। স্থানীয়ভাবে অভিযোগ উঠেছে, এই প্রকল্পে মাঠপর্যায়ে কার্যক্রম তেমন দেখা যাচ্ছে না, বরং দায়সারাভাবে কাজ চলছে।
জানা যায়, প্রকল্পটির মূল উদ্দেশ্য স্থানীয় সাংবাদিকদের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে দক্ষ করে তোলা, যাতে তারা জনগণের সমস্যাগুলো তুলে ধরতে পারেন। কিন্তু বাস্তবে কয়েকটি আনুষ্ঠানিক সভা-সেমিনার ছাড়া প্রকল্পের কার্যক্রম খুব একটা দৃশ্যমান নয়। অনেক সাংবাদিকই জানিয়েছেন, তাদেরকে এই উদ্যোগের সঙ্গে সম্পৃক্ত করা হয়নি। আবার যারা যুক্ত হয়েছেন, তারাও বলছেন, কেবল কাগজপত্রে কার্যক্রম চালানো হচ্ছে, মাঠে সচেতনতা বা দক্ষতা বৃদ্ধির মতো কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
বেতাগীর উপকূলীয় অঞ্চলে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব দিন দিন তীব্র হচ্ছে। নদীভাঙন, ঘূর্ণিঝড়, লবণাক্ততা ও কৃষি ক্ষতি জনজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলছে। এমন সময়ে সাংবাদিকদের সঠিক তথ্য উপস্থাপন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হলেও প্রকল্পের কার্যক্রম প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না। স্থানীয়রা মনে করছেন, প্রকল্পের অর্থ ব্যয়ের স্বচ্ছতা নিশ্চিত না হলে এ ধরনের উদ্যোগ কোনো সুফল বয়ে আনবে না। একজন স্থানীয় সাংবাদিক বলেন, প্রকল্পের নাম বড় হলেও কাজের ফলাফল খুবই সীমিত। কয়েকজনকে দেখিয়ে কাগজে-কলমে কাজ শেষ করা হচ্ছে।
অভিযোগ রয়েছে, প্রকল্প বাস্তবায়নে সঠিক পরিকল্পনা ও পর্যবেক্ষণের ঘাটতি রয়েছে। সচেতন মহল মনে করছে, প্রকল্পটি যদি সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তাহলে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে সাংবাদিকদের দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে এবং স্থানীয় সমস্যা জাতীয় পর্যায়ে তুলে ধরা সম্ভব হবে। তবে বর্তমানে দায়সারাভাবে কাজ করার কারণে প্রকল্পের লক্ষ্য অর্জন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। এবিষয় প্রকল্প কর্মকর্তা মহিউদ্দিন বলেন, এই প্রকল্প এখনও মাঠ পর্যায়ে জোড়ালোভাবে কার্যক্রম পরিচালনা শুরু করেনি। কিছুদিনের মধ্যেই এর কার্যক্রম বিস্তার ঘটবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বরগুনার বেতাগীতে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় সাংবাদিকদের ভূমিকা বাড়াতে ওয়েভ ফাউন্ডেশন একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় সাংবাদিকদের ভূমিকা, চ্যালেঞ্জ এবং করণীয় বিষয় নিয়ে ওয়েভ ফাউন্ডেশনে ‘জলবায়ু অর্থায়ন ও সততার উপর সক্ষমতা বৃদ্ধি: জবাবদিহিতা ও টেকসইতার জন্য সাংবাদিকদের নেতৃত্ব শক্তিশালীকরণ’ শীর্ষক প্রকল্পের কাজ করছেন ওয়েভ ফাউন্ডশন। স্থানীয়ভাবে অভিযোগ উঠেছে, এই প্রকল্পে মাঠপর্যায়ে কার্যক্রম তেমন দেখা যাচ্ছে না, বরং দায়সারাভাবে কাজ চলছে।
জানা যায়, প্রকল্পটির মূল উদ্দেশ্য স্থানীয় সাংবাদিকদের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে দক্ষ করে তোলা, যাতে তারা জনগণের সমস্যাগুলো তুলে ধরতে পারেন। কিন্তু বাস্তবে কয়েকটি আনুষ্ঠানিক সভা-সেমিনার ছাড়া প্রকল্পের কার্যক্রম খুব একটা দৃশ্যমান নয়। অনেক সাংবাদিকই জানিয়েছেন, তাদেরকে এই উদ্যোগের সঙ্গে সম্পৃক্ত করা হয়নি। আবার যারা যুক্ত হয়েছেন, তারাও বলছেন, কেবল কাগজপত্রে কার্যক্রম চালানো হচ্ছে, মাঠে সচেতনতা বা দক্ষতা বৃদ্ধির মতো কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
বেতাগীর উপকূলীয় অঞ্চলে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব দিন দিন তীব্র হচ্ছে। নদীভাঙন, ঘূর্ণিঝড়, লবণাক্ততা ও কৃষি ক্ষতি জনজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলছে। এমন সময়ে সাংবাদিকদের সঠিক তথ্য উপস্থাপন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হলেও প্রকল্পের কার্যক্রম প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না। স্থানীয়রা মনে করছেন, প্রকল্পের অর্থ ব্যয়ের স্বচ্ছতা নিশ্চিত না হলে এ ধরনের উদ্যোগ কোনো সুফল বয়ে আনবে না। একজন স্থানীয় সাংবাদিক বলেন, প্রকল্পের নাম বড় হলেও কাজের ফলাফল খুবই সীমিত। কয়েকজনকে দেখিয়ে কাগজে-কলমে কাজ শেষ করা হচ্ছে।
অভিযোগ রয়েছে, প্রকল্প বাস্তবায়নে সঠিক পরিকল্পনা ও পর্যবেক্ষণের ঘাটতি রয়েছে। সচেতন মহল মনে করছে, প্রকল্পটি যদি সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তাহলে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে সাংবাদিকদের দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে এবং স্থানীয় সমস্যা জাতীয় পর্যায়ে তুলে ধরা সম্ভব হবে। তবে বর্তমানে দায়সারাভাবে কাজ করার কারণে প্রকল্পের লক্ষ্য অর্জন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। এবিষয় প্রকল্প কর্মকর্তা মহিউদ্দিন বলেন, এই প্রকল্প এখনও মাঠ পর্যায়ে জোড়ালোভাবে কার্যক্রম পরিচালনা শুরু করেনি। কিছুদিনের মধ্যেই এর কার্যক্রম বিস্তার ঘটবে।