নওগাঁ জেলার সাপাহার উপজেলার তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা ও বরেন্দ্র এগ্রো পার্কের পরিচালক সোহেল রানা রপ্তানিযোগ্য নিরাপদ আম উৎপাদনে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ইধহমষধফবংয এঅচ (এড়ড়ফ অমৎরপঁষঃঁৎধষ চৎধপঃরপবং) সনদ অর্জন করেছেন। তিনি আমচাষে জেলার প্রথম কৃষক হিসেবে এ স্বীকৃতি পেলেন।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর উপজেলা কৃষি অফিসে আনুষ্ঠানিকভাবে তাকে এ সনদ প্রদান করা হয়। মানসম্মত কৃষির স্বীকৃতি ইধহমষধফবংয এঅচ সনদ কৃষি পণ্যের গুণগত মান, নিরাপত্তা ও পরিবেশবান্ধব চাষাবাদের একটি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি হিসেবে বিবেচিত হয়।
কৃষি কর্মকর্তারা জানান, এই সনদ অর্জনের মাধ্যমে নওগাঁর আম রপ্তানিতে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে এবং আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের আমের সুনাম আরও বাড়বে।
অনুষ্ঠানে সনদ প্রদানের সময় উপস্থিত ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) নওগাঁর উপপরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ, উপজেলা কৃষি অফিসার মোছা. শাপলা খাতুন, ডিএইডিডি অফিসের অতিরিক্ত উপপরিচালক (উদ্যান) মো. রেজাউল করিম, অতিরিক্ত উপপরিচালক (উদ্ভিদ সংরক্ষণ) মো. মেহেদুল ইসলাম, সাপাহার উপজেলার অতিরিক্ত কৃষি অফিসার মো. মনিরুজ্জামান এবং কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার শামসুন নাহার সুমি।
২০২১ সাল থেকে সোহেল রানা উত্তম কৃষি চর্চা অনুসরণ করে যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে আম রপ্তানি করছেন। কৃষি উদ্যোক্তা হিসেবে সফলতার স্বীকৃতি হিসেবে তিনি একই বছরে রাষ্ট্রপতি প্রদত্ত জাতীয় যুব পুরস্কার অর্জন করেন। সনদ পাওয়ার অনুভূতি জানাতে গিয়ে সোহেল রানা বলেন, এই স্বীকৃতি অর্জন করতে আমাকে দীর্ঘ সময় ধরে প্রশিক্ষণ, প্রযুক্তি ব্যবহার এবং সরকারি দপ্তরগুলোর সহায়তা নিতে হয়েছে।
আমি কৃতজ্ঞ সাপাহার উপজেলা কৃষি অফিস, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও সংশ্লিষ্ট প্রকল্পগুলোর প্রতি। এই অর্জন শুধু আমার নয়, জেলার সব আমচাষীর জন্য অনুপ্রেরণা।
কৃষি বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এ অর্জন নওগাঁর কৃষি খাতে নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দেবে। নিরাপদ ও মানসম্মত আম উৎপাদনে অন্যান্য কৃষকও উদ্বুদ্ধ হবেন, যা দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
নওগাঁ জেলার সাপাহার উপজেলার তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা ও বরেন্দ্র এগ্রো পার্কের পরিচালক সোহেল রানা রপ্তানিযোগ্য নিরাপদ আম উৎপাদনে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ইধহমষধফবংয এঅচ (এড়ড়ফ অমৎরপঁষঃঁৎধষ চৎধপঃরপবং) সনদ অর্জন করেছেন। তিনি আমচাষে জেলার প্রথম কৃষক হিসেবে এ স্বীকৃতি পেলেন।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর উপজেলা কৃষি অফিসে আনুষ্ঠানিকভাবে তাকে এ সনদ প্রদান করা হয়। মানসম্মত কৃষির স্বীকৃতি ইধহমষধফবংয এঅচ সনদ কৃষি পণ্যের গুণগত মান, নিরাপত্তা ও পরিবেশবান্ধব চাষাবাদের একটি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি হিসেবে বিবেচিত হয়।
কৃষি কর্মকর্তারা জানান, এই সনদ অর্জনের মাধ্যমে নওগাঁর আম রপ্তানিতে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে এবং আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের আমের সুনাম আরও বাড়বে।
অনুষ্ঠানে সনদ প্রদানের সময় উপস্থিত ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) নওগাঁর উপপরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ, উপজেলা কৃষি অফিসার মোছা. শাপলা খাতুন, ডিএইডিডি অফিসের অতিরিক্ত উপপরিচালক (উদ্যান) মো. রেজাউল করিম, অতিরিক্ত উপপরিচালক (উদ্ভিদ সংরক্ষণ) মো. মেহেদুল ইসলাম, সাপাহার উপজেলার অতিরিক্ত কৃষি অফিসার মো. মনিরুজ্জামান এবং কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার শামসুন নাহার সুমি।
২০২১ সাল থেকে সোহেল রানা উত্তম কৃষি চর্চা অনুসরণ করে যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে আম রপ্তানি করছেন। কৃষি উদ্যোক্তা হিসেবে সফলতার স্বীকৃতি হিসেবে তিনি একই বছরে রাষ্ট্রপতি প্রদত্ত জাতীয় যুব পুরস্কার অর্জন করেন। সনদ পাওয়ার অনুভূতি জানাতে গিয়ে সোহেল রানা বলেন, এই স্বীকৃতি অর্জন করতে আমাকে দীর্ঘ সময় ধরে প্রশিক্ষণ, প্রযুক্তি ব্যবহার এবং সরকারি দপ্তরগুলোর সহায়তা নিতে হয়েছে।
আমি কৃতজ্ঞ সাপাহার উপজেলা কৃষি অফিস, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও সংশ্লিষ্ট প্রকল্পগুলোর প্রতি। এই অর্জন শুধু আমার নয়, জেলার সব আমচাষীর জন্য অনুপ্রেরণা।
কৃষি বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এ অর্জন নওগাঁর কৃষি খাতে নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দেবে। নিরাপদ ও মানসম্মত আম উৎপাদনে অন্যান্য কৃষকও উদ্বুদ্ধ হবেন, যা দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।