ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
যশোর-নড়াইল মহাসড়কের বাঘারপাড়ার ভাঙ্গুড়ায় দাঁড়িয়ে থাকা বাঁশবোঝাই ট্রাকে বাসের ধাক্কায় পুলিশ কর্মকর্তাসহ ৩ জন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন আরও ১৫ জন। গতকাল রোববার রাত পৌনে ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন, নড়াইলের লোহাগড়ার লাহুড়িয়া তদন্ত কেন্দ্রের উপপরিদর্শক (এসআই) ও যশোরের বাঘারপাড়া পুকুরিয়া গ্রামের নিশিকান্তের ছেলে নিক্কন আঢ্য, যশোর সদরের বসুন্দিয়া এলাকার আহমদ আলীর ছেলে আক্তার হোসেন এবং যশোর শহরতলীর ভেকুটিয়া এলাকার আব্দুল মজিদের ছেলে আবু জাফর। তিনি স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক সহ-সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
হাইওয়ে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, নড়াইল-যশোর মহাসড়কের যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার ভাঙুড়া বাজার এলাকায় একটি বাঁশবোঝাই ট্রাক দাঁড়িয়ে ছিল। এসময় ঢাকা থেকে যশোরগামী নড়াইল এক্সপ্রেসের একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাকটিকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। এতে গাড়ির সামনের গ্লাস ভেঙে বাঁশের অগ্রভাগ ঢুকে পড়ে বাসের মধ্যে। এতে বাশেঁর আঘাতে ১৫ জন যাত্রী গুরুতর আহত হন। দুর্ঘটনার পরই স্থানীয়রা বাসযাত্রী আক্তার হোসেনকে ঘটনাস্থলেই মৃত অবস্থায় পান। আশঙ্কাজনক অবস্থায় আরেক যাত্রী আবু জাফর ও পুলিশ কর্মকর্তা নিক্কন আঢ্যকে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান উদ্ধারকারীরা। হাসপাতালে নেয়ার পর আবু জাফরকে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পুলিশ কর্মকর্তা নিক্কনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়; কিন্তু তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে পথেই নড়াইল সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
যশোর-নড়াইল মহাসড়কের বাঘারপাড়ার ভাঙ্গুড়ায় দাঁড়িয়ে থাকা বাঁশবোঝাই ট্রাকে বাসের ধাক্কায় পুলিশ কর্মকর্তাসহ ৩ জন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন আরও ১৫ জন। গতকাল রোববার রাত পৌনে ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন, নড়াইলের লোহাগড়ার লাহুড়িয়া তদন্ত কেন্দ্রের উপপরিদর্শক (এসআই) ও যশোরের বাঘারপাড়া পুকুরিয়া গ্রামের নিশিকান্তের ছেলে নিক্কন আঢ্য, যশোর সদরের বসুন্দিয়া এলাকার আহমদ আলীর ছেলে আক্তার হোসেন এবং যশোর শহরতলীর ভেকুটিয়া এলাকার আব্দুল মজিদের ছেলে আবু জাফর। তিনি স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক সহ-সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
হাইওয়ে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, নড়াইল-যশোর মহাসড়কের যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার ভাঙুড়া বাজার এলাকায় একটি বাঁশবোঝাই ট্রাক দাঁড়িয়ে ছিল। এসময় ঢাকা থেকে যশোরগামী নড়াইল এক্সপ্রেসের একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাকটিকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। এতে গাড়ির সামনের গ্লাস ভেঙে বাঁশের অগ্রভাগ ঢুকে পড়ে বাসের মধ্যে। এতে বাশেঁর আঘাতে ১৫ জন যাত্রী গুরুতর আহত হন। দুর্ঘটনার পরই স্থানীয়রা বাসযাত্রী আক্তার হোসেনকে ঘটনাস্থলেই মৃত অবস্থায় পান। আশঙ্কাজনক অবস্থায় আরেক যাত্রী আবু জাফর ও পুলিশ কর্মকর্তা নিক্কন আঢ্যকে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান উদ্ধারকারীরা। হাসপাতালে নেয়ার পর আবু জাফরকে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পুলিশ কর্মকর্তা নিক্কনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়; কিন্তু তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে পথেই নড়াইল সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।