পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় নদীর ভাঙনে ৩টি ইউনিয়নের ৬টি গ্রামের সড়কসহ বেড়িবাঁধ প্রতিনিয়ত ভেঙে নদী গর্ভে বিলীন হচ্ছে। বর্তমানে দশমিনার হাজীরহাট ও বাঁশবাড়িয়ার ঢনঢনিয়া সড়ক হুমকির মুখে পড়েছে। নদীর ভাঙনের ফলে বাঁশবাড়িয়া, ঢনঢনিয়া, হাজীরহাট ও আরজবেগীর বিভিন্ন স্থানে পুূনরায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। নদীর ভাঙনের ফলে উপজেলার মানচিত্রই পাল্টে যাচ্ছে। উপজেলার রণগোপালদী ইউনিয়নে সূতাবাড়িয়া নদীতে ভাঙন অব্যাহত থাকায় প্রতিদিনই নতুন নতুন এলাকা বিলীন হচ্ছে। ভাঙনের মাত্রা তীব্র আকার ধারন করায় ইতিমধ্যে ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার বিস্তীর্ণ জনপদ নদীর ভাঙনের মুখে পড়েছে। নদীর ভাঙনে রনগোপালদী মাধ্যমিক ও সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ও বাজার এবং বেড়িবাঁধ এখন হুমকির মুখে রয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা ও ইউনিয়ন পরিষদের একজন সদস্য স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে ৬০ হাজার টাকা ব্যয় করে অস্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণ করলেও এটিও ভাঙনের মুখে রয়েছে। নদীর ভাঙন সরেজমিনে পরিদর্শন করার পরেও কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি।
উপজেলার রনগোপালদী ইউনিয়নের সূতাবাড়িয়া নদীতে ভাঙন দেখা দিয়েছে। প্রতিদিন সংশ্লিষ্ট এলাকার আশেপাশের আবাদি-অনাবাদি ও বসতঘর নদীর ভাঙনে হারিয়ে যাচ্ছে। অস্থায়ী বাঁধ দিয়েও নদীর ভাঙন থেকে রক্ষা করা সম্ভব হচ্ছে না। নদীর অব্যাহত ভাঙনে উপজেলার নদী তীর রক্ষা বাঁধের ৮ কিলোমিটার নদীর মধ্যে ইতিমধ্যে বিলীন হয়ে গেছে। অবশিষ্ট রক্ষাবাঁধ এখন হুমকির মুখে রয়েছে। নদীর পশ্চিম অংশে চর জেগে উঠায় পানির চাপ পরিবর্তন হওয়ায় নদীর গতিপথও পরিবর্তন হয়ে গেছে। ফলে নদীর পূর্ব অংশে গড়ে উঠা জনপদ ভাঙনের মুখে আছে। নানা প্রাকৃতিক দূর্যোগের পর থেকেই অত্র ইউনিয়নের পূর্ব ও পশ্চিম রনগোপালদীর বিভিন্ন এলাকায় নদীর ভাঙনের মাত্রা তীব্র আকার ধারন করেছে। ইউনিয়নের একমাত্র সরকারি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় নদী গর্ভে বিলীন হওয়ার মুখে রয়েছে। নদীর ভাঙন ঠেকাতে কোন উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে না। এলাকাবাসী জানান, ইউনিয়নের পূর্ব অংশে অচিরেই বেড়িবাঁধ নির্মা
এদিকে উপজেলার চরবোরহান ইউনিয়নটির চারদিকেই নদী দ্বারা বেষ্টিত থাকায় জীবন ও জীবিকা, শিক্ষা, চিকিৎসা এবং বাসস্থানসহ সকল নাগরিক অধিকার থেকে বাসিন্দারা বঞ্চিত রয়েছে। চরবোরহান ইউনিয়নটি উপজেলার মূল ভূখন্ড থেকে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন একটি ইউনিয়ন। ভূ-খন্ডের চারদিকে নদী থাকায় নৌপথই যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম। প্রাকৃতিক দূর্যোগের সঙ্গে সংগ্রাম করে ইউনিয়নের বাসিন্দারা যুগের পর যুগ বসবাস করে আসছে। অথচ আধুনিক যুগে এসেও ইউনিয়নটিতে উন্নয়নের কোন ছোঁয়া লাগেনি। বর্তমানে চরবোরহান ইউনিয়ন নদীর ভাঙনের কবলে পড়েছে। চলতি বর্ষা মৌসুমের আগেই বাঁধ নির্মান করা না হলে ইউনিয়নের বিস্তীর্ন জনপদসহ অসংখ্য পরিবার গৃহহারা হয়ে যেতে পারে।
শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় নদীর ভাঙনে ৩টি ইউনিয়নের ৬টি গ্রামের সড়কসহ বেড়িবাঁধ প্রতিনিয়ত ভেঙে নদী গর্ভে বিলীন হচ্ছে। বর্তমানে দশমিনার হাজীরহাট ও বাঁশবাড়িয়ার ঢনঢনিয়া সড়ক হুমকির মুখে পড়েছে। নদীর ভাঙনের ফলে বাঁশবাড়িয়া, ঢনঢনিয়া, হাজীরহাট ও আরজবেগীর বিভিন্ন স্থানে পুূনরায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। নদীর ভাঙনের ফলে উপজেলার মানচিত্রই পাল্টে যাচ্ছে। উপজেলার রণগোপালদী ইউনিয়নে সূতাবাড়িয়া নদীতে ভাঙন অব্যাহত থাকায় প্রতিদিনই নতুন নতুন এলাকা বিলীন হচ্ছে। ভাঙনের মাত্রা তীব্র আকার ধারন করায় ইতিমধ্যে ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার বিস্তীর্ণ জনপদ নদীর ভাঙনের মুখে পড়েছে। নদীর ভাঙনে রনগোপালদী মাধ্যমিক ও সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ও বাজার এবং বেড়িবাঁধ এখন হুমকির মুখে রয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা ও ইউনিয়ন পরিষদের একজন সদস্য স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে ৬০ হাজার টাকা ব্যয় করে অস্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণ করলেও এটিও ভাঙনের মুখে রয়েছে। নদীর ভাঙন সরেজমিনে পরিদর্শন করার পরেও কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি।
উপজেলার রনগোপালদী ইউনিয়নের সূতাবাড়িয়া নদীতে ভাঙন দেখা দিয়েছে। প্রতিদিন সংশ্লিষ্ট এলাকার আশেপাশের আবাদি-অনাবাদি ও বসতঘর নদীর ভাঙনে হারিয়ে যাচ্ছে। অস্থায়ী বাঁধ দিয়েও নদীর ভাঙন থেকে রক্ষা করা সম্ভব হচ্ছে না। নদীর অব্যাহত ভাঙনে উপজেলার নদী তীর রক্ষা বাঁধের ৮ কিলোমিটার নদীর মধ্যে ইতিমধ্যে বিলীন হয়ে গেছে। অবশিষ্ট রক্ষাবাঁধ এখন হুমকির মুখে রয়েছে। নদীর পশ্চিম অংশে চর জেগে উঠায় পানির চাপ পরিবর্তন হওয়ায় নদীর গতিপথও পরিবর্তন হয়ে গেছে। ফলে নদীর পূর্ব অংশে গড়ে উঠা জনপদ ভাঙনের মুখে আছে। নানা প্রাকৃতিক দূর্যোগের পর থেকেই অত্র ইউনিয়নের পূর্ব ও পশ্চিম রনগোপালদীর বিভিন্ন এলাকায় নদীর ভাঙনের মাত্রা তীব্র আকার ধারন করেছে। ইউনিয়নের একমাত্র সরকারি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় নদী গর্ভে বিলীন হওয়ার মুখে রয়েছে। নদীর ভাঙন ঠেকাতে কোন উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে না। এলাকাবাসী জানান, ইউনিয়নের পূর্ব অংশে অচিরেই বেড়িবাঁধ নির্মা
এদিকে উপজেলার চরবোরহান ইউনিয়নটির চারদিকেই নদী দ্বারা বেষ্টিত থাকায় জীবন ও জীবিকা, শিক্ষা, চিকিৎসা এবং বাসস্থানসহ সকল নাগরিক অধিকার থেকে বাসিন্দারা বঞ্চিত রয়েছে। চরবোরহান ইউনিয়নটি উপজেলার মূল ভূখন্ড থেকে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন একটি ইউনিয়ন। ভূ-খন্ডের চারদিকে নদী থাকায় নৌপথই যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম। প্রাকৃতিক দূর্যোগের সঙ্গে সংগ্রাম করে ইউনিয়নের বাসিন্দারা যুগের পর যুগ বসবাস করে আসছে। অথচ আধুনিক যুগে এসেও ইউনিয়নটিতে উন্নয়নের কোন ছোঁয়া লাগেনি। বর্তমানে চরবোরহান ইউনিয়ন নদীর ভাঙনের কবলে পড়েছে। চলতি বর্ষা মৌসুমের আগেই বাঁধ নির্মান করা না হলে ইউনিয়নের বিস্তীর্ন জনপদসহ অসংখ্য পরিবার গৃহহারা হয়ে যেতে পারে।