ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে পালিয়ে আসার পথে ৩১জন রোহিঙ্গা নারী-পুরুষকে আটক করেছে সেনাবাহিনী।
মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ দুপুরে উপজেলার পারকি সমুদ্র সৈকতের টানেল সার্ভিস এরিয়া এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।
আটককৃতদের মধ্যে প্রাপ্তবয়স্ক ১৪জন হলো, মো. আমিন (৩৩), ইমাম হোসেন (৩১), রুহুল আমিন (২৮), মোবারক হোসেন (১৮), মো. করিম (৩০), মোহাম্মদ হোসেন (২৫), হুজাইফা (২৬), আনোয়ারা (২৭), উম্মে সালমা (২৪), হাসিনা (৩০), রেহেনা (১৩), রশিদা (৩৩), সুমাইয়া (১৮), শহিদা (২৩)।
সেনাবাহিনী সূত্রে জানা যায়, স্থানীয়দের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে মঙ্গলবার দেড়টার দিকে আনোয়ারা আর্মি ক্যাম্পের পেট্রোল টিম কর্ণফুলী টানেল সার্ভিস এরিয়া সংলগ্ন দুধকুমরা এলাকায় ৩১ জন রোহিঙ্গাকে আটক করে। তারা সবাই ২ দিন পূর্বে একজন দালালের সহায়তায় ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে পালিয়ে এসেছে। তাদের উদ্দেশ্য ছিল বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে চট্টগ্রাম ও ঢাকা শহরে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকদের মাঝে মিশে যাওয়া । উক্ত দালাল ৭টি পরিবার থেকে মোট ৬১ হাজার ৫শ টাকা গ্রহণ করে নৌকা যোগে তাদের পাঠায় বলে জানিয়েছেন সেনাবাহিনী।
স্থানীয়রা জানান, কিছুদিন পর পর দফায় দফায় ভাসানচর থেকে পালিয়ে আনোয়ারার পারকি সমুদ্র সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে অবতরণ করে। এর মধ্যে কয়েকটি গ্রুপকে স্থানীয়রা আটক করে প্রশাসনকে তুলে দিলেও রোহিঙ্গাদের অনেক গ্রুপ বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে যায়।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে পালিয়ে আসার পথে ৩১জন রোহিঙ্গা নারী-পুরুষকে আটক করেছে সেনাবাহিনী।
মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ দুপুরে উপজেলার পারকি সমুদ্র সৈকতের টানেল সার্ভিস এরিয়া এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।
আটককৃতদের মধ্যে প্রাপ্তবয়স্ক ১৪জন হলো, মো. আমিন (৩৩), ইমাম হোসেন (৩১), রুহুল আমিন (২৮), মোবারক হোসেন (১৮), মো. করিম (৩০), মোহাম্মদ হোসেন (২৫), হুজাইফা (২৬), আনোয়ারা (২৭), উম্মে সালমা (২৪), হাসিনা (৩০), রেহেনা (১৩), রশিদা (৩৩), সুমাইয়া (১৮), শহিদা (২৩)।
সেনাবাহিনী সূত্রে জানা যায়, স্থানীয়দের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে মঙ্গলবার দেড়টার দিকে আনোয়ারা আর্মি ক্যাম্পের পেট্রোল টিম কর্ণফুলী টানেল সার্ভিস এরিয়া সংলগ্ন দুধকুমরা এলাকায় ৩১ জন রোহিঙ্গাকে আটক করে। তারা সবাই ২ দিন পূর্বে একজন দালালের সহায়তায় ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে পালিয়ে এসেছে। তাদের উদ্দেশ্য ছিল বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে চট্টগ্রাম ও ঢাকা শহরে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকদের মাঝে মিশে যাওয়া । উক্ত দালাল ৭টি পরিবার থেকে মোট ৬১ হাজার ৫শ টাকা গ্রহণ করে নৌকা যোগে তাদের পাঠায় বলে জানিয়েছেন সেনাবাহিনী।
স্থানীয়রা জানান, কিছুদিন পর পর দফায় দফায় ভাসানচর থেকে পালিয়ে আনোয়ারার পারকি সমুদ্র সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে অবতরণ করে। এর মধ্যে কয়েকটি গ্রুপকে স্থানীয়রা আটক করে প্রশাসনকে তুলে দিলেও রোহিঙ্গাদের অনেক গ্রুপ বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে যায়।