ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বাগেরহাট- ১ আসনের সাবেক এমপি শেখ হেলাল উদ্দিনের এপিএস মো. ফিরোজুল ইসলামের গরুর ফার্মের পরিত্যাক্ত বিল্ডিং থেকে একজন অটো চালকের মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। খবর পেয়ে বাগেরহাট সদর মডেল থানা পুলিশ রবিবার বিকেলে সদর উপজেলার গোটাপাড়া কালিদিয়া এলাকার ওই ফার্ম থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার করে। মৃতদেহটি বাগেরহাট পৌরসভার মুনিগঞ্জ মহিলা কলেজ রোডের ভাড়াটিয়া অটোবাইক চালক শহীদুল ইসলাম (৪৫) এর বলে নিশ্চিত করেছে প্রর্ত্যক্ষদর্শীরা। তার পিতার নাম মৃত নুর ইসলাম। পুলিশ জানায়, স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও বাগেরহাট সদর মডেল থানা পুলিশ বিকেলে বাগেরহাট চিতলমারী সড়কের মুনিগঞ্জ ব্রীজ টোল প্লাজার কাছেই ঘটনাস্থলে যায় এবং মৃতদেহটি উদ্ধারসহ সুরতহাল রিপোর্ট করে ময়না তদন্তের জন্য বাগেরহাট জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে।
মৃতদেহটি ফিরোজুল ইসলামের গরুর ফার্মের দোতলা ভবনের নীচতলায় মুখে টেপ দিয়ে আটকানো, গলায় রশি দিয়ে বাধা অবস্থায় পাওয়া যায়। তার চোখে ও মুখে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। খবর পেয়ে তার পরিবারের সদস্যরা ঘটনাস্থলে যায় এবং শহীদুলের মৃতদেহ নিশ্চিত করে। তারা জানান, শহীদুল শনিবার দুপুরের খাবার খেয়ে অটোবাইক চালাতে বাসা থেকে বের হয়ে আর ফেরেনি। ধারনা করা হচ্ছে দুস্কৃতিকারীরা শহীদুল ইসলাম কে হত্যা করে তার অটোবাইক নিয়ে গেছে। প্রসঙ্গতঃ একই এলাকার জনৈক কাজী মনিরুল ইসলাম ঠিকাদারের কথিত রিসোর্টে গত দুই মাস আগে ইউসুফ আকন নামের একজন অটোবাইক চালককে বেঁধে রেখে তার অটোবাইক ও মোবাইল ফোন নিয়ে যায় এলাকার চিহ্নিত দুস্কৃতিকারীরা। যদিও বাগেরহাট সদর মডেল থানা পুলিশ অটোবাইকটি উদ্ধার করে দেয়। তবে দুস্কৃতিকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। বাগেরহাট পুলিশ অফিসের মিডিয়া সেলের পুলিশ পরিদর্শক মোঃ সালাউদ্দিন জানান, ধারনা করা হচ্ছে শনিবার দিনগত রাতের যে কোন সময় দুস্কৃতিকারীরা তাকে হত্যা করে নির্জ্জন ওই গরুর ফার্মের পরিত্যক্ত ভবনে লাশ রেখে তার অটোবাইকটি নিয়ে গেছে। এ ঘটনায় বাগেরহাট সদর মডেল থানা পুলিশ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাগেরহাট- ১ আসনের সাবেক এমপি শেখ হেলাল উদ্দিনের এপিএস মো. ফিরোজুল ইসলামের গরুর ফার্মের পরিত্যাক্ত বিল্ডিং থেকে একজন অটো চালকের মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। খবর পেয়ে বাগেরহাট সদর মডেল থানা পুলিশ রবিবার বিকেলে সদর উপজেলার গোটাপাড়া কালিদিয়া এলাকার ওই ফার্ম থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার করে। মৃতদেহটি বাগেরহাট পৌরসভার মুনিগঞ্জ মহিলা কলেজ রোডের ভাড়াটিয়া অটোবাইক চালক শহীদুল ইসলাম (৪৫) এর বলে নিশ্চিত করেছে প্রর্ত্যক্ষদর্শীরা। তার পিতার নাম মৃত নুর ইসলাম। পুলিশ জানায়, স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও বাগেরহাট সদর মডেল থানা পুলিশ বিকেলে বাগেরহাট চিতলমারী সড়কের মুনিগঞ্জ ব্রীজ টোল প্লাজার কাছেই ঘটনাস্থলে যায় এবং মৃতদেহটি উদ্ধারসহ সুরতহাল রিপোর্ট করে ময়না তদন্তের জন্য বাগেরহাট জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে।
মৃতদেহটি ফিরোজুল ইসলামের গরুর ফার্মের দোতলা ভবনের নীচতলায় মুখে টেপ দিয়ে আটকানো, গলায় রশি দিয়ে বাধা অবস্থায় পাওয়া যায়। তার চোখে ও মুখে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। খবর পেয়ে তার পরিবারের সদস্যরা ঘটনাস্থলে যায় এবং শহীদুলের মৃতদেহ নিশ্চিত করে। তারা জানান, শহীদুল শনিবার দুপুরের খাবার খেয়ে অটোবাইক চালাতে বাসা থেকে বের হয়ে আর ফেরেনি। ধারনা করা হচ্ছে দুস্কৃতিকারীরা শহীদুল ইসলাম কে হত্যা করে তার অটোবাইক নিয়ে গেছে। প্রসঙ্গতঃ একই এলাকার জনৈক কাজী মনিরুল ইসলাম ঠিকাদারের কথিত রিসোর্টে গত দুই মাস আগে ইউসুফ আকন নামের একজন অটোবাইক চালককে বেঁধে রেখে তার অটোবাইক ও মোবাইল ফোন নিয়ে যায় এলাকার চিহ্নিত দুস্কৃতিকারীরা। যদিও বাগেরহাট সদর মডেল থানা পুলিশ অটোবাইকটি উদ্ধার করে দেয়। তবে দুস্কৃতিকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। বাগেরহাট পুলিশ অফিসের মিডিয়া সেলের পুলিশ পরিদর্শক মোঃ সালাউদ্দিন জানান, ধারনা করা হচ্ছে শনিবার দিনগত রাতের যে কোন সময় দুস্কৃতিকারীরা তাকে হত্যা করে নির্জ্জন ওই গরুর ফার্মের পরিত্যক্ত ভবনে লাশ রেখে তার অটোবাইকটি নিয়ে গেছে। এ ঘটনায় বাগেরহাট সদর মডেল থানা পুলিশ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করবে।