কক্সবাজার : টেকনাফে মানব পাচারের উদ্দেশ্যে বন্দি থাকা নারী ও শিশুসহ ৬৬ জনকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী -সংবাদ
কক্সবাজারের টেকনাফে মানব পাচারের উদ্দেশ্যে বন্দি থাকা নারী ও শিশুসহ ৬৬ জনকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী। শুক্রবার,(১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫) সকালে কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত টেকনাফের বাহারছড়ার গহীন পাহাড়ে যৌথ অভিযান চালানো হয়। এ সময় পাচারকারীদের গোপন আস্তানা থেকে বন্দি অবস্থায় থাকা নারী ও শিশুসহ ৬৬ জনকে উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিরা জানান, সংঘবদ্ধ পাচারচক্র উচ্চ বেতনের চাকরি, উন্নত জীবনযাত্রা এবং অল্প খরচে বিদেশ যাত্রার প্রলোভন দেখিয়ে তাদের মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করে। পরবর্তীতে তাদের গহীন পাহাড়ে জিম্মি করে রেখে মুক্তিপণ আদায়ের চেষ্টা করা হয়। পাচারকারীরা সুযোগমতো মেরিন ড্রাইভ উপকূল দিয়ে বোটে করে মালয়েশিয়া পাঠানোর পরিকল্পনা করেছিল।
অভিযানের সময় যৌথ বাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে পাচারকারীরা পালিয়ে যায়। ফলে কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। তবে মানব পাচারকারীদের শনাক্ত ও আটকের জন্য নৌবাহিনী ও কোস্ট গার্ডের গোয়েন্দা নজরদারি অব্যাহত রয়েছে।
কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক বলেন, মানব পাচার প্রতিরোধে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও কোস্ট গার্ডের অভিযান ভবিষ্যতেও চলমান থাকবে।
কক্সবাজার : টেকনাফে মানব পাচারের উদ্দেশ্যে বন্দি থাকা নারী ও শিশুসহ ৬৬ জনকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী -সংবাদ
শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
কক্সবাজারের টেকনাফে মানব পাচারের উদ্দেশ্যে বন্দি থাকা নারী ও শিশুসহ ৬৬ জনকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী। শুক্রবার,(১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫) সকালে কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত টেকনাফের বাহারছড়ার গহীন পাহাড়ে যৌথ অভিযান চালানো হয়। এ সময় পাচারকারীদের গোপন আস্তানা থেকে বন্দি অবস্থায় থাকা নারী ও শিশুসহ ৬৬ জনকে উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিরা জানান, সংঘবদ্ধ পাচারচক্র উচ্চ বেতনের চাকরি, উন্নত জীবনযাত্রা এবং অল্প খরচে বিদেশ যাত্রার প্রলোভন দেখিয়ে তাদের মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করে। পরবর্তীতে তাদের গহীন পাহাড়ে জিম্মি করে রেখে মুক্তিপণ আদায়ের চেষ্টা করা হয়। পাচারকারীরা সুযোগমতো মেরিন ড্রাইভ উপকূল দিয়ে বোটে করে মালয়েশিয়া পাঠানোর পরিকল্পনা করেছিল।
অভিযানের সময় যৌথ বাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে পাচারকারীরা পালিয়ে যায়। ফলে কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। তবে মানব পাচারকারীদের শনাক্ত ও আটকের জন্য নৌবাহিনী ও কোস্ট গার্ডের গোয়েন্দা নজরদারি অব্যাহত রয়েছে।
কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক বলেন, মানব পাচার প্রতিরোধে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও কোস্ট গার্ডের অভিযান ভবিষ্যতেও চলমান থাকবে।