ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
কক্সবাজার উত্তর বনবিভাগের আওতাধীন ফুলছড়ি রেঞ্জ নাপিতখালী বনবিট এরিয়ায় জবরদখলকারীদের কবল থেকে সংরক্ষিত বনভূমি উদ্ধার করে সেখানে বনজ ও ফলজ বৃক্ষরোপণ করা হয়েছে। জবরদখলকারীদের লেবু ও লিচুর বাগানসহ অবৈধভাবে নির্মিত ইটের পানির হাউস ভেঙে গুড়িয়ে দেওয়া হয়। গতকাল শনিবার ঈদগাঁও উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের নাপিতখালী অরলতলী পাহাড় এলাকা থেকে প্রায় ১ একর বনভূমি দখলমুক্ত করা হয় এবং সেখানে বিভিন্ন বনজ ও ফলজ চারা রোপণ করে নাপিতখালী বনবিট।
উদ্ধার অভিযানের নেতৃত্ব দেওয়া নাপিতখালী বনবিট কর্মকর্তা জুয়েল চৌধুরী বলেন, অবৈধ দখলকারীদের বিরুদ্ধে এই অভিযান বনভূমির সুরক্ষা ও স্থানীয় জনগণের দীর্ঘমেয়াদি স্বার্থ রক্ষার অংশ।
অভিযানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বন বিভাগের এফজি শাখাওয়াত, মর্তুজা আলী, হেডম্যান শফি আলম, এফসিভির সভাপতি বাহাদুর, ভিলেজার কালু, শুক্কুর এবং সুফল প্রকল্পের অরলতলী পাহাড়া দলের সদস্যরা।
উল্লেখ্য, উক্ত বনভূমি ২০০২ সালে আম, কাঠাল, লিচু ও লেবুর বাগান হিসেবে জবরদখলকারীদের কাছে ছিল। পরবর্তীতে ২০০৩-০৪ অর্থ বছরে বনায়নের আওতায় আনা হয় এবং জবরদখলকারীদের দেখাশোনায় সামাজিক বনায়নের প্লট হিসেবে উপকারভোগীদের ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয়।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
কক্সবাজার উত্তর বনবিভাগের আওতাধীন ফুলছড়ি রেঞ্জ নাপিতখালী বনবিট এরিয়ায় জবরদখলকারীদের কবল থেকে সংরক্ষিত বনভূমি উদ্ধার করে সেখানে বনজ ও ফলজ বৃক্ষরোপণ করা হয়েছে। জবরদখলকারীদের লেবু ও লিচুর বাগানসহ অবৈধভাবে নির্মিত ইটের পানির হাউস ভেঙে গুড়িয়ে দেওয়া হয়। গতকাল শনিবার ঈদগাঁও উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের নাপিতখালী অরলতলী পাহাড় এলাকা থেকে প্রায় ১ একর বনভূমি দখলমুক্ত করা হয় এবং সেখানে বিভিন্ন বনজ ও ফলজ চারা রোপণ করে নাপিতখালী বনবিট।
উদ্ধার অভিযানের নেতৃত্ব দেওয়া নাপিতখালী বনবিট কর্মকর্তা জুয়েল চৌধুরী বলেন, অবৈধ দখলকারীদের বিরুদ্ধে এই অভিযান বনভূমির সুরক্ষা ও স্থানীয় জনগণের দীর্ঘমেয়াদি স্বার্থ রক্ষার অংশ।
অভিযানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বন বিভাগের এফজি শাখাওয়াত, মর্তুজা আলী, হেডম্যান শফি আলম, এফসিভির সভাপতি বাহাদুর, ভিলেজার কালু, শুক্কুর এবং সুফল প্রকল্পের অরলতলী পাহাড়া দলের সদস্যরা।
উল্লেখ্য, উক্ত বনভূমি ২০০২ সালে আম, কাঠাল, লিচু ও লেবুর বাগান হিসেবে জবরদখলকারীদের কাছে ছিল। পরবর্তীতে ২০০৩-০৪ অর্থ বছরে বনায়নের আওতায় আনা হয় এবং জবরদখলকারীদের দেখাশোনায় সামাজিক বনায়নের প্লট হিসেবে উপকারভোগীদের ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয়।