ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় রংপুর নগরীর এক পুলিশ কর্মকর্তার তিন তলা বিশিষ্ট বাসা এবং পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের সাবেক শিক্ষকের বাড়ি মার্কেট সহ এক একর সম্পদ ক্রোক করেছে রংপুর দুর্নিতী দমন কমিশন। গতকোল বুধবার বিকেলে আদালতের নির্দ্দেশে সম্পদ গুলো জব্দ করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছে দুদকের রংপুরের সমন্মিত কার্যালয়ের উপ সহকারী পরিচালক জয়ন্ত সাহা। দুদক জানায় বর্তমানে দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুরে চাকুরীরত এস আই দুলাল হোসেন রংপুর নগরীর নিউ জুম্মাপাড়ায় ৬শ শতক জমির উপর তিন তলা বিশিষ্ট আলী শানি বাড়ি নির্মান করে সেখানে নিজে পরিবার নিয়ে এবং অবশিষ্ট ভবন ভাড়া দিয়েছেন।
তার বিরুদ্ধে প্রায় দেড় কোটি টাকা মুল্যের জ্ঞাত আয় বর্হিভুত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। এ ব্যাপারে ওই পুলিশ কর্মকর্তাকে একাধিকবার সম্পদের অর্জনের উৎস জানতে চাওয়া হলেও তিনি ৩ তলা বিশিষ্ট বাস ভবন তৈরী বা অর্জন করার প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে পারেন নাই।
অন্যদিকে একই এলাকায় অবস্থিত আবু হেনা আশিকুর রহমান নামে রংপুর পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের সাবেক ইন্সট্রাকটরের বিরুদ্ধে এক একরের বেশী জমিতে মার্কেট, বাসা সহ অন্যান্য স্থাপনা নির্মান করার অভিযোগ রয়েছে।
তিনি প্রায় ৫ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এই দুই কর্মকর্তার সম্পদ যাতে অন্য কারো কাছে হস্তান্তর করতে না পারে সে জন্য রংপুরের বিশেষ জজ আদালতে সম্পদ গুলো ক্রোক করার
আবেদন করলে বিজ্ঞ আদালত তাদের সম্পদ ক্রোক করার আদেশ দেন। আদালতের নির্দ্দেশনা অনুযায়ী পুলিশের এস আই দুলাল হোসেন ও পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের সাবেক ইন্সট্রাকটর আবু হেনা আশিকুর রহমানের স্থাবর অস্থাবর সম্পদ ক্রোক করে সাইন বোর্ড ঝুলিয়ে দেয়া হয়েছে।
দুদকের অভিযানে সহকারী পরিচোলক বেলাল হোসেন উপ সহকারী পরিচালক জয়ন্ত সাহা সহ রংপুর সমন্মিত দুদক কার্যালয়ের অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ অংশ নেন।
এ ব্যাপারে দুদকের উপ সহকারী পরিচালক জয়ন্ত সাহা জানান ওই দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের সুনিদৃষ্ট অভিযোগে তদন্ত চলছে। সম্পদ গুলো যাতে অন্য কারো কাছে হস্তান্তর করতে না পারে সে জন্য আদালতের নির্দ্দেশ অনুযায়ী ক্রোক করা হয়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় রংপুর নগরীর এক পুলিশ কর্মকর্তার তিন তলা বিশিষ্ট বাসা এবং পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের সাবেক শিক্ষকের বাড়ি মার্কেট সহ এক একর সম্পদ ক্রোক করেছে রংপুর দুর্নিতী দমন কমিশন। গতকোল বুধবার বিকেলে আদালতের নির্দ্দেশে সম্পদ গুলো জব্দ করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছে দুদকের রংপুরের সমন্মিত কার্যালয়ের উপ সহকারী পরিচালক জয়ন্ত সাহা। দুদক জানায় বর্তমানে দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুরে চাকুরীরত এস আই দুলাল হোসেন রংপুর নগরীর নিউ জুম্মাপাড়ায় ৬শ শতক জমির উপর তিন তলা বিশিষ্ট আলী শানি বাড়ি নির্মান করে সেখানে নিজে পরিবার নিয়ে এবং অবশিষ্ট ভবন ভাড়া দিয়েছেন।
তার বিরুদ্ধে প্রায় দেড় কোটি টাকা মুল্যের জ্ঞাত আয় বর্হিভুত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। এ ব্যাপারে ওই পুলিশ কর্মকর্তাকে একাধিকবার সম্পদের অর্জনের উৎস জানতে চাওয়া হলেও তিনি ৩ তলা বিশিষ্ট বাস ভবন তৈরী বা অর্জন করার প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে পারেন নাই।
অন্যদিকে একই এলাকায় অবস্থিত আবু হেনা আশিকুর রহমান নামে রংপুর পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের সাবেক ইন্সট্রাকটরের বিরুদ্ধে এক একরের বেশী জমিতে মার্কেট, বাসা সহ অন্যান্য স্থাপনা নির্মান করার অভিযোগ রয়েছে।
তিনি প্রায় ৫ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এই দুই কর্মকর্তার সম্পদ যাতে অন্য কারো কাছে হস্তান্তর করতে না পারে সে জন্য রংপুরের বিশেষ জজ আদালতে সম্পদ গুলো ক্রোক করার
আবেদন করলে বিজ্ঞ আদালত তাদের সম্পদ ক্রোক করার আদেশ দেন। আদালতের নির্দ্দেশনা অনুযায়ী পুলিশের এস আই দুলাল হোসেন ও পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের সাবেক ইন্সট্রাকটর আবু হেনা আশিকুর রহমানের স্থাবর অস্থাবর সম্পদ ক্রোক করে সাইন বোর্ড ঝুলিয়ে দেয়া হয়েছে।
দুদকের অভিযানে সহকারী পরিচোলক বেলাল হোসেন উপ সহকারী পরিচালক জয়ন্ত সাহা সহ রংপুর সমন্মিত দুদক কার্যালয়ের অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ অংশ নেন।
এ ব্যাপারে দুদকের উপ সহকারী পরিচালক জয়ন্ত সাহা জানান ওই দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের সুনিদৃষ্ট অভিযোগে তদন্ত চলছে। সম্পদ গুলো যাতে অন্য কারো কাছে হস্তান্তর করতে না পারে সে জন্য আদালতের নির্দ্দেশ অনুযায়ী ক্রোক করা হয়েছে।