ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ঝালকাঠিতে জাল টাকা বহনের দায়ে নুপুর বেগম ও জসিম খলিফা নামে দুই জনকে ১৪ বছর করে কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে এদেরকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদন্ডের আদেশ দেওয়া হয়। গতকাল মঙ্গলবার দুপুর ২টায় ঝালকাঠির বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-০১ এর বিচারক সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মো. রহিবুল ইসলাম এ রায় দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট আক্কাস সিকদার। পিরোজপুর জেলার ভান্ডারিয়া উপজেলার গৌরীপুর এলাকার আল আমিন হাওলাদারের স্ত্রী নুপুর (৩৫) বেগম ও ঝালকাঠি সদর উপজেলার পোনাবালিয়া ইউনিয়নের দেউরী এলাকার ওয়াজেদ খলিফার ছেলে জসিম খলিফা (৩৬)।
ঝালকাঠি জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর মো. মাহেব হোসেন জানান., ২০২৪ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি বিকেলে ৩ টায় ঝালকাঠি শহরের কবিরাজ বাড়ি রোড বিএডিসি অফিসের সামনে থেকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঝালকাঠি থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুবর্ন চন্দ্র দে এর নেতৃত্বে তাদের আটক করা হয়। পরে তাদের কাছ থেকে ১ হাজার টাকার নোট ১৯৬ টি, ৫০০ টাকার নোট ২০০টি ও ২০০ টাকার নোট ৫ টি মোট ২ লাখ ৯৭ হাজার টাকা জাল টাকা জব্দ করা হয়। একইদিন এস আই সুবর্ণ চন্দ্র দে বাদি হয়ে আটক দুজনকে আসামী করে ঝালকাঠি থানায় মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে ঝালকাঠি থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই)সিদ্দিকুর রহমান ২০২৪ সালের ৮ জুন দুজনের নামে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২৫-এ ধারায় অভিযোগ পত্র দাখিল করেন। মামলাটি বিচারে আসলে আদালত ৮ জন স্বাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ঝালকাঠিতে জাল টাকা বহনের দায়ে নুপুর বেগম ও জসিম খলিফা নামে দুই জনকে ১৪ বছর করে কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে এদেরকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদন্ডের আদেশ দেওয়া হয়। গতকাল মঙ্গলবার দুপুর ২টায় ঝালকাঠির বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-০১ এর বিচারক সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মো. রহিবুল ইসলাম এ রায় দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট আক্কাস সিকদার। পিরোজপুর জেলার ভান্ডারিয়া উপজেলার গৌরীপুর এলাকার আল আমিন হাওলাদারের স্ত্রী নুপুর (৩৫) বেগম ও ঝালকাঠি সদর উপজেলার পোনাবালিয়া ইউনিয়নের দেউরী এলাকার ওয়াজেদ খলিফার ছেলে জসিম খলিফা (৩৬)।
ঝালকাঠি জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর মো. মাহেব হোসেন জানান., ২০২৪ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি বিকেলে ৩ টায় ঝালকাঠি শহরের কবিরাজ বাড়ি রোড বিএডিসি অফিসের সামনে থেকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঝালকাঠি থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুবর্ন চন্দ্র দে এর নেতৃত্বে তাদের আটক করা হয়। পরে তাদের কাছ থেকে ১ হাজার টাকার নোট ১৯৬ টি, ৫০০ টাকার নোট ২০০টি ও ২০০ টাকার নোট ৫ টি মোট ২ লাখ ৯৭ হাজার টাকা জাল টাকা জব্দ করা হয়। একইদিন এস আই সুবর্ণ চন্দ্র দে বাদি হয়ে আটক দুজনকে আসামী করে ঝালকাঠি থানায় মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে ঝালকাঠি থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই)সিদ্দিকুর রহমান ২০২৪ সালের ৮ জুন দুজনের নামে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২৫-এ ধারায় অভিযোগ পত্র দাখিল করেন। মামলাটি বিচারে আসলে আদালত ৮ জন স্বাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করে।