ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় সড়ক ও রেলপথ অবরোধের ঘটনায় ৯০ জনের নামসহ অজ্ঞাতনামা আরও ১৫০-২০০ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এই মামলার প্রধান আসামি হলেন আলগী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এবং সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদের প্রধান ম.ম. সিদ্দিক মিয়া। তাকে শনিবার রাতে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ভাঙ্গা থানার এসআই হাবিবুর রহমান রোববার রাতে মামলাটি দায়ের করেন। মামলার অভিযোগ অনুযায়ী, ফরিদপুর-৪ আসনের সীমানা পুনর্গঠনের প্রতিবাদে ম.ম. সিদ্দিক মিয়ার নেতৃত্বে কিছু মানুষ ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ওপর সমবেত হয়। তারা রাস্তায় বড় বড় গাছ ফেলে ও টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়।
পুলিশ তাদের বাধা দিলে তারা আরও মারমুখি হয়ে ওঠে। পরে পুলিশ তাদের ধাওয়া করে ছত্রভঙ্গ করে দেয় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি জাতীয় সংসদের আসন পুনর্বিন্যাসের গেজেটে ফরিদপুর-৪ আসনের ভাঙ্গা উপজেলার আলগী ও হামিরদী ইউনিয়নকে ফরিদপুর-২ আসনের সঙ্গে যুক্ত করা হয়। এর প্রতিবাদে স্থানীয়রা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি শুরু করে। এর ফলে ঢাকা-খুলনা এবং ফরিদপুর-বরিশাল মহাসড়কে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার যান চলাচল বিঘিœত হয়।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় সড়ক ও রেলপথ অবরোধের ঘটনায় ৯০ জনের নামসহ অজ্ঞাতনামা আরও ১৫০-২০০ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এই মামলার প্রধান আসামি হলেন আলগী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এবং সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদের প্রধান ম.ম. সিদ্দিক মিয়া। তাকে শনিবার রাতে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ভাঙ্গা থানার এসআই হাবিবুর রহমান রোববার রাতে মামলাটি দায়ের করেন। মামলার অভিযোগ অনুযায়ী, ফরিদপুর-৪ আসনের সীমানা পুনর্গঠনের প্রতিবাদে ম.ম. সিদ্দিক মিয়ার নেতৃত্বে কিছু মানুষ ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ওপর সমবেত হয়। তারা রাস্তায় বড় বড় গাছ ফেলে ও টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়।
পুলিশ তাদের বাধা দিলে তারা আরও মারমুখি হয়ে ওঠে। পরে পুলিশ তাদের ধাওয়া করে ছত্রভঙ্গ করে দেয় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি জাতীয় সংসদের আসন পুনর্বিন্যাসের গেজেটে ফরিদপুর-৪ আসনের ভাঙ্গা উপজেলার আলগী ও হামিরদী ইউনিয়নকে ফরিদপুর-২ আসনের সঙ্গে যুক্ত করা হয়। এর প্রতিবাদে স্থানীয়রা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি শুরু করে। এর ফলে ঢাকা-খুলনা এবং ফরিদপুর-বরিশাল মহাসড়কে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার যান চলাচল বিঘিœত হয়।