ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম হয়েছে। গতাকাল সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এই শিশুদের জন্ম হয় বলে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে। এদের মধ্যে ২ জন ছেলে ও ২ জন কন্যাশিশু। অপারেশনে নেতৃত্ব দেন চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক, রিপ্রোডাক্টিভ এন্ডোক্রাইনোলজি ও ইনফার্টিলিটি ইউনিট প্রধান ডা. তাসলিমা বেগম। তবে শিশুদের ওজন কম। মা ও সন্তান সবাই সুস্থ আছে। এদিকে ডা. তাসলিমা বেগম চার শিশুর জন্ম দেয়া ওই মায়ের নাম জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, শিশুদের হাসপাতালের এনআইসিইউতে রাখা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, এটা কোয়াড্রাপলেট প্রেগন্যান্সি। একজন মা একই সময়ে চারটি শিশু গর্ভধারণ করেন এবং নানান জটিলতা পেরিয়ে সন্তান জন্ম দেন। প্লাসেন্টা ছিল কোয়াড্রিকোরিওনিক ও কোয়াড্রিএমনিওটিক। শিশুদের মধ্যে একজনের ওজন ১.৪ কেজি, আরেকজনের ১.৩ কেজি এবং ২ জনের ১.২ কেজি করে পাওয়া গেছে। সাধারণত সুস্থ নবজাতকের স্বাভাবিক ওজন ২.৮ থেকে ২.৯ কেজি হয়। চমেক হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গত দুই মাস ধরে ওই নারী চমেক হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। এর আগে গত ২৭ এপ্রিল চমেক হাসপাতালে তিন কন্যা ও দুই ছেলে সন্তান জন্ম দেন ফেনীর গৃহবধূ নাহিদা আক্তার রিক্তা।
১০ মে নগরের বেসরকারি ন্যাশনাল হসপিটালে ৬ সন্তান জন্ম দেন কক্সবাজারের গৃহবধূ মরিয়ম। এদের মধ্যে পাঁচটি কন্যা ও একটি ছেলে সন্তান।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম হয়েছে। গতাকাল সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এই শিশুদের জন্ম হয় বলে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে। এদের মধ্যে ২ জন ছেলে ও ২ জন কন্যাশিশু। অপারেশনে নেতৃত্ব দেন চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক, রিপ্রোডাক্টিভ এন্ডোক্রাইনোলজি ও ইনফার্টিলিটি ইউনিট প্রধান ডা. তাসলিমা বেগম। তবে শিশুদের ওজন কম। মা ও সন্তান সবাই সুস্থ আছে। এদিকে ডা. তাসলিমা বেগম চার শিশুর জন্ম দেয়া ওই মায়ের নাম জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, শিশুদের হাসপাতালের এনআইসিইউতে রাখা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, এটা কোয়াড্রাপলেট প্রেগন্যান্সি। একজন মা একই সময়ে চারটি শিশু গর্ভধারণ করেন এবং নানান জটিলতা পেরিয়ে সন্তান জন্ম দেন। প্লাসেন্টা ছিল কোয়াড্রিকোরিওনিক ও কোয়াড্রিএমনিওটিক। শিশুদের মধ্যে একজনের ওজন ১.৪ কেজি, আরেকজনের ১.৩ কেজি এবং ২ জনের ১.২ কেজি করে পাওয়া গেছে। সাধারণত সুস্থ নবজাতকের স্বাভাবিক ওজন ২.৮ থেকে ২.৯ কেজি হয়। চমেক হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গত দুই মাস ধরে ওই নারী চমেক হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। এর আগে গত ২৭ এপ্রিল চমেক হাসপাতালে তিন কন্যা ও দুই ছেলে সন্তান জন্ম দেন ফেনীর গৃহবধূ নাহিদা আক্তার রিক্তা।
১০ মে নগরের বেসরকারি ন্যাশনাল হসপিটালে ৬ সন্তান জন্ম দেন কক্সবাজারের গৃহবধূ মরিয়ম। এদের মধ্যে পাঁচটি কন্যা ও একটি ছেলে সন্তান।