নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার সর্বত্র গড়ে উঠেছে অনুমোদনহীন অসংখ্য মিনি পেট্রোল পাম্প। কাগজপত্র না থাকা সত্বেও জমজমাট ব্যবসা করে আসছে। এসবের সরকারিভাবে অনুমোদন ও তদারকি না থাকায় প্রতি বছর সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে কোটি টাকা অপরদিকে লোকালয়ে চলাচলের রাস্তার ধারে অপরিকল্পিতভাবে গড়ে উঠায় জীবনের ঝুঁকিতে রয়েছে সাধারণ মানুষ। সরোজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ডিমলা উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজার ও চলাচলের রাস্তার পাশে লোকালয় শতাধিক মিনি পেট্রোল পাম্প গড়ে উঠেছে। ডিমলা সদর, ডাঙ্গারহাট, টুনিরহাট, শুটি বাড়ি বাজার, ডালিয়া ও চাপানীর হাটসহ-অনেক স্থানে ব্যাঙের ছাতার মতো মিনি তেলপাম্প গড়ে উঠেছে। মিনি পাম্পগুলোর নেই কোন বৈধ কাগজপত্র ও সরকারি অনুমোদন। স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে অবৈধভাবে জমজমাট ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন মিনি পেট্রোল পাম্পের মানিকরা।
সম্প্রতি উপজেলা সদরে টিএনটি রোডে অবস্থিত মেসার্স বক্কর অ্যান্ড সন্স মিনি পেট্রোল পাম্পটি ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অগ্নিকান্ডের কারণে আশপাশের লোকজন ও পথচারীরা নিরাপত্তাহীনতায় পড়ে। সেই সময় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত নেয়া হয় দ্রুততম সময়ে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা সকল মিনি পেট্রোল পাম্পগুলো বন্ধ করে দেয়া হবে। এটিও কিছুদিন বন্ধ রাখার পর আবার চালু করা হয়েছে। দীর্ঘদিন অতিবাহিত হলেও অজ্ঞাত কারণে এসব বন্ধে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোন প্রকার কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি।
সূত্র জানায়, ডিমলায় সবমিলে ৭০ টার মত মিনি পেট্রোল পাম্প গড়ে উঠেছে। পাম্পগুলিতে বিপুল পরিমাণ পেট্রোল, অকটেন, ডিজেল, অটোরিকশার ব্যাটারিসহ বিভিন্ন মালামাল মজুদ রেখে বিক্রি করা হয়ে থাকে। যার সবগুলোই দাহ্য পদার্থ। যে কোন সময় অগ্নিকাণ্ডের মত দুর্ঘটনা ঘটে জানমালের সীমাহীন ক্ষতি সাধিত হতে পারে।
ফায়ার সার্ভিসের ভারপ্রাপ্ত স্টেশন ইনচার্জ নূর মোহাম্মদ জানান, মিনি হোক আর বড় পাম্প হোক প্রতিটি পেট্রোল পাম্পের জন্য অগ্নি নির্বাপকের ব্যবস্থা থাকা বাধ্যতামূলক। যা ডিমলায় গড়ে ওটা মিনি পেট্রোল পাম্পগুলোর কোনটাতেই নেই। আমাদের পক্ষ থেকে মিনি পাম্পগুলোর সরকারি অনুমোদন না থাকায় কোন প্রকার ফিটনেস সনদপত্র প্রদান করা হয়নি। দাহ্য পদার্থে বিস্ফোরণ বা অগ্নিকাণ্ডের ঝুকি সবসময় থাকে। সে কারণে অগ্নি নির্বাপকসহ নিরাপত্তার জন্য সকল প্রকার ব্যবস্থা থাকা একান্ত জরুরী।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ইমরানুজ্জামান জানান, অবৈধভাবে মিনি পেট্রোল পাম্পগুলি দ্রুত উচ্ছেদের ব্যবস্থা নেয়া হবে।
রোববার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার সর্বত্র গড়ে উঠেছে অনুমোদনহীন অসংখ্য মিনি পেট্রোল পাম্প। কাগজপত্র না থাকা সত্বেও জমজমাট ব্যবসা করে আসছে। এসবের সরকারিভাবে অনুমোদন ও তদারকি না থাকায় প্রতি বছর সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে কোটি টাকা অপরদিকে লোকালয়ে চলাচলের রাস্তার ধারে অপরিকল্পিতভাবে গড়ে উঠায় জীবনের ঝুঁকিতে রয়েছে সাধারণ মানুষ। সরোজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ডিমলা উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজার ও চলাচলের রাস্তার পাশে লোকালয় শতাধিক মিনি পেট্রোল পাম্প গড়ে উঠেছে। ডিমলা সদর, ডাঙ্গারহাট, টুনিরহাট, শুটি বাড়ি বাজার, ডালিয়া ও চাপানীর হাটসহ-অনেক স্থানে ব্যাঙের ছাতার মতো মিনি তেলপাম্প গড়ে উঠেছে। মিনি পাম্পগুলোর নেই কোন বৈধ কাগজপত্র ও সরকারি অনুমোদন। স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে অবৈধভাবে জমজমাট ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন মিনি পেট্রোল পাম্পের মানিকরা।
সম্প্রতি উপজেলা সদরে টিএনটি রোডে অবস্থিত মেসার্স বক্কর অ্যান্ড সন্স মিনি পেট্রোল পাম্পটি ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অগ্নিকান্ডের কারণে আশপাশের লোকজন ও পথচারীরা নিরাপত্তাহীনতায় পড়ে। সেই সময় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত নেয়া হয় দ্রুততম সময়ে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা সকল মিনি পেট্রোল পাম্পগুলো বন্ধ করে দেয়া হবে। এটিও কিছুদিন বন্ধ রাখার পর আবার চালু করা হয়েছে। দীর্ঘদিন অতিবাহিত হলেও অজ্ঞাত কারণে এসব বন্ধে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোন প্রকার কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি।
সূত্র জানায়, ডিমলায় সবমিলে ৭০ টার মত মিনি পেট্রোল পাম্প গড়ে উঠেছে। পাম্পগুলিতে বিপুল পরিমাণ পেট্রোল, অকটেন, ডিজেল, অটোরিকশার ব্যাটারিসহ বিভিন্ন মালামাল মজুদ রেখে বিক্রি করা হয়ে থাকে। যার সবগুলোই দাহ্য পদার্থ। যে কোন সময় অগ্নিকাণ্ডের মত দুর্ঘটনা ঘটে জানমালের সীমাহীন ক্ষতি সাধিত হতে পারে।
ফায়ার সার্ভিসের ভারপ্রাপ্ত স্টেশন ইনচার্জ নূর মোহাম্মদ জানান, মিনি হোক আর বড় পাম্প হোক প্রতিটি পেট্রোল পাম্পের জন্য অগ্নি নির্বাপকের ব্যবস্থা থাকা বাধ্যতামূলক। যা ডিমলায় গড়ে ওটা মিনি পেট্রোল পাম্পগুলোর কোনটাতেই নেই। আমাদের পক্ষ থেকে মিনি পাম্পগুলোর সরকারি অনুমোদন না থাকায় কোন প্রকার ফিটনেস সনদপত্র প্রদান করা হয়নি। দাহ্য পদার্থে বিস্ফোরণ বা অগ্নিকাণ্ডের ঝুকি সবসময় থাকে। সে কারণে অগ্নি নির্বাপকসহ নিরাপত্তার জন্য সকল প্রকার ব্যবস্থা থাকা একান্ত জরুরী।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ইমরানুজ্জামান জানান, অবৈধভাবে মিনি পেট্রোল পাম্পগুলি দ্রুত উচ্ছেদের ব্যবস্থা নেয়া হবে।